কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে অন্য দেশ কিংবা বিদেশি রাষ্ট্রদূতেরা কী বললেন, তা বিবেচনায় নেওয়া দরকার বলে মনে করছে না সরকার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন আজ সোমবার সাংবাদিকদের এমন ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে বিদেশিরা কী বলল, তা ধর্তব্য বিষয় নয়। জনগণের ভাবনাই এ ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়।’
তবে নির্বাচন প্রশ্নে বিদেশিদের মতকে গুরুত্ব না দেওয়ার কথা বলা হলেও বিদেশে বাংলাদেশ ও সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হলে সক্রিয় হয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের। রোববার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক অনলাইন বৈঠকে এমন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী সোমবার সাংবাদিকদের জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সক্রিয় হতে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে, কোনো অপপ্রচার হলে কিংবা বিদেশে কেউ কোনো তথ্য প্রচার করলে, সেই তথ্য কতটুকু সত্য কিংবা কতটুকু মিথ্যা, তা খতিয়ে দেখে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। ঢাকা থেকে সরকার কিংবা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার জন্য অপেক্ষায় না থেকে নিজ দায়িত্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
নেতিবাচক প্রচারের বিষয়গুলো সামাল দেওয়ার জন্য রোববার একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করেছে সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতিসংঘ অনুবিভাগের মহাপরিচালকের নেতৃত্বাধীন এই কমিটি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে মন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরনের কমিটি আগেও ছিল। কর্মকর্তা (বদলি হয়ে) চলে যাওয়ায় তা নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিল। আবার তা সক্রিয় করা হয়েছে। অপপ্রচার হলে এবং তথ্যবিভ্রাট হলে স্বরাষ্ট্র, আইন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে কাজ করবে এই কমিটি।’
নির্বাচন-সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক স্থানে চাইলেই যে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশে নিজের ইচ্ছেমতো ভোটে দাঁড়ানো সবার জন্য উন্মুক্ত। এটা বন্ধ করা দরকার।’
সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ ও দেশটির বেসামরিক ব্যক্তিদের গুলিতে বাংলাদেশের নাগরিকেরা প্রায় প্রতিদিন নিহত হওয়ার ঘটনাকে সরকারের ব্যর্থতা বলে মনে করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা সরকারের ব্যর্থতা নয়। দেখতে হবে কেন কোন লোক মরল।’ এসব মৃত্যুর কারণ খুঁজে দেখার জন্য তিনি সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন।
গত এক সপ্তাহে লালমনিরহাট ও সিলেট সীমান্তে বিএসএফ ও ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে অন্তত তিন বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে অন্য দেশ কিংবা বিদেশি রাষ্ট্রদূতেরা কী বললেন, তা বিবেচনায় নেওয়া দরকার বলে মনে করছে না সরকার। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন আজ সোমবার সাংবাদিকদের এমন ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, ‘নির্বাচনের বিষয়ে বিদেশিরা কী বলল, তা ধর্তব্য বিষয় নয়। জনগণের ভাবনাই এ ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়।’
তবে নির্বাচন প্রশ্নে বিদেশিদের মতকে গুরুত্ব না দেওয়ার কথা বলা হলেও বিদেশে বাংলাদেশ ও সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হলে সক্রিয় হয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের। রোববার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক অনলাইন বৈঠকে এমন নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী সোমবার সাংবাদিকদের জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সক্রিয় হতে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে, কোনো অপপ্রচার হলে কিংবা বিদেশে কেউ কোনো তথ্য প্রচার করলে, সেই তথ্য কতটুকু সত্য কিংবা কতটুকু মিথ্যা, তা খতিয়ে দেখে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। ঢাকা থেকে সরকার কিংবা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার জন্য অপেক্ষায় না থেকে নিজ দায়িত্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
নেতিবাচক প্রচারের বিষয়গুলো সামাল দেওয়ার জন্য রোববার একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করেছে সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতিসংঘ অনুবিভাগের মহাপরিচালকের নেতৃত্বাধীন এই কমিটি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে মন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরনের কমিটি আগেও ছিল। কর্মকর্তা (বদলি হয়ে) চলে যাওয়ায় তা নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিল। আবার তা সক্রিয় করা হয়েছে। অপপ্রচার হলে এবং তথ্যবিভ্রাট হলে স্বরাষ্ট্র, আইন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে কাজ করবে এই কমিটি।’
নির্বাচন-সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক স্থানে চাইলেই যে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারে না। কিন্তু বাংলাদেশে নিজের ইচ্ছেমতো ভোটে দাঁড়ানো সবার জন্য উন্মুক্ত। এটা বন্ধ করা দরকার।’
সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ ও দেশটির বেসামরিক ব্যক্তিদের গুলিতে বাংলাদেশের নাগরিকেরা প্রায় প্রতিদিন নিহত হওয়ার ঘটনাকে সরকারের ব্যর্থতা বলে মনে করেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা সরকারের ব্যর্থতা নয়। দেখতে হবে কেন কোন লোক মরল।’ এসব মৃত্যুর কারণ খুঁজে দেখার জন্য তিনি সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন।
গত এক সপ্তাহে লালমনিরহাট ও সিলেট সীমান্তে বিএসএফ ও ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে অন্তত তিন বাংলাদেশির মৃত্যুর খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫