নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক দিনের জন্য বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছে ঢাকার কিশোরী সানজানা। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গার্লস টেকওভার’ ইভেন্টের অংশ হিসেবে আজ বুধবার সানজানা এ দায়িত্ব পালন করে। প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
সানজানা মেয়েদের অধিকার ও জেন্ডার সমতা নিয়ে কাজ করা কিশোরী ও যুব নারীদের ক্লাবের সদস্য এবং কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে। তার কমিউনিটির কিশোরীরা যেসব বাধার মুখোমুখি হয়. যেমন—বাল্যবিবাহ, শিক্ষাক্ষেত্র থেকে মেয়েদের ঝরে পড়া—এসব বিষয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে চায় সানজানা। নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নিজেদের অংশগ্রহণকে প্রভাবিত করতে মেয়ে ও শিশুদের ক্ষমতায়নের জন্য নতুন পথ খুঁজে বের করতে চায় সে।
নিজের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে সানজানা বলে, ‘আজ আমি অনুভব করেছি যে সমাজে আমাদের অবস্থান কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি এই অভিজ্ঞতা আমার কমিউনিটির মেয়ে ও যুব নারীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
বাংলাদেশে সুইডিশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে বলেন, ‘নেতৃত্ব এবং প্রতিনিধিত্বে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী ৬০০ মিলিয়ন মেয়ে ও যুব নারীরা অসীম সম্ভাবনার দরজা খুলেছে। মেয়েদের ক্ষমতায়ন করার মানেই হলো, আমরা আমাদের ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করছি। আসুন আমরা এই আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসে তাদের সমর্থন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই এবং সমস্যাগুলোকে সমাধান করার মাধ্যমে যেন আমাদের কমিউনিটিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারি।’
গার্লস টেকওভার হলো বিশ্বব্যাপী প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের একটি উল্লেখযোগ্য ক্যাম্পেইন। ১১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ মেয়েদের অধিকার ও সুযোগের ক্ষেত্র বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে। যার অংশ হিসেবে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তের মেয়েরা ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন দূতাবাস, করপোরেট অফিস ও সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের দায়িত্বপূর্ণ পদে এক দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করছে। যা তাদের ক্ষমতায়ন এবং ভবিষ্যতে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগাবে।
এ বছরের আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের প্রতিপাদ্য হলো, ‘কন্যাশিশুর অধিকারের জন্য বিনিয়োগ: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের সমৃদ্ধি।’ এর মূল উদ্দেশ্য মেয়ে ও যুব নারীরা তাদের অধিকার আদায়ে, সমতা অর্জনে এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে যেসব প্রয়োজনীয় সহায়তা তাদের দিতে হবে—তার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া।
এক দিনের জন্য বাংলাদেশে সুইডিশ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছে ঢাকার কিশোরী সানজানা। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গার্লস টেকওভার’ ইভেন্টের অংশ হিসেবে আজ বুধবার সানজানা এ দায়িত্ব পালন করে। প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
সানজানা মেয়েদের অধিকার ও জেন্ডার সমতা নিয়ে কাজ করা কিশোরী ও যুব নারীদের ক্লাবের সদস্য এবং কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে। তার কমিউনিটির কিশোরীরা যেসব বাধার মুখোমুখি হয়. যেমন—বাল্যবিবাহ, শিক্ষাক্ষেত্র থেকে মেয়েদের ঝরে পড়া—এসব বিষয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে চায় সানজানা। নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নিজেদের অংশগ্রহণকে প্রভাবিত করতে মেয়ে ও শিশুদের ক্ষমতায়নের জন্য নতুন পথ খুঁজে বের করতে চায় সে।
নিজের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে সানজানা বলে, ‘আজ আমি অনুভব করেছি যে সমাজে আমাদের অবস্থান কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমি এই অভিজ্ঞতা আমার কমিউনিটির মেয়ে ও যুব নারীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
বাংলাদেশে সুইডিশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা বার্গ ভন লিন্ডে বলেন, ‘নেতৃত্ব এবং প্রতিনিধিত্বে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী ৬০০ মিলিয়ন মেয়ে ও যুব নারীরা অসীম সম্ভাবনার দরজা খুলেছে। মেয়েদের ক্ষমতায়ন করার মানেই হলো, আমরা আমাদের ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করছি। আসুন আমরা এই আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসে তাদের সমর্থন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই এবং সমস্যাগুলোকে সমাধান করার মাধ্যমে যেন আমাদের কমিউনিটিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারি।’
গার্লস টেকওভার হলো বিশ্বব্যাপী প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের একটি উল্লেখযোগ্য ক্যাম্পেইন। ১১ অক্টোবর আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ মেয়েদের অধিকার ও সুযোগের ক্ষেত্র বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই বিশেষ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে। যার অংশ হিসেবে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তের মেয়েরা ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন দূতাবাস, করপোরেট অফিস ও সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের দায়িত্বপূর্ণ পদে এক দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করছে। যা তাদের ক্ষমতায়ন এবং ভবিষ্যতে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগাবে।
এ বছরের আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের প্রতিপাদ্য হলো, ‘কন্যাশিশুর অধিকারের জন্য বিনিয়োগ: আমাদের নেতৃত্ব, আমাদের সমৃদ্ধি।’ এর মূল উদ্দেশ্য মেয়ে ও যুব নারীরা তাদের অধিকার আদায়ে, সমতা অর্জনে এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে যেসব প্রয়োজনীয় সহায়তা তাদের দিতে হবে—তার প্রতি গুরুত্ব দেওয়া।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে