নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একদিনে ১ কোটি টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে আজ শনিবার সারা দেশে চলছে বিশেষ গণ টিকা ক্যাম্পেইন। সারা দিন টিকা কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। কোভিড টিকা নিতে সাধারণ মানুষের এমন আগ্রহে অভিভূত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
কেন্দ্রগুলোতে চাহিদার তুলনায় টিকাদানের সক্ষমতা কম হওয়ায় ক্যাম্পেইনের সময়সীমা বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আরও দুদিন বাড়িয়ে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ গণ টিকা কার্যক্রম।
আজ শনিবার বিকেল সোয়া ৪টায় গণ টিকা পরবর্তী করণীয় নিয়ে বিশেষ ভার্চুয়াল সভায় এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গণ টিকা কার্যক্রম সফলতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে চলছে। মা-বোনেরা ও বয়স্করা টিকা নিচ্ছেন। লক্ষাধিক স্বেচ্ছাসেবক এ কাজে যুক্ত আছেন। মানুষের অংশগ্রহণ দেখে আমরা অভিভূত। বিশ্বের অনেক দেশে টিকা নিতে অনীহা থাকলেও আমাদের দেশে তার বিপরীত।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘অনেকে ভাবছেন আজকের পর টিকা দেওয়া হবে না, আসলে তা নয়। আমি আশ্বস্ত করছি, প্রতিদিনই টিকা দেওয়া হবে। মানুষের চাহিদা বাড়ায় আমরা ক্যাম্পেইনের সীমা আরও দুই দিন বাড়ালাম।’
টিকাদানে বিশ্বের ২০০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষ দশে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পেছনে আরও ১৯০টি দেশ রয়েছে। রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানির মতো দেশ টিকাদানে আমাদের চেয়ে পেছনে। টিকা সফলতার কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জিডিপি অন্যান্য দেশে যেখানে মাইনাসে, সেখানে আমাদের ৬ শতাংশে রয়েছে। সংক্রমণ কমছে, সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে। টিকাদানের ফলে এটি হয়েছে। মানুষ এগিয়ে এসেছে বলেই এটি সম্ভব হয়েছে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১২ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার কথা বলেছে। এখন পর্যন্ত ১১ কোটি দেওয়া হয়েছে। আজ ১ কোটি হলে লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ ভাগ টিকা দেওয়া হয়ে যাবে। এর আগে আমরা একদিনে ৮০ লাখের বেশি টিকা দিয়েছি, এখন টিকার মজুত আছে। তাই টিকা দিতে কোনো সমস্যা নেই।’
এর আগে আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের বলেন, ‘যেসব জায়গায় ভিড় বেশি সেসব কেন্দ্রে সময় বাড়ানো হবে। তবে যে কেন্দ্রে প্রয়োজন সেখানেই সংশ্লিষ্টরা চাইলে সময় বাড়াতে পারেন। যেখানে ভিড় বেশি সেখানকার মানুষ শঙ্কিত হয়ে পড়ছে যে, টিকা শেষ হয়ে যায় কি না। তাই আমরা সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে টিকাকেন্দ্রগুলোতে সারা দিন ছিল উপচে পড়া ভিড়। কোথাও হুড়োহুড়ি, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছে। টিকা নিতে আসা মানুষের তুলনায় বুথের সংখ্যা কম ও স্থান সংকুলান না হওয়া এই বিশৃঙ্খলার কারণ। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
‘কোটি টিকা দিতে বিরতিহীনভাবে টিকা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে সরকার। যতক্ষণ মানুষ আছে, ততক্ষণ টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ আজ সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে টিকা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
সিনিয়র সচিব বলেন, ‘প্রথম ডোজের জন্য যে টার্গেট নেওয়া হয়েছে তাতে সবাই রেসপন্স করছে। আশা করি, আমরা এক কোটির যে টার্গেট নিয়েছি, সেটা শেষ করে আরও বেশি দিতে পারব।’
একদিনে ১ কোটি টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে আজ শনিবার সারা দেশে চলছে বিশেষ গণ টিকা ক্যাম্পেইন। সারা দিন টিকা কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। কোভিড টিকা নিতে সাধারণ মানুষের এমন আগ্রহে অভিভূত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
কেন্দ্রগুলোতে চাহিদার তুলনায় টিকাদানের সক্ষমতা কম হওয়ায় ক্যাম্পেইনের সময়সীমা বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আরও দুদিন বাড়িয়ে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ গণ টিকা কার্যক্রম।
আজ শনিবার বিকেল সোয়া ৪টায় গণ টিকা পরবর্তী করণীয় নিয়ে বিশেষ ভার্চুয়াল সভায় এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গণ টিকা কার্যক্রম সফলতার সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে চলছে। মা-বোনেরা ও বয়স্করা টিকা নিচ্ছেন। লক্ষাধিক স্বেচ্ছাসেবক এ কাজে যুক্ত আছেন। মানুষের অংশগ্রহণ দেখে আমরা অভিভূত। বিশ্বের অনেক দেশে টিকা নিতে অনীহা থাকলেও আমাদের দেশে তার বিপরীত।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘অনেকে ভাবছেন আজকের পর টিকা দেওয়া হবে না, আসলে তা নয়। আমি আশ্বস্ত করছি, প্রতিদিনই টিকা দেওয়া হবে। মানুষের চাহিদা বাড়ায় আমরা ক্যাম্পেইনের সীমা আরও দুই দিন বাড়ালাম।’
টিকাদানে বিশ্বের ২০০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষ দশে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পেছনে আরও ১৯০টি দেশ রয়েছে। রাশিয়া, ফ্রান্স, জার্মানির মতো দেশ টিকাদানে আমাদের চেয়ে পেছনে। টিকা সফলতার কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জিডিপি অন্যান্য দেশে যেখানে মাইনাসে, সেখানে আমাদের ৬ শতাংশে রয়েছে। সংক্রমণ কমছে, সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে। টিকাদানের ফলে এটি হয়েছে। মানুষ এগিয়ে এসেছে বলেই এটি সম্ভব হয়েছে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১২ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার কথা বলেছে। এখন পর্যন্ত ১১ কোটি দেওয়া হয়েছে। আজ ১ কোটি হলে লক্ষ্যমাত্রার ৯৫ ভাগ টিকা দেওয়া হয়ে যাবে। এর আগে আমরা একদিনে ৮০ লাখের বেশি টিকা দিয়েছি, এখন টিকার মজুত আছে। তাই টিকা দিতে কোনো সমস্যা নেই।’
এর আগে আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের বলেন, ‘যেসব জায়গায় ভিড় বেশি সেসব কেন্দ্রে সময় বাড়ানো হবে। তবে যে কেন্দ্রে প্রয়োজন সেখানেই সংশ্লিষ্টরা চাইলে সময় বাড়াতে পারেন। যেখানে ভিড় বেশি সেখানকার মানুষ শঙ্কিত হয়ে পড়ছে যে, টিকা শেষ হয়ে যায় কি না। তাই আমরা সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে টিকাকেন্দ্রগুলোতে সারা দিন ছিল উপচে পড়া ভিড়। কোথাও হুড়োহুড়ি, এমনকি হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছে। টিকা নিতে আসা মানুষের তুলনায় বুথের সংখ্যা কম ও স্থান সংকুলান না হওয়া এই বিশৃঙ্খলার কারণ। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
‘কোটি টিকা দিতে বিরতিহীনভাবে টিকা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে সরকার। যতক্ষণ মানুষ আছে, ততক্ষণ টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’ আজ সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে টিকা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
সিনিয়র সচিব বলেন, ‘প্রথম ডোজের জন্য যে টার্গেট নেওয়া হয়েছে তাতে সবাই রেসপন্স করছে। আশা করি, আমরা এক কোটির যে টার্গেট নিয়েছি, সেটা শেষ করে আরও বেশি দিতে পারব।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫