বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘এখন থেকে কেউ মব জাস্টিস বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে ঘটনাস্থল থেকেই তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
সচিবালয়ে আজ রোববার আইন মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইন উপদেষ্টাও এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
নারী নির্যাতন ও হয়রানির বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘যেখানে মব জাস্টিস পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে, সে যে-ই হোন না কেন, সে যে ধর্মের, যে লিঙ্গের, যে বর্ণের হোন না কেন—এখন থেকে কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হব।’
মাহফুজ আলম বলেন, ‘আইন হচ্ছে অন্ধ, যে-ই অপরাধী হন, তার জাত-পাত, বর্ণ দেখা হবে না। লিঙ্গ দেখা হবে না, নারী কী পুরুষ। যিনি মব জাস্টিস করুন না কেন—ধর্মীয় হোক, নিধার্মিক হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় নেওয়ার বিষয়ে আজকে থেকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আজকে (রোববার) আমরা প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সামনে থেকে মব জাস্টিস পরিস্থিতি তৈরি হলে, থানা ঘেরাও থেকে শুরু করে কোনো ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে, আমরা কঠোর ভূমিকা রাখব। গ্রেপ্তার থেকে শুরু করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা সেখানেই আমরা নেব। এ বিষয়ে সকল স্টেকহোল্ডারদের বলে দেওয়া হয়েছে।’
মাহফুজ আলম বলেন, এর আগে মব জাস্টিসের যত ঘটনা ঘটেছে, সেসব নিয়ে মামলা হলে বা সরকারের পক্ষ থেকেই আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘গত সাত-আট মাসের যে যেখানেই ঝামেলা করেছে, যে যেখানে মব জাস্টিস করেছে—আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় আছে। আমরা বলেছি আরও প্রো-অ্যাকটিভ ওয়েতে সবকিছু নজরদারিতে আনার জন্য। আজকে থেকে আমরা সমন্বিতভাবে সব তথ্য সংগ্রহ করে, যে অপরাধী তাকে আমরা ওখানেই গ্রেপ্তার করব। আমরা একদিন অপেক্ষা করব না। ওখান থেকেই তুলে নিয়ে আসব।’
মব জাস্টিসের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে আজকে (রোববার) মিটিংটা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে হয়েছে। আমরা প্রত্যেকেই আপনাদের মতো ডিস্টার্ব। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি—আমাদের আরও অনেক কঠোর হতে হবে। এখান থেকে যেকোনো ধরনের মব জাস্টিসকে কঠোরভাবে দমন করা হবে।’
মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘এখন থেকে কেউ মব জাস্টিস বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে ঘটনাস্থল থেকেই তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
সচিবালয়ে আজ রোববার আইন মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং আইন উপদেষ্টাও এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
নারী নির্যাতন ও হয়রানির বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আজ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘যেখানে মব জাস্টিস পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে, সে যে-ই হোন না কেন, সে যে ধর্মের, যে লিঙ্গের, যে বর্ণের হোন না কেন—এখন থেকে কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হব।’
মাহফুজ আলম বলেন, ‘আইন হচ্ছে অন্ধ, যে-ই অপরাধী হন, তার জাত-পাত, বর্ণ দেখা হবে না। লিঙ্গ দেখা হবে না, নারী কী পুরুষ। যিনি মব জাস্টিস করুন না কেন—ধর্মীয় হোক, নিধার্মিক হোক না কেন, তাকে আইনের আওতায় নেওয়ার বিষয়ে আজকে থেকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আজকে (রোববার) আমরা প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সামনে থেকে মব জাস্টিস পরিস্থিতি তৈরি হলে, থানা ঘেরাও থেকে শুরু করে কোনো ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে, আমরা কঠোর ভূমিকা রাখব। গ্রেপ্তার থেকে শুরু করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা সেখানেই আমরা নেব। এ বিষয়ে সকল স্টেকহোল্ডারদের বলে দেওয়া হয়েছে।’
মাহফুজ আলম বলেন, এর আগে মব জাস্টিসের যত ঘটনা ঘটেছে, সেসব নিয়ে মামলা হলে বা সরকারের পক্ষ থেকেই আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘গত সাত-আট মাসের যে যেখানেই ঝামেলা করেছে, যে যেখানে মব জাস্টিস করেছে—আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় আছে। আমরা বলেছি আরও প্রো-অ্যাকটিভ ওয়েতে সবকিছু নজরদারিতে আনার জন্য। আজকে থেকে আমরা সমন্বিতভাবে সব তথ্য সংগ্রহ করে, যে অপরাধী তাকে আমরা ওখানেই গ্রেপ্তার করব। আমরা একদিন অপেক্ষা করব না। ওখান থেকেই তুলে নিয়ে আসব।’
মব জাস্টিসের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে আজকে (রোববার) মিটিংটা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে হয়েছে। আমরা প্রত্যেকেই আপনাদের মতো ডিস্টার্ব। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি—আমাদের আরও অনেক কঠোর হতে হবে। এখান থেকে যেকোনো ধরনের মব জাস্টিসকে কঠোরভাবে দমন করা হবে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫