নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা নিয়ে কোনো চাপে নেই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতিষ্ঠানটি আইন অনুযায়ী কাজ করে, কোনো ব্যক্তির পরিচয় বিশেষভাবে দেখে না। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির সচিব মাহবুব হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিট থেকে বেলা ১০টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক ঘণ্টা ড. ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সংস্থাটির পরিচালক বেনজির আহমেদের নেতৃত্ব একটি টিম তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে ড. ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি। তাঁর পরিবর্তে কথা বলেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ড. ইউনূসের জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ‘যখন কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে—তাঁর অবস্থানটি তিনি যেন পরিষ্কার করতে পারেন সে জন্যই তাঁকে বক্তব্য দিতে ডাকা হয়।’
ইউনূসকে নিয়ে আপনারা কোনো চাপে আছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘কোনো চাপ নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও বিধি অনুসারে কাজ করে। এখানে ব্যক্তি পরিচয় দেখার সুযোগ নেই।’
ড. ইউনূসের আইনজীবীর বক্তব্য অনুসারে, এটি শ্রম আদালতের ফৌজদারি অংশ। এ ক্ষেত্রে দুদকে কি কারও ইশারায় কাজ করছে?—এমন এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমি একটু আগে বললাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। এটি আমাদের তফসিলভুক্ত। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এই বিষয়ে বাড়তি মন্তব্যের সুযোগ নেই।’
অভিযোগ ভিত্তিহীন কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব বলেন, ‘অভিযোগটি দুদক করেনি। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনার যে বিষয়টি ছিল, তারা যেটি পাননি—সেই মর্মে অভিযোগ করেছেন। তারা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরে কাছে আপত্তি করে অভিযোগ করেন। কলকারখানা পরিদর্শন পরিদপ্তর সত্যতা পাওয়ার পর এটি দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে প্রেরণ করে। দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তদন্ত চলছে। দুর্নীতি দমন কমিশন পরবর্তী অনুসন্ধান শেষে মামলাটি হয়েছে। আইনগতভাবে এখানে হয়রানির সুযোগ নেই।’
ইউনূসের দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিবাদী যেন ন্যায় বিচার পান সে কারণে তিনি চিঠি দিয়ে তাদের (ড. ইউনূস) তলব করেছে। উনারা উনাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি উনাদের মতো করে বলেন। আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবেন। শেষ পর্যায়ে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মামলা হওয়ার পর একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা কার্যবিধি সম্পন্ন করেন। তদন্ত শেষ না হওয়ার আগে এটি আমাদের কোনোভাবেই জানার সুযোগ নেই।’
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা নিয়ে কোনো চাপে নেই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতিষ্ঠানটি আইন অনুযায়ী কাজ করে, কোনো ব্যক্তির পরিচয় বিশেষভাবে দেখে না। এমনটাই মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির সচিব মাহবুব হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিট থেকে বেলা ১০টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক ঘণ্টা ড. ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সংস্থাটির পরিচালক বেনজির আহমেদের নেতৃত্ব একটি টিম তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পরে ড. ইউনূসকে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি। তাঁর পরিবর্তে কথা বলেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ড. ইউনূসের জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ‘যখন কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে—তাঁর অবস্থানটি তিনি যেন পরিষ্কার করতে পারেন সে জন্যই তাঁকে বক্তব্য দিতে ডাকা হয়।’
ইউনূসকে নিয়ে আপনারা কোনো চাপে আছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘কোনো চাপ নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও বিধি অনুসারে কাজ করে। এখানে ব্যক্তি পরিচয় দেখার সুযোগ নেই।’
ড. ইউনূসের আইনজীবীর বক্তব্য অনুসারে, এটি শ্রম আদালতের ফৌজদারি অংশ। এ ক্ষেত্রে দুদকে কি কারও ইশারায় কাজ করছে?—এমন এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমি একটু আগে বললাম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। এটি আমাদের তফসিলভুক্ত। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে এই বিষয়ে বাড়তি মন্তব্যের সুযোগ নেই।’
অভিযোগ ভিত্তিহীন কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে দুদক সচিব বলেন, ‘অভিযোগটি দুদক করেনি। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনার যে বিষয়টি ছিল, তারা যেটি পাননি—সেই মর্মে অভিযোগ করেছেন। তারা কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরে কাছে আপত্তি করে অভিযোগ করেন। কলকারখানা পরিদর্শন পরিদপ্তর সত্যতা পাওয়ার পর এটি দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে প্রেরণ করে। দুদকের তফসিলভুক্ত হওয়ায় তদন্ত চলছে। দুর্নীতি দমন কমিশন পরবর্তী অনুসন্ধান শেষে মামলাটি হয়েছে। আইনগতভাবে এখানে হয়রানির সুযোগ নেই।’
ইউনূসের দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিবাদী যেন ন্যায় বিচার পান সে কারণে তিনি চিঠি দিয়ে তাদের (ড. ইউনূস) তলব করেছে। উনারা উনাদের সম্পৃক্ততার বিষয়টি উনাদের মতো করে বলেন। আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করবেন। শেষ পর্যায়ে প্রতিবেদন দেবেন। প্রতিবেদন প্রাপ্তির আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মামলা হওয়ার পর একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা কার্যবিধি সম্পন্ন করেন। তদন্ত শেষ না হওয়ার আগে এটি আমাদের কোনোভাবেই জানার সুযোগ নেই।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে