নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দেশের ভোটারদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও পরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব পুলিশের। আপনার সবাই ভোট দিতে আসুন।’
আজ শনিবার রাতে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে নির্বাচনের নিরাপত্তা নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আইজিপি।
আইজিপি বলেন, দুষ্কৃতকারী এত শক্তিশালী হয়নি যে তারা সারা দেশে বিশৃঙ্খলা করবে, তাদের জন্য নিরাপত্তার ঘাটতি তৈরি হবে।
ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার বিষয়ে আইজিপি বলেন, ‘সারা দেশে ভোটকেন্দ্র সকল প্রকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। পুলিশের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি, আনসার প্রশাসন মোতায়েন রয়েছে। আমাদের বাহিনীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে অন্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে দায়িত্ব পালন করবে। কেন্দ্রের পরিবেশ ভোটারদের অনুকূলে থাকবে। এরপরও যদি নির্বাচনে কেউ নাশকতার চেষ্টা করে, তার যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।’
একই বিষয় শনিবার রাজধানীর মিরপুর কলেজ ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করতে গিয়ে কথা বলেছেন র্যাবের মহাপরিচালক ম. খুরশীদ হোসেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করার অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সমন্বয় করে র্যাব পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। সবাই যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য র্যাব প্রস্তুত রয়েছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে র্যাবের সব ইউনিট স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে টহল শুরু করেছে, সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রেখেছে। গুজব প্রতিরোধে সাইবার জগতে নজর রাখছে র্যাব। এ ছাড়া র্যাবের সুইপিং দল, ডগ স্কোয়াড, বোমা উদ্ধার ও নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট কাজ করছে। বিশেষ প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য র্যাবের হেলিকপ্টার প্রস্তুত রয়েছে। টিমওয়ার্কের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রস্তুত রয়েছে।
র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, র্যাব বিশেষ ধরনের নতুন ডিভাইস চালু করেছে। নির্বাচনের দিন এক এলাকার মানুষ অন্য এলাকায় গেলে ওই যন্ত্র তাঁকে শনাক্ত করবে।
২০১৪ ও ১৮ সালের তুলনায় এবার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো বলে উল্লেখ করেন র্যাবের মহাপরিচালক। তিনি গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সাংবাদিকদের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দেশের ভোটারদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও পরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব পুলিশের। আপনার সবাই ভোট দিতে আসুন।’
আজ শনিবার রাতে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে নির্বাচনের নিরাপত্তা নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আইজিপি।
আইজিপি বলেন, দুষ্কৃতকারী এত শক্তিশালী হয়নি যে তারা সারা দেশে বিশৃঙ্খলা করবে, তাদের জন্য নিরাপত্তার ঘাটতি তৈরি হবে।
ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার বিষয়ে আইজিপি বলেন, ‘সারা দেশে ভোটকেন্দ্র সকল প্রকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। পুলিশের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী, বিজিবি, আনসার প্রশাসন মোতায়েন রয়েছে। আমাদের বাহিনীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে অন্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে দায়িত্ব পালন করবে। কেন্দ্রের পরিবেশ ভোটারদের অনুকূলে থাকবে। এরপরও যদি নির্বাচনে কেউ নাশকতার চেষ্টা করে, তার যথাযথ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে।’
একই বিষয় শনিবার রাজধানীর মিরপুর কলেজ ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করতে গিয়ে কথা বলেছেন র্যাবের মহাপরিচালক ম. খুরশীদ হোসেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করার অন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সমন্বয় করে র্যাব পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে। সবাই যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন, সে জন্য র্যাব প্রস্তুত রয়েছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে র্যাবের সব ইউনিট স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে টহল শুরু করেছে, সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রেখেছে। গুজব প্রতিরোধে সাইবার জগতে নজর রাখছে র্যাব। এ ছাড়া র্যাবের সুইপিং দল, ডগ স্কোয়াড, বোমা উদ্ধার ও নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট কাজ করছে। বিশেষ প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য র্যাবের হেলিকপ্টার প্রস্তুত রয়েছে। টিমওয়ার্কের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সম্পন্ন করতে প্রস্তুত রয়েছে।
র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, র্যাব বিশেষ ধরনের নতুন ডিভাইস চালু করেছে। নির্বাচনের দিন এক এলাকার মানুষ অন্য এলাকায় গেলে ওই যন্ত্র তাঁকে শনাক্ত করবে।
২০১৪ ও ১৮ সালের তুলনায় এবার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেক ভালো বলে উল্লেখ করেন র্যাবের মহাপরিচালক। তিনি গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সাংবাদিকদের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫