বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। গতকাল শুক্রবার মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে গ্লোবাল রিফিউজি ফোরাম-২০২৩-এ দেওয়া এই প্রতিশ্রুতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইউনাইটেড স্টেটস রিফিউজি অ্যাডমিশন প্রোগ্রামের আওতায় ২০২৪ সালেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশ থেকে আরও বেশি পরিমাণে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র নিরপেক্ষ তৃতীয় পক্ষের দেশগুলোকেও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে উৎসাহিত করবে। বিবৃতি অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণে উৎসাহিত করার জন্য তাঁর অভিজ্ঞতা ব্যবহার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ ছাড়া মার্কিন ঘোষণায় বলা হয়েছে, দেশটির ইউএস ওয়েলকাম কর্পস অ্যাট ওয়ার্ক লেবার মোবিলিটি প্রোগ্রামের আওতায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান নিশ্চিতের দিকে মনোনিবেশ করবে অঙ্গরাজ্যগুলো। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে, স্বাগতিক দেশে রোহিঙ্গারা যাতে সহজে খাপ খাইয়ে নিতে পারে, সেই লক্ষ্যে তাদের শিক্ষা ও অন্যান্য কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তারা নির্দিষ্ট কোনো একটি দক্ষতা অর্জন করতে পারে।
এর বাইরে যেসব দেশে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে, সেসব দেশকে আরও সহায়তা দিতে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ও দেশগুলোর সরকারের কার্যকরী সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি, সামগ্রিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডমূলক সহায়তার অভ্যন্তরীণ সমন্বয় জোরদার করবে এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বতন্ত্র স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার চাহিদা মোকাবিলায় অংশীদারদের সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়েও পৃথক কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।
বিবৃতি অনুসারে, কেবল বাংলাদেশ থেকেই নয়, বরং বিশ্বের যেসব দেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা আশ্রয় নিয়েছে, সেই সব দেশ থেকেও তাদের যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে অবশ্যই তা শর্তসাপেক্ষে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ, কলম্বিয়া ও কেনিয়াসহ বিভিন্ন দেশে শরণার্থীদের স্বনির্ভর করে তুলতে সেল্ফ রেসিলিয়েন্স ইনিশিয়েটিভ (আরএসআই) পরিচালনার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
মার্কিন কূটনৈতিক এবং আর্থিক সহায়তায় এসব দেশে ২০২৭ সালের মধ্যে অন্তত ২০ লাখ পরিবারের কাছে এই উদ্যোগ পৌঁছে দিতে বহুপক্ষীয় সরকারি, বেসরকারি, উন্নয়ন সংস্থা ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে বিস্তৃত পরিসরে কাজ করবে।
বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। গতকাল শুক্রবার মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে গ্লোবাল রিফিউজি ফোরাম-২০২৩-এ দেওয়া এই প্রতিশ্রুতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইউনাইটেড স্টেটস রিফিউজি অ্যাডমিশন প্রোগ্রামের আওতায় ২০২৪ সালেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশ থেকে আরও বেশি পরিমাণে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র নিরপেক্ষ তৃতীয় পক্ষের দেশগুলোকেও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে উৎসাহিত করবে। বিবৃতি অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণে উৎসাহিত করার জন্য তাঁর অভিজ্ঞতা ব্যবহার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এ ছাড়া মার্কিন ঘোষণায় বলা হয়েছে, দেশটির ইউএস ওয়েলকাম কর্পস অ্যাট ওয়ার্ক লেবার মোবিলিটি প্রোগ্রামের আওতায় রোহিঙ্গা শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থান নিশ্চিতের দিকে মনোনিবেশ করবে অঙ্গরাজ্যগুলো। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঘোষণায় আরও বলা হয়েছে, স্বাগতিক দেশে রোহিঙ্গারা যাতে সহজে খাপ খাইয়ে নিতে পারে, সেই লক্ষ্যে তাদের শিক্ষা ও অন্যান্য কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তারা নির্দিষ্ট কোনো একটি দক্ষতা অর্জন করতে পারে।
এর বাইরে যেসব দেশে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে, সেসব দেশকে আরও সহায়তা দিতে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ও দেশগুলোর সরকারের কার্যকরী সম্পর্ক গড়ে তুলতে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি, সামগ্রিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য মানবিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডমূলক সহায়তার অভ্যন্তরীণ সমন্বয় জোরদার করবে এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বতন্ত্র স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার চাহিদা মোকাবিলায় অংশীদারদের সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়েও পৃথক কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।
বিবৃতি অনুসারে, কেবল বাংলাদেশ থেকেই নয়, বরং বিশ্বের যেসব দেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা আশ্রয় নিয়েছে, সেই সব দেশ থেকেও তাদের যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে অবশ্যই তা শর্তসাপেক্ষে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ, কলম্বিয়া ও কেনিয়াসহ বিভিন্ন দেশে শরণার্থীদের স্বনির্ভর করে তুলতে সেল্ফ রেসিলিয়েন্স ইনিশিয়েটিভ (আরএসআই) পরিচালনার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
মার্কিন কূটনৈতিক এবং আর্থিক সহায়তায় এসব দেশে ২০২৭ সালের মধ্যে অন্তত ২০ লাখ পরিবারের কাছে এই উদ্যোগ পৌঁছে দিতে বহুপক্ষীয় সরকারি, বেসরকারি, উন্নয়ন সংস্থা ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে বিস্তৃত পরিসরে কাজ করবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে