নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুদকের করা মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
গত ১৯ মার্চ গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে করা এই মামলায় হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা আপিলের শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পর গত বছরের ১১ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহার করে নিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলা প্রত্যাহারের পর ইউনূসের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছিলেন, অভিযোগের আইনিভাবে নিষ্পত্তি চান তাঁরা। গত বছরের ২৯ আগস্ট আপিল বিভাগে শুনানিতে তিনি বলেন, ড. ইউনূস অপরাধী কি না, এটা আগে প্রমাণ করতে হবে। আমাদের না জানিয়ে মামলা তুলে নিয়েছে। এটা তিনি চাননি।
এর আগে ওই মামলা বাতিল চেয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সাতজনের আবেদন গত বছরের ২৪ জুলাই খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতকে এক বছরের মধ্যে বিচার শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন ড. ইউনূস। গত বছরের ২১ অক্টোবর লিভ টু আপিল মঞ্জুর করা হয়। পরে আপিল করেন তাঁরা।
আপিলকারীদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল্লাহ আল-মামুন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী খাজা তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় অভিযোগ গঠন চ্যালেঞ্জ ও মামলাটি বাতিল চেয়ে চলতি বছরের ৮ জুলাই হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের সাত শীর্ষ কর্মকর্তা। ড. ইউনূস ছাড়া বাকি আবেদনকারীরা হলেন—গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলাম, সাবেক এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নাজনীন সুলতানা, শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে গত বছরের ১২ জুন ওই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত বছরের ৩০ মে মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুদকের করা মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আপিল মঞ্জুর করে এ রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ।
গত ১৯ মার্চ গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে করা এই মামলায় হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা আপিলের শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পর গত বছরের ১১ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহার করে নিয়েছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলা প্রত্যাহারের পর ইউনূসের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানিয়েছিলেন, অভিযোগের আইনিভাবে নিষ্পত্তি চান তাঁরা। গত বছরের ২৯ আগস্ট আপিল বিভাগে শুনানিতে তিনি বলেন, ড. ইউনূস অপরাধী কি না, এটা আগে প্রমাণ করতে হবে। আমাদের না জানিয়ে মামলা তুলে নিয়েছে। এটা তিনি চাননি।
এর আগে ওই মামলা বাতিল চেয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সাতজনের আবেদন গত বছরের ২৪ জুলাই খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিচারিক আদালতকে এক বছরের মধ্যে বিচার শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন ড. ইউনূস। গত বছরের ২১ অক্টোবর লিভ টু আপিল মঞ্জুর করা হয়। পরে আপিল করেন তাঁরা।
আপিলকারীদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুল্লাহ আল-মামুন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী খাজা তানভীর আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় অভিযোগ গঠন চ্যালেঞ্জ ও মামলাটি বাতিল চেয়ে চলতি বছরের ৮ জুলাই হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের সাত শীর্ষ কর্মকর্তা। ড. ইউনূস ছাড়া বাকি আবেদনকারীরা হলেন—গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলাম, সাবেক এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নাজনীন সুলতানা, শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে গত বছরের ১২ জুন ওই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত বছরের ৩০ মে মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫