নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআই) নীতিমালা অনুযায়ী দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) প্রণয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, সেটিকে ‘অস্পষ্ট’ বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
আজ বুধবার বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশনের সামনে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কর্তৃক দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) প্রতিবেদন-২০২৩ প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, তাদের সবকিছুই তো ধোঁয়াশা, কোথা থেকে কতটুকু কী নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে—সেটি পরিষ্কার না। কোন কোন বিষয়ের ওপরে কী কী প্রক্রিয়ায় মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে, যেগুলো সম্পর্কে প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে কোনো কিছুর উল্লেখ নেই। সুতরাং, টিআইয়ের ধারণা সূচকের বিষয়ে দুদকের পক্ষে মন্তব্য করার কোনো অবকাশ নেই।
দুদক টিআইবির প্রতিবেদনকে আমলে নিচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে দুদক সচিব বলেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন টিআইয়ের প্রতিপক্ষ না। দুদক তার আইন অনুযায়ী কাজ করছে। টিআই একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। তারা একটি পারসেপশন প্রকাশ করেছে। সেটি তারা করতেই পারে।’
তিনি জানান, টিআইয়ের নীতিমালা অনুযায়ী সিপিআই প্রণয়ন করা হয় কয়েকটি জরিপের ওপর ভিত্তি করে। এই জরিপগুলোয় মূলত ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকদের ধারণার প্রতিফলন ঘটে থাকে। এ ক্ষেত্রে তারা কী বিবেচনায় নিয়েছে—সেটির ব্যাখ্যা নেই।
রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গ হলো—নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং আইন বিভাগ (জাতীয় সংসদ)। এদের অধীনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, অধিদপ্তর ও সংস্থার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ বিষয়ে সরকার মন্তব্য করতে পারে বলেও মন্তব্য করেন দুদক সচিব।
মাহবুব হোসেন বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের সিপিআই নির্ধারণের জন্য মোট আটটি জরিপ নির্ধারিত হয়েছে। তারা কোন কোন বিষয়ে জরিপ করেছে, এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআই) নীতিমালা অনুযায়ী দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) প্রণয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নিয়ে যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, সেটিকে ‘অস্পষ্ট’ বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
আজ বুধবার বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশনের সামনে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কর্তৃক দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) প্রতিবেদন-২০২৩ প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, তাদের সবকিছুই তো ধোঁয়াশা, কোথা থেকে কতটুকু কী নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে—সেটি পরিষ্কার না। কোন কোন বিষয়ের ওপরে কী কী প্রক্রিয়ায় মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে, যেগুলো সম্পর্কে প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে কোনো কিছুর উল্লেখ নেই। সুতরাং, টিআইয়ের ধারণা সূচকের বিষয়ে দুদকের পক্ষে মন্তব্য করার কোনো অবকাশ নেই।
দুদক টিআইবির প্রতিবেদনকে আমলে নিচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে দুদক সচিব বলেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশন টিআইয়ের প্রতিপক্ষ না। দুদক তার আইন অনুযায়ী কাজ করছে। টিআই একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। তারা একটি পারসেপশন প্রকাশ করেছে। সেটি তারা করতেই পারে।’
তিনি জানান, টিআইয়ের নীতিমালা অনুযায়ী সিপিআই প্রণয়ন করা হয় কয়েকটি জরিপের ওপর ভিত্তি করে। এই জরিপগুলোয় মূলত ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, সংশ্লিষ্ট খাতের বিশ্লেষকদের ধারণার প্রতিফলন ঘটে থাকে। এ ক্ষেত্রে তারা কী বিবেচনায় নিয়েছে—সেটির ব্যাখ্যা নেই।
রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গ হলো—নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং আইন বিভাগ (জাতীয় সংসদ)। এদের অধীনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর, অধিদপ্তর ও সংস্থার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ বিষয়ে সরকার মন্তব্য করতে পারে বলেও মন্তব্য করেন দুদক সচিব।
মাহবুব হোসেন বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের সিপিআই নির্ধারণের জন্য মোট আটটি জরিপ নির্ধারিত হয়েছে। তারা কোন কোন বিষয়ে জরিপ করেছে, এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫