নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দেওয়া বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। একই সঙ্গে বক্তব্যটি প্রত্যাখ্যানও করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ বিষয়ে সংস্থাটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন।
‘বাংলাদেশ: ভিন্নমতের কোনো স্থান নেই—অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অভিযান’ শিরোনামে ২৫ জুলাই ২৪ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি। প্রতিবেদনে বাংলাদেশে অনলাইনে ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ’ অবশ্যই বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, এই মামলায় ১০ ব্যক্তির মানবাধিকার লঙ্ঘন, নিখোঁজ হওয়া, নির্বিচারে আটকে রাখা এবং নির্যাতনের তথ্য বিশ্লেষণ তুলে ধরে এ দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
হাছান মাহমুদ বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সময়ে সময়ে সরব আবার অনেক সময় প্রচণ্ড নীরব থাকে। সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বলে মন্তব্য করে হাছান বলেন, ‘এ দেশে শত শত মানুষকে পেট্রলবোমা পুড়িয়ে হত্যা-দগ্ধ করার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কোনো বিবৃতি দেয় না, ফিলিস্তিনে যখন পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক সপ্তাহ চুপ থাকে, আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেয়, তখন এই সংগঠনের গ্রহণযোগ্যতা আসলে হারিয়ে গেছে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সব মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যই এ আইন। একজন গৃহিণী, সাংবাদিক, রিকশাচালক বা কর্মকর্তা সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্যই এই আইন। আগে যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন আইনেরও প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন বিষয়টি এসে গেছে, মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আইনেরও প্রয়োজন আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্রহনন করা হলে, অসত্য অপপ্রচার হলে, তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এ আইন এবং সাধারণ মানুষই এ আইনের আশ্রয় নেয়।’
বিশ্বব্যাপী এ ধরনের আইনের উদাহরণ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুরসহ অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। সুতরাং এ নিয়ে বারংবার কথা বলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
এ সময় বিএনপি নেতা রিজভী আহমেদের করোনার টিকা গ্রহণ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী আহমেদ আগে টিকা নিয়ে সমালোচনা করলেও এখন টিকা নেওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানান আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, এটা শুভবুদ্ধির উদয় এবং এতে তিনি স্বীকার করে নিলেন যে টিকা নিয়ে তাঁর পূর্বের অপপ্রচার মিথ্যা ছিল।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের দেওয়া বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। একই সঙ্গে বক্তব্যটি প্রত্যাখ্যানও করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে মন্ত্রী ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনে বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ বিষয়ে সংস্থাটির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন।
‘বাংলাদেশ: ভিন্নমতের কোনো স্থান নেই—অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অভিযান’ শিরোনামে ২৫ জুলাই ২৪ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে অ্যামনেস্টি। প্রতিবেদনে বাংলাদেশে অনলাইনে ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ’ অবশ্যই বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাটি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, এই মামলায় ১০ ব্যক্তির মানবাধিকার লঙ্ঘন, নিখোঁজ হওয়া, নির্বিচারে আটকে রাখা এবং নির্যাতনের তথ্য বিশ্লেষণ তুলে ধরে এ দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
হাছান মাহমুদ বলেন, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সময়ে সময়ে সরব আবার অনেক সময় প্রচণ্ড নীরব থাকে। সংস্থাটির গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বলে মন্তব্য করে হাছান বলেন, ‘এ দেশে শত শত মানুষকে পেট্রলবোমা পুড়িয়ে হত্যা-দগ্ধ করার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল কোনো বিবৃতি দেয় না, ফিলিস্তিনে যখন পাখি শিকারের মতো মানুষ হত্যার সময় যখন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক সপ্তাহ চুপ থাকে, আবার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেয়, তখন এই সংগঠনের গ্রহণযোগ্যতা আসলে হারিয়ে গেছে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ব্যাখ্যা দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের সব মানুষকে ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্যই এ আইন। একজন গৃহিণী, সাংবাদিক, রিকশাচালক বা কর্মকর্তা সবার ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্যই এই আইন। আগে যখন ডিজিটাল বিষয়টি ছিল না, তখন আইনেরও প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন বিষয়টি এসে গেছে, মানুষের ডিজিটাল নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আইনেরও প্রয়োজন আছে। ডিজিটাল মাধ্যমে কারও চরিত্রহনন করা হলে, অসত্য অপপ্রচার হলে, তাকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য এ আইন এবং সাধারণ মানুষই এ আইনের আশ্রয় নেয়।’
বিশ্বব্যাপী এ ধরনের আইনের উদাহরণ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশে নয়, পার্শ্ববর্তী ভারত, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুরসহ অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ আইন করা হয়েছে এবং হচ্ছে। সুতরাং এ নিয়ে বারংবার কথা বলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
এ সময় বিএনপি নেতা রিজভী আহমেদের করোনার টিকা গ্রহণ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে রিজভী আহমেদ আগে টিকা নিয়ে সমালোচনা করলেও এখন টিকা নেওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানান আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, এটা শুভবুদ্ধির উদয় এবং এতে তিনি স্বীকার করে নিলেন যে টিকা নিয়ে তাঁর পূর্বের অপপ্রচার মিথ্যা ছিল।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫