যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ শীর্ষক সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের বিস্ফোরক মন্তব্য ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশত্যাগ না করলে সহিংসতা আরও ভয়াবহ হতো, যা দেশের জন্য ভালো হতো না।
ড. সাখাওয়াত তাঁর বক্তব্যে শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনামলে বিরোধীদের দমন, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট গণ-অসন্তোষের কথা উল্লেখ করেন। তার মতে, হাসিনার দেশত্যাগের ফলে আরও সহিংস পরিস্থিতি থেকে দেশ রেহাই পেয়েছে।
ভয়েস ফর বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন এই সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের সদস্য আলেকজান্ডার চার্লস কার্লাইল সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও অংশ নেন ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মীরা।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশত্যাগ না করলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত। ‘বিক্ষুব্ধ জনতা তাকে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারত, যা দেশের জন্য ভালো হতো না।’
তাঁর এই মন্তব্য বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সমর্থকেরা একে বাস্তব পরিস্থিতির নির্ভুল চিত্রায়ণ হিসেবে দেখছেন, তবে বিরোধীরা এই মন্তব্যকে বিতর্কিত ও অনভিপ্রেত বলে অভিহিত করেছেন।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। এই নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি ও লর্ড হোসাইন বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের অবস্থা উন্নত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য।
সম্মেলনের সভাপতি লর্ড আলেকজান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি বলেন, যুক্তরাজ্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং গণতন্ত্রের সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে এই সম্মেলন আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি ও সমাধানমুখী আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে কাজ করেছে।
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ শীর্ষক সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের বিস্ফোরক মন্তব্য ব্যাপক আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশত্যাগ না করলে সহিংসতা আরও ভয়াবহ হতো, যা দেশের জন্য ভালো হতো না।
ড. সাখাওয়াত তাঁর বক্তব্যে শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনামলে বিরোধীদের দমন, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট গণ-অসন্তোষের কথা উল্লেখ করেন। তার মতে, হাসিনার দেশত্যাগের ফলে আরও সহিংস পরিস্থিতি থেকে দেশ রেহাই পেয়েছে।
ভয়েস ফর বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন এই সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের সদস্য আলেকজান্ডার চার্লস কার্লাইল সভাপতিত্ব করেন। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও অংশ নেন ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কর্মীরা।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশত্যাগ না করলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত। ‘বিক্ষুব্ধ জনতা তাকে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারত, যা দেশের জন্য ভালো হতো না।’
তাঁর এই মন্তব্য বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সমর্থকেরা একে বাস্তব পরিস্থিতির নির্ভুল চিত্রায়ণ হিসেবে দেখছেন, তবে বিরোধীরা এই মন্তব্যকে বিতর্কিত ও অনভিপ্রেত বলে অভিহিত করেছেন।
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার কার্যক্রমের মাধ্যমে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পরিকল্পনা করছে। এই নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি ও লর্ড হোসাইন বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ও মানবাধিকারের অবস্থা উন্নত করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য।
সম্মেলনের সভাপতি লর্ড আলেকজান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি বলেন, যুক্তরাজ্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সংস্কার এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে। বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং গণতন্ত্রের সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে এই সম্মেলন আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি ও সমাধানমুখী আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে কাজ করেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫