রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে তৃতীয় পক্ষের দেশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং এরই মধ্যে দেখা গেছে যে, এই নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপ এক ধরনের অকার্যকর পররাষ্ট্রনীতি। বাংলাদেশও এই পরিস্থিতির কারণে ভুগছে। এমনটাই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে চলমান একাদশ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে যোগ দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার তারিক আহমেদ সিদ্দিক এ কথা বলেছেন।
তারিক আহমেদ সিদ্দিক বলেছেন, ‘রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও দুঃখ-দুর্দশা ডেকে এনেছে। এটি অবশ্যই একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি।’ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটির ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের নিরাপত্তা’ শীর্ষক এক প্লেনারি সেশনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতির কারণেও আমাদের দেশও বড় ধরনের সংকটের মধ্যে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে এসে আমাদের কাছে এটি পরিষ্কার যে, নিষেধাজ্ঞা কারওরই উপকারে আসবে না এবং আমরাই এর প্রধান ভুক্তভোগী।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এই উপদেষ্টা আরও বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরেই এই অঞ্চল উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি ইউক্রেন সংকট, জ্বালানি সংকট এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে উল্লেখ করেন।
সেশনে তারিক আহমেদ সিদ্দিক জোর দিয়ে বলেন, এই অঞ্চলের (এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল) দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ঢাকা পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এবং নিরাপত্তার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেবে। তিনি বলেন, ‘ক্ষতিকর ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবর্তে সুষম বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এই অঞ্চলে যাতে সংঘাত এড়ানো যায় আমাদের সেরকম নিরাপত্তা কাঠামো গঠন করতে হবে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে তার প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিম বিশ্বের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। যার মধ্যে রাশিয়ার জ্বালানি খাত, কৃষি খাতের একাংশ, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত খাতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। পাশাপাশি রুশ সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তাসহ শতাধিক ব্যক্তির ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এমনকি পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলোতে রাশিয়ার বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সম্পদ জব্দ করা হয়েছে।
রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে তৃতীয় পক্ষের দেশগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং এরই মধ্যে দেখা গেছে যে, এই নিষেধাজ্ঞামূলক পদক্ষেপ এক ধরনের অকার্যকর পররাষ্ট্রনীতি। বাংলাদেশও এই পরিস্থিতির কারণে ভুগছে। এমনটাই মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক আহমেদ সিদ্দিক। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে চলমান একাদশ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে যোগ দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার তারিক আহমেদ সিদ্দিক এ কথা বলেছেন।
তারিক আহমেদ সিদ্দিক বলেছেন, ‘রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও দুঃখ-দুর্দশা ডেকে এনেছে। এটি অবশ্যই একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি।’ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটির ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের নিরাপত্তা’ শীর্ষক এক প্লেনারি সেশনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই পরিস্থিতির কারণেও আমাদের দেশও বড় ধরনের সংকটের মধ্যে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে এসে আমাদের কাছে এটি পরিষ্কার যে, নিষেধাজ্ঞা কারওরই উপকারে আসবে না এবং আমরাই এর প্রধান ভুক্তভোগী।
এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এই উপদেষ্টা আরও বলেন, বিগত কয়েক বছর ধরেই এই অঞ্চল উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে তিনি ইউক্রেন সংকট, জ্বালানি সংকট এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে উল্লেখ করেন।
সেশনে তারিক আহমেদ সিদ্দিক জোর দিয়ে বলেন, এই অঞ্চলের (এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল) দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ঢাকা পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এবং নিরাপত্তার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেবে। তিনি বলেন, ‘ক্ষতিকর ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবর্তে সুষম বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এই অঞ্চলে যাতে সংঘাত এড়ানো যায় আমাদের সেরকম নিরাপত্তা কাঠামো গঠন করতে হবে।’
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করলে তার প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিম বিশ্বের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। যার মধ্যে রাশিয়ার জ্বালানি খাত, কৃষি খাতের একাংশ, বিভিন্ন প্রযুক্তিগত খাতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। পাশাপাশি রুশ সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ী, সরকারি কর্মকর্তাসহ শতাধিক ব্যক্তির ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এমনকি পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলোতে রাশিয়ার বিপুল পরিমাণ অর্থ ও সম্পদ জব্দ করা হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫