নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও খুলনা প্রতিনিধি
সর্বোচ্চ দরের চেয়ে পৌনে ১১ লাখ টাকা কম সংশোধিত দরে একটি লঞ্চ বিক্রি করার অভিযোগে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শওকত ইমরান, সাবেক জেনারেল ম্যানেজার (ফাইন্যান্স) মোহাম্মদ মতিউর রহমানসহ পাঁচজনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে ওই অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান শুভ্র গতকাল রোববার সংস্থার সমন্বিত জেলা কার্যালয়, খুলনায় মামলাটি করেন। দুদকের খুলনার উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকা’কে নিশ্চিত করেন।
খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী নামের লঞ্চ বিক্রির ঘটনায় মামলাটি করা হয়েছে। মামলার অন্য তিন আসামি হলেন খুলনা শিপইয়ার্ডের সাবেক ভারপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) এ এম রানা, সাবেক ক্যাপ্টেন ও জেনারেল ম্যানেজার (প্রোডাকশন) আনিছুর রহমান মোল্লা ও লঞ্চটির ক্রেতা মেসার্স এস বি কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো. সাইদুজ্জামান সাইদ।
মতিউর রহমান ওই লঞ্চ বিক্রির দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম নেভাল ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের কমান্ড্যান্ট (কমোডর)।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রতারণা, কারচুপি ও পরস্পর যোগসাজশে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে খুলনা শিপইয়ার্ডের এমভি সৃজনী লঞ্চটি সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি না করে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেন। দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, দরপত্রে লঞ্চটি কিনতে সর্বোচ্চ ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকা দর দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স এস বি কনস্ট্রাকশন। কিন্তু দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির কাছে লঞ্চটি বিক্রি করেনি এবং জামানত বাজেয়াপ্ত করেনি। নিয়ম অনুযায়ী দ্বিতীয়বার দরপত্র আহ্বান না করে মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনকে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় লঞ্চটি বিক্রি করে বাকি ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
সর্বোচ্চ দরের চেয়ে পৌনে ১১ লাখ টাকা কম সংশোধিত দরে একটি লঞ্চ বিক্রি করার অভিযোগে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শওকত ইমরান, সাবেক জেনারেল ম্যানেজার (ফাইন্যান্স) মোহাম্মদ মতিউর রহমানসহ পাঁচজনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে ওই অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান শুভ্র গতকাল রোববার সংস্থার সমন্বিত জেলা কার্যালয়, খুলনায় মামলাটি করেন। দুদকের খুলনার উপপরিচালক আব্দুল ওয়াদুদ মামলার বিষয়টি আজকের পত্রিকা’কে নিশ্চিত করেন।
খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী নামের লঞ্চ বিক্রির ঘটনায় মামলাটি করা হয়েছে। মামলার অন্য তিন আসামি হলেন খুলনা শিপইয়ার্ডের সাবেক ভারপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) এ এম রানা, সাবেক ক্যাপ্টেন ও জেনারেল ম্যানেজার (প্রোডাকশন) আনিছুর রহমান মোল্লা ও লঞ্চটির ক্রেতা মেসার্স এস বি কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো. সাইদুজ্জামান সাইদ।
মতিউর রহমান ওই লঞ্চ বিক্রির দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম নেভাল ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের কমান্ড্যান্ট (কমোডর)।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রতারণা, কারচুপি ও পরস্পর যোগসাজশে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে খুলনা শিপইয়ার্ডের এমভি সৃজনী লঞ্চটি সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি না করে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেন। দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, দরপত্রে লঞ্চটি কিনতে সর্বোচ্চ ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকা দর দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স এস বি কনস্ট্রাকশন। কিন্তু দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির কাছে লঞ্চটি বিক্রি করেনি এবং জামানত বাজেয়াপ্ত করেনি। নিয়ম অনুযায়ী দ্বিতীয়বার দরপত্র আহ্বান না করে মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনকে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় লঞ্চটি বিক্রি করে বাকি ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫