নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে সরকারি ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে সরকারি দপ্তরগুলোকে ফের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্প্রতি সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এবং চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকে চিঠি দিয়ে এই তাগাদা দিয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, সরকারি ক্রোড়পত্র তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রকাশ করার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত রয়েছে। কিন্তু লক্ষ করা যাচ্ছে যে, কিছু মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা তা প্রতিপালন না করে নিজস্ব পদ্ধতিতে ক্রোড়পত্র বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করছে। এটি অ্যালোকেশন অব বিজনেস এবং সরকারি নির্দেশনার পরিপন্থি।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। সেই প্রজ্ঞাপন যুক্ত করে ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর ও ২৮ ডিসেম্বর চিঠি দিয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের কেন্দ্রীয়ভাবে ক্রোড়পত্র বিলির অনুরোধ জানায়। এর পরেও সরকারি দপ্তরগুলো যার যার মতো করে ক্রোড়পত্র বিলি করায় পুনরায় এ বিষয়ে তাগাদা দেওয়া হলো।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে সরকারি ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে সরকারি দপ্তরগুলোকে ফের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্প্রতি সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এবং চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকে চিঠি দিয়ে এই তাগাদা দিয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, সরকারি ক্রোড়পত্র তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে প্রকাশ করার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত রয়েছে। কিন্তু লক্ষ করা যাচ্ছে যে, কিছু মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থা তা প্রতিপালন না করে নিজস্ব পদ্ধতিতে ক্রোড়পত্র বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করছে। এটি অ্যালোকেশন অব বিজনেস এবং সরকারি নির্দেশনার পরিপন্থি।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করতে ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। সেই প্রজ্ঞাপন যুক্ত করে ২০২০ সালের ৮ নভেম্বর ও ২৮ ডিসেম্বর চিঠি দিয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের কেন্দ্রীয়ভাবে ক্রোড়পত্র বিলির অনুরোধ জানায়। এর পরেও সরকারি দপ্তরগুলো যার যার মতো করে ক্রোড়পত্র বিলি করায় পুনরায় এ বিষয়ে তাগাদা দেওয়া হলো।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২১ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২১ দিন আগে