নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ৪ জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে ৮৯৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
এই নিয়ে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে ২৮ হাজার ৬৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে চলতি মাসেই আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৬০৬ জন। আজকের ৪ জনসহ এ বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১০ জনে। যার ৫৫ জনই মারা গেছেন চলতি অক্টোবরের প্রথম ২০ দিনে।
এ বছর আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা মহানগরীতে। ডেঙ্গু রোগীদের প্রায় ৭২ শতাংশই রাজধানীতে বসবাসকারী। মৃতের সংখ্যায় শীর্ষে ঢাকা এই বিভাগে এ পর্যন্ত ৬৫ জন মারা গেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ জন, চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে তিন হাজার ১৭৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২ হাজার ১৫৯ জন এবং বাইরের হাসপাতালগুলোতে ১ হাজার ১৫ জন।
ডেঙ্গুর এমন ভয়াবহতা পরিস্থিতিতে স্থানীয় সরকারের দায় রয়েছে বলে মনে করেন জনস্বাস্থ্যবিদ অধ্যাপক ড. আবু জামিল ফয়সাল। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ সেবা দেওয়া। কিন্তু মশা কীভাবে নিধন করবে সেটি স্থানীয় প্রশাসনের দেখার কথা। প্রতিবছর মানুষ মারাই যাচ্ছে কিন্তু সেই ধরনের ব্যবস্থা নেই।’
এডিস মশা নিধনে গত মঙ্গলবার থেকে আবারও সপ্তাহব্যাপী অভিযানে নেমেছে দুই সিটি করপোরেশন। আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী বলেছেন, ‘ডেঙ্গু রোগী বেড়ে গেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তার চিকিৎসা দিতে যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন হাসপাতাল, বিএসএমএমইউ’র নতুন হাসপাতাল ইউনিট এবং লালকুঠি হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে পারবে ঠিকই কিন্তু এডিস মশা মারতে পারবে না।’ আজ বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আবুল হোসেন রেসপিরেটরি ও নিউমোনিয়া রিসার্চ সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ৪ জন ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে ৮৯৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
এই নিয়ে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে ২৮ হাজার ৬৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে চলতি মাসেই আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৬০৬ জন। আজকের ৪ জনসহ এ বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১০ জনে। যার ৫৫ জনই মারা গেছেন চলতি অক্টোবরের প্রথম ২০ দিনে।
এ বছর আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা মহানগরীতে। ডেঙ্গু রোগীদের প্রায় ৭২ শতাংশই রাজধানীতে বসবাসকারী। মৃতের সংখ্যায় শীর্ষে ঢাকা এই বিভাগে এ পর্যন্ত ৬৫ জন মারা গেছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৫ জন, চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে তিন হাজার ১৭৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২ হাজার ১৫৯ জন এবং বাইরের হাসপাতালগুলোতে ১ হাজার ১৫ জন।
ডেঙ্গুর এমন ভয়াবহতা পরিস্থিতিতে স্থানীয় সরকারের দায় রয়েছে বলে মনে করেন জনস্বাস্থ্যবিদ অধ্যাপক ড. আবু জামিল ফয়সাল। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ সেবা দেওয়া। কিন্তু মশা কীভাবে নিধন করবে সেটি স্থানীয় প্রশাসনের দেখার কথা। প্রতিবছর মানুষ মারাই যাচ্ছে কিন্তু সেই ধরনের ব্যবস্থা নেই।’
এডিস মশা নিধনে গত মঙ্গলবার থেকে আবারও সপ্তাহব্যাপী অভিযানে নেমেছে দুই সিটি করপোরেশন। আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী বলেছেন, ‘ডেঙ্গু রোগী বেড়ে গেলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তার চিকিৎসা দিতে যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন হাসপাতাল, বিএসএমএমইউ’র নতুন হাসপাতাল ইউনিট এবং লালকুঠি হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে পারবে ঠিকই কিন্তু এডিস মশা মারতে পারবে না।’ আজ বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আবুল হোসেন রেসপিরেটরি ও নিউমোনিয়া রিসার্চ সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫