ফেসবুকে ছেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিরোধী রাজনীতিবিদের সাজা ও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার সমালোচনা করে পোস্ট দেওয়ায় মা আনিসা সিদ্দিকাকে (৫৮) গ্রেপ্তারের ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
বুধবার (২৩ আগস্ট) মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে কর্তৃপক্ষ অনলাইন কিংবা অফলাইনে বিরোধী মতপ্রকাশকারীদের প্রতি অসহিষ্ণু আচরণ করছে। ছেলে সরকারবিরোধী পোস্ট দেওয়ায় মাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি হাস্যকর। আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনের আগে বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নির্বিচারে গ্রেপ্তারে ভয় ও বিশ্বাসহীনতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
অ্যামনেস্টির দক্ষিণ এশিয়ার গবেষণার অন্তর্বর্তী উপ-আঞ্চলিক পরিচালক নাদিয়া রহমান বলেন, গ্রেপ্তার আনিসা সিদ্দিকাকে হয় মুক্তি দিতে হবে, আর না হয় তাঁকে একটি স্বীকৃত অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করতে হবে। বিরোধী ভিন্নমতের মানুষদের আটক করার চর্চা বন্ধ করতে হবে। ভিন্ন রাজনৈতিক মতামত কিংবা প্রকাশ কোনো অপরাধ নয়। কণ্ঠরোধের পরিবর্তে জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ যেন প্রতিশোধ বা বৈষম্যের ভয় ছাড়াই, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠন এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারসহ নির্বাচনের সময় ও আগে-পরে তাঁদের মানবাধিকার প্রয়োগ করতে সক্ষম হয়।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০ আগস্ট আনিসা সিদ্দিকাকে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ১৫ (৩) (নাশকতা) ও ২৫ (ডি) (নাশকতা চেষ্টার জন্য শাস্তি) ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়। এজাহারে বলা হয়, তদন্তে দেখা গেছে, আনিসা অন্য আসামিদের সঙ্গে ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃত নাশকতা ঘটাতে বিভিন্ন ক্ষতিকারক কাজ’ করতে চেয়েছিলেন। এমনকি তিনি বিরোধী রাজনৈতিক দল জামায়াতের নেতাদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন। ২৩ আগস্ট খুলনা মহানগর হাকিম আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
ফেসবুকে ছেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিরোধী রাজনীতিবিদের সাজা ও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার সমালোচনা করে পোস্ট দেওয়ায় মা আনিসা সিদ্দিকাকে (৫৮) গ্রেপ্তারের ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
বুধবার (২৩ আগস্ট) মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে কর্তৃপক্ষ অনলাইন কিংবা অফলাইনে বিরোধী মতপ্রকাশকারীদের প্রতি অসহিষ্ণু আচরণ করছে। ছেলে সরকারবিরোধী পোস্ট দেওয়ায় মাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি হাস্যকর। আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনের আগে বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নির্বিচারে গ্রেপ্তারে ভয় ও বিশ্বাসহীনতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
অ্যামনেস্টির দক্ষিণ এশিয়ার গবেষণার অন্তর্বর্তী উপ-আঞ্চলিক পরিচালক নাদিয়া রহমান বলেন, গ্রেপ্তার আনিসা সিদ্দিকাকে হয় মুক্তি দিতে হবে, আর না হয় তাঁকে একটি স্বীকৃত অপরাধের জন্য অভিযুক্ত করতে হবে। বিরোধী ভিন্নমতের মানুষদের আটক করার চর্চা বন্ধ করতে হবে। ভিন্ন রাজনৈতিক মতামত কিংবা প্রকাশ কোনো অপরাধ নয়। কণ্ঠরোধের পরিবর্তে জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। জনগণ যেন প্রতিশোধ বা বৈষম্যের ভয় ছাড়াই, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠন এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারসহ নির্বাচনের সময় ও আগে-পরে তাঁদের মানবাধিকার প্রয়োগ করতে সক্ষম হয়।
অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০ আগস্ট আনিসা সিদ্দিকাকে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ১৫ (৩) (নাশকতা) ও ২৫ (ডি) (নাশকতা চেষ্টার জন্য শাস্তি) ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়। এজাহারে বলা হয়, তদন্তে দেখা গেছে, আনিসা অন্য আসামিদের সঙ্গে ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃত নাশকতা ঘটাতে বিভিন্ন ক্ষতিকারক কাজ’ করতে চেয়েছিলেন। এমনকি তিনি বিরোধী রাজনৈতিক দল জামায়াতের নেতাদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন। ২৩ আগস্ট খুলনা মহানগর হাকিম আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫