নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘‘জয় বাংলা’ আমাদের মুক্তি-সংগ্রামের স্লোগান। জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ ও অর্জনের স্লোগান। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছি।’ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আজ সোমবার এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যখন ৬ দফা দাবি দেবেন, তার আগেই জয় বাংলা স্লোগান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মাঠে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এটার অন্তর্নিহিত অর্থ একটাই ছিল, সেটা হলো সংগ্রামের মাধ্যমে মানুষের চেতনাকে জাগ্রত ও উদ্বুদ্ধ করা। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে আমাদের সংগ্রাম, সংগ্রাম থেকে মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় অর্জন। প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন সুপরিকল্পিতভাবে, যে কারণে আমরা স্বীকৃতি ও মর্যাদা পেয়েছি।’
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই ভাষণে একটি গেরিলা যুদ্ধের দিকনির্দেশনা ছিল। একদিকে তিনি স্বাধীনতার কথা বলেছিলেন, আরেকদিকে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের কথাও বলে গেছেন।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘জয় বাংলা স্লোগান দিয়েই তিনি (বঙ্গবন্ধু) সেই ভাষণ শেষ করেছিলেন। অর্থাৎ বাঙালির যে বিজয় হবে, সেই সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ নিশ্চিত ছিলেন। তাঁর এই দূরদর্শিতা ছিল আমাদের সকল অর্জনের মূল শক্তি।’
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্ভাগ্য আমাদের, মুক্তির সংগ্রামের সময় যেমন অপপ্রচার হয়েছিল, সেটা স্বাধীনতা অর্জনের পরও থেমে থাকেনি। স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্ত সব সময়ই ছিল। যখন অনেক ষড়যন্ত্র করেও বঙ্গবন্ধুর নামকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছতে পারেনি, তখনই কিন্তু চরম আঘাত এল পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট।’
সরকার প্রধান বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ঢেলে দিয়ে আমাদের বিজয়ের পথ সৃষ্টি করে দিয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য পঁচাত্তরের পর সেটাই নিষিদ্ধ হয়ে গেল। সেটা আর কারও কাছে থাকল না, সেটা কথা হলো।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘‘জয় বাংলা’ আমাদের মুক্তি-সংগ্রামের স্লোগান। জয় বাংলা স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগ ও অর্জনের স্লোগান। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে আমরা বিজয় অর্জন করেছি।’ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আজ সোমবার এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। হোটেল শেরাটনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যখন ৬ দফা দাবি দেবেন, তার আগেই জয় বাংলা স্লোগান ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মাঠে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এটার অন্তর্নিহিত অর্থ একটাই ছিল, সেটা হলো সংগ্রামের মাধ্যমে মানুষের চেতনাকে জাগ্রত ও উদ্বুদ্ধ করা। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে আমাদের সংগ্রাম, সংগ্রাম থেকে মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় অর্জন। প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন সুপরিকল্পিতভাবে, যে কারণে আমরা স্বীকৃতি ও মর্যাদা পেয়েছি।’
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই ভাষণে একটি গেরিলা যুদ্ধের দিকনির্দেশনা ছিল। একদিকে তিনি স্বাধীনতার কথা বলেছিলেন, আরেকদিকে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের কথাও বলে গেছেন।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘জয় বাংলা স্লোগান দিয়েই তিনি (বঙ্গবন্ধু) সেই ভাষণ শেষ করেছিলেন। অর্থাৎ বাঙালির যে বিজয় হবে, সেই সম্পর্কে তিনি সম্পূর্ণ নিশ্চিত ছিলেন। তাঁর এই দূরদর্শিতা ছিল আমাদের সকল অর্জনের মূল শক্তি।’
বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্ভাগ্য আমাদের, মুক্তির সংগ্রামের সময় যেমন অপপ্রচার হয়েছিল, সেটা স্বাধীনতা অর্জনের পরও থেমে থাকেনি। স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্ত সব সময়ই ছিল। যখন অনেক ষড়যন্ত্র করেও বঙ্গবন্ধুর নামকে মানুষের হৃদয় থেকে মুছতে পারেনি, তখনই কিন্তু চরম আঘাত এল পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট।’
সরকার প্রধান বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে বুকের তাজা রক্ত দিয়ে ঢেলে দিয়ে আমাদের বিজয়ের পথ সৃষ্টি করে দিয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য পঁচাত্তরের পর সেটাই নিষিদ্ধ হয়ে গেল। সেটা আর কারও কাছে থাকল না, সেটা কথা হলো।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫