কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মাননা পেলেন চার বাংলাদেশি। ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ৮ ও ৯ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি ভবনে অনুষ্ঠিত নাগরিক সম্মাননা অনুষ্ঠানে চার বাংলাদেশি নাগরিককে এ পুরস্কার দেন। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনকল্যাণে সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীকে (মরণোত্তর) পদ্মভূষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রয়াত রাষ্ট্রদূত সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিসের একজন বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং দুই দেশের মধ্যে বৃহত্তর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতা এবং স্থল যোগাযোগ শুরু করার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহিরকে (অব.) জনকল্যাণে পদ্মশ্রী প্রদান করা হয়েছে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (অব.) বীর প্রতীক, স্বাধীনতা পদক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বিষয়ক একজন স্বাধীন গবেষক ও লেখক। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা থাকা অবস্থায় তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে যোগ দিতে বাহিনী ত্যাগ করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের 'ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ' পুরস্কার প্রকল্পের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, যা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী দেশের নাগরিকদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গঠিত হয়েছিল।
প্রত্নতত্ত্বের জন্য অধ্যাপক এনামুল হককে পদ্মশ্রী প্রদান করা হয়। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক। তিনি একজন বিশিষ্ট প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং অত্যন্ত সম্মানিত সাংস্কৃতিক কর্মী, যিনি প্রত্নতত্ত্বের ক্ষেত্রে এবং জাদুঘরের উন্নয়নে জীবন উৎসর্গ করেছেন।
শিল্পকলার জন্য সনজিদা খাতুনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। তিনি একজন বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থার অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা এবং ষাটের দশকের শুরুতে বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি নিবেদিত ছায়ানটেরও প্রতিষ্ঠাতা তিনি। তার তত্ত্বাবধানে ছায়ানট একটি শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, শাস্ত্রীয় সংগীত এবং নৃত্যকলার প্রসারে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে।
ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী সম্মাননা পেলেন চার বাংলাদেশি। ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ৮ ও ৯ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি ভবনে অনুষ্ঠিত নাগরিক সম্মাননা অনুষ্ঠানে চার বাংলাদেশি নাগরিককে এ পুরস্কার দেন। ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জনকল্যাণে সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীকে (মরণোত্তর) পদ্মভূষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রয়াত রাষ্ট্রদূত সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিসের একজন বিশিষ্ট সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং দুই দেশের মধ্যে বৃহত্তর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতা এবং স্থল যোগাযোগ শুরু করার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহিরকে (অব.) জনকল্যাণে পদ্মশ্রী প্রদান করা হয়েছে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (অব.) বীর প্রতীক, স্বাধীনতা পদক পুরস্কারপ্রাপ্ত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বিষয়ক একজন স্বাধীন গবেষক ও লেখক। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা থাকা অবস্থায় তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে যোগ দিতে বাহিনী ত্যাগ করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের 'ফ্রেন্ডস অব বাংলাদেশ' পুরস্কার প্রকল্পের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, যা মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী দেশের নাগরিকদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য গঠিত হয়েছিল।
প্রত্নতত্ত্বের জন্য অধ্যাপক এনামুল হককে পদ্মশ্রী প্রদান করা হয়। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক। তিনি একজন বিশিষ্ট প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং অত্যন্ত সম্মানিত সাংস্কৃতিক কর্মী, যিনি প্রত্নতত্ত্বের ক্ষেত্রে এবং জাদুঘরের উন্নয়নে জীবন উৎসর্গ করেছেন।
শিল্পকলার জন্য সনজিদা খাতুনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে। তিনি একজন বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থার অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠাতা এবং ষাটের দশকের শুরুতে বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি নিবেদিত ছায়ানটেরও প্রতিষ্ঠাতা তিনি। তার তত্ত্বাবধানে ছায়ানট একটি শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, শাস্ত্রীয় সংগীত এবং নৃত্যকলার প্রসারে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫