নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের মাদ্রাসাগুলোকে চিঠিপত্র ও আবেদনে নিজস্ব প্যাড ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। বিভিন্ন দাপ্তরিক জটিলতা এড়াতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়। সোমবার মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
দেশের মাদ্রাসাগুলোর দায়িত্বে থাকা প্রধানের স্বাক্ষরিত বিভিন্ন ধরনের চিঠি ও আবেদন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি দপ্তরে পাঠানো হয়। এসব চিঠিপত্রের অধিকাংশেই মাদ্রাসার প্রধানদের সঙ্গে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য থাকে না এবং মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাডেও এই সব চিঠিপত্র ব্যবহার করা হয় না। এতে নানা ধরনের জটিলতা বাড়ছে। তাই সকল চিঠি মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাডে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
অফিস আদেশে জানানো হয়, অধ্যক্ষ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, সুপার, ভারপ্রাপ্ত সুপার, ইবতেদায়ি প্রধানের স্বাক্ষরে মাদ্রাসা থেকে বিভিন্ন ধরনের চিঠিপত্র ও আবেদন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি দপ্তর বা সংস্থায় প্রেরণ করা হয়ে থাকে। পর্যালোচনায় দেখা যায়, অধিকাংশ চিঠিপত্র ও আবেদনে স্বাক্ষরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, সুপার, ভারপ্রাপ্ত সুপার, ইবতেদায়ি প্রধানের নাম, ইমেইল, টেলিফোন বা মোবাইল নম্বর উল্লেখ থাকে না। এ ছাড়া অনেক চিঠিপত্র ও আবেদনে মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাড ব্যবহার করা হয় না। এমনকি চিঠিপত্রের শিরোনামে স্মারক নম্বরও উল্লেখ থাকে না। ফলে প্রাপ্ত চিঠিপত্র বা আবেদন নিষ্পত্তি করতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংগ্রহসহ বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। অধিকন্তু চিঠিপত্রের সত্যতা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পরে। যদিও চিঠিপত্রে স্বাক্ষরকারী কর্মকর্তার নাম, ইমেইল, টেলিফোন নম্বর উল্লেখ থাকার বিষয়ে সরকারি নির্দেশনা রয়েছে।
অফিস আদেশে এই সব সমস্যা সমাধানে মাদ্রাসাগুলোকে কয়েকটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হল-এখন থেকে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাড ব্যবহার করে চিঠিপত্র বা আবেদন প্রেরণ করতে হবে। চিঠিপত্রের শিরোনামে স্মারক নম্বর ও তারিখ উল্লেখ করতে হবে। চিঠিপত্রে স্বাক্ষরকারীর নাম, ইমেইল ও টেলিফোন বা মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হবে। সচিবালয় নির্দেশ মালা অনুযায়ী মাদ্রাসায় চিঠিপত্র পাওয়ার পর রিসিভ (পত্র গ্রহণ) রেজিস্ট্রারে এবং মাদ্রাসা থেকে অন্যত্র চিঠিপত্র প্রেরণের লক্ষ্যে ইস্যু (পত্র জারি) রেজিস্ট্রারে এন্ট্রি নিশ্চিত করতে হবে।
দেশের মাদ্রাসাগুলোকে চিঠিপত্র ও আবেদনে নিজস্ব প্যাড ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। বিভিন্ন দাপ্তরিক জটিলতা এড়াতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়। সোমবার মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
দেশের মাদ্রাসাগুলোর দায়িত্বে থাকা প্রধানের স্বাক্ষরিত বিভিন্ন ধরনের চিঠি ও আবেদন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি দপ্তরে পাঠানো হয়। এসব চিঠিপত্রের অধিকাংশেই মাদ্রাসার প্রধানদের সঙ্গে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য থাকে না এবং মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাডেও এই সব চিঠিপত্র ব্যবহার করা হয় না। এতে নানা ধরনের জটিলতা বাড়ছে। তাই সকল চিঠি মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাডে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
অফিস আদেশে জানানো হয়, অধ্যক্ষ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, সুপার, ভারপ্রাপ্ত সুপার, ইবতেদায়ি প্রধানের স্বাক্ষরে মাদ্রাসা থেকে বিভিন্ন ধরনের চিঠিপত্র ও আবেদন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি দপ্তর বা সংস্থায় প্রেরণ করা হয়ে থাকে। পর্যালোচনায় দেখা যায়, অধিকাংশ চিঠিপত্র ও আবেদনে স্বাক্ষরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, সুপার, ভারপ্রাপ্ত সুপার, ইবতেদায়ি প্রধানের নাম, ইমেইল, টেলিফোন বা মোবাইল নম্বর উল্লেখ থাকে না। এ ছাড়া অনেক চিঠিপত্র ও আবেদনে মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাড ব্যবহার করা হয় না। এমনকি চিঠিপত্রের শিরোনামে স্মারক নম্বরও উল্লেখ থাকে না। ফলে প্রাপ্ত চিঠিপত্র বা আবেদন নিষ্পত্তি করতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংগ্রহসহ বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। অধিকন্তু চিঠিপত্রের সত্যতা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পরে। যদিও চিঠিপত্রে স্বাক্ষরকারী কর্মকর্তার নাম, ইমেইল, টেলিফোন নম্বর উল্লেখ থাকার বিষয়ে সরকারি নির্দেশনা রয়েছে।
অফিস আদেশে এই সব সমস্যা সমাধানে মাদ্রাসাগুলোকে কয়েকটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হল-এখন থেকে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসার নিজস্ব প্যাড ব্যবহার করে চিঠিপত্র বা আবেদন প্রেরণ করতে হবে। চিঠিপত্রের শিরোনামে স্মারক নম্বর ও তারিখ উল্লেখ করতে হবে। চিঠিপত্রে স্বাক্ষরকারীর নাম, ইমেইল ও টেলিফোন বা মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হবে। সচিবালয় নির্দেশ মালা অনুযায়ী মাদ্রাসায় চিঠিপত্র পাওয়ার পর রিসিভ (পত্র গ্রহণ) রেজিস্ট্রারে এবং মাদ্রাসা থেকে অন্যত্র চিঠিপত্র প্রেরণের লক্ষ্যে ইস্যু (পত্র জারি) রেজিস্ট্রারে এন্ট্রি নিশ্চিত করতে হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫