তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।
সচিবালয়ে ৪৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বহুতল ভবন বানানো হচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য। ২০ তলা ভবনটিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য সাতটি ফ্লোর রাখা হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব এবং এপিডি উইংয়ের স্থান সংকুলান হবে না। মন্ত্রণালয়ের জন্য কোনো সভাকক্ষও রাখা হয়নি। এ অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত ৯টি ফ্লোর থেকে একটি ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দেনদরবার চললেও কোনো সুরাহা হয়নি।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে উচ্চপর্যায়ের এক সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেও সমাধান পাওয়া যায়নি। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অংশ নেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) মো. মাহমুদুল হোসাইন খান, গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান
প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার ও প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গণপূর্তসচিব মো. নবীরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে জটিলতার তেমন কিছু নেই। ফ্লোর কীভাবে ব্যবহার হবে তা নিয়ে সভা হয়েছে। এ বিষয়ে আমরা আরও চিন্তাভাবনা করছি।’
জানা যায়, ‘বাংলাদেশ সচিবালয়ে ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন অফিস ভবন নির্মাণ’ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। ৪৬১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্পের আওতায় দুটি বেসমেন্টসহ ২০ তলা সুপার স্ট্রাকচারবিশিষ্ট অফিস ভবন নির্মাণকাজ আগামী ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। দুটি বেসমেন্টে ৬৬টি গাড়ি পার্কিং, নিচতলা ও দোতলায় রিসেপশন লবি, লাউঞ্জ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অফিস, তিন ও চারতলায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর (মন্ত্রিসভা বৈঠকের জন্য) থাকছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য মোট ৯টি এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য ৭টি ফ্লোর রাখা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ভবনের মোট আয়তন ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩১৯ বর্গফুট। সেখানে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ৯টি ফ্লোরে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭০৪ বর্গফুট আর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৭টি ফ্লোরে ১ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ বর্গফুট জায়গা পাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জন্য নির্ধারণ স্থানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী, সচিব, এপিডি উইংয়েরই অফিস কক্ষ স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের চারটি সভাকক্ষ থাকলেও জনপ্রশাসনের মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি সভাকক্ষও নেই। তাই সভাকক্ষসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একটি ফ্লোর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবারের সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সভায় উপস্থিত থাকা একাধিক সূত্রে জানা যায়, জনপ্রশাসনমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রণালয়ের জন্য আরও কিছু জায়গা প্রয়োজন বলে যুক্তি দেখান এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জন্য নির্ধারিত জায়গা থেকে কিছুটা ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেন। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের জন্য রাখা জায়গায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতেই তারা হিমশিম খাচ্ছে। এ ছাড়া বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি সংস্থাকেও এখানে জায়গা দিতে হবে। তাই জায়গা ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রমতে, সভায় ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, যাদের জন্য এ ভবন বানানো হলো, তাদের জায়গার বিষয়টি যদি নকশা প্রণয়নের সময় বিবেচনায় নেওয়া হতো তাহলে এ জটিলতা দেখা দিত না। তাই নকশায় ত্রুটি ছিল বলে ধরে নেওয়া যায়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২২ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২২ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২২ দিন আগে