নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করার পর অনেক জেলার মানুষ চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। এমনকি প্রায় ৫০টি জেলায় সরকারি যেসব কর্মসংস্থানে সুযোগ ছিল সেগুলোতে নারীদের প্রতিনিধিত্ব শূন্য হয়ে যায়। পিছিয়ে পড়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষেরাও। মন্ত্রীর ধারণা, কোটা একেবারে তুলে দেওয়ার কারণেই এমনটি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় পাঠ্যক্রম পোর্টাল উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সর্বোচ্চ আদালতে আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয়ে একটি শুনানি হবে। সেখান থেকে একটি সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা আছে। বিচারাধীন বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।’
তবে সরকারি চাকরিতে কোটা একেবারেই তুলে দেওয়ার কারণে নারী ও নৃগোষ্ঠীরা পিছিয়ে পড়ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ঘটনাচক্রে দেখছিলাম, যখন থেকে কোটা তুলে দেওয়া হয়েছে, একেবারেই যখন থেকে ছিল না, তখন থেকে বাংলাদেশের অনেক জেলার শিক্ষার্থীরা সরকারের যেসব পদে কর্মসংস্থানের সুযোগ ছিল, সেসব জেলাগুলো থেকে চাকরি পাওয়ার দিক থেকে পিছিয়ে ছিল। নারীদের ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি প্রায় ৫০টি জেলা থেকে কোনো ধরনের প্রতিনিধিত্ব ছিল না। নৃগোষ্ঠীদের মধ্য থেকেও আগে যেভাবে সুযোগ পেত, সেটা সম্ভব হয়নি। কোটা একেবারেই তুলে দেওয়ার কারণে সেটি হয়েছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এখন আদালত থেকে একটি নির্দেশনা আসবে, তাই মন্তব্য করতে চাই না। অনেকেই সেটা নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। কিছু কিছু বিষয় থাকে, সেগুলো আসলে রাজপথে সমাধান করা সম্ভব হয় না। এটা যেহেতু পক্ষভুক্ত হয়েছে, আশা করছি এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা আসবে।’
কোটার যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের নির্বাহী বিভাগ সার্বিকভাবে কোন কোন পিছিয়ে পড়া জেলা বা জনগোষ্ঠী রয়েছে, তাদের অন্তর্ভুক্তি যাতে সম্ভব হয় সেটি দেখে। প্রধানমন্ত্রী চান, দেশের সব জেলা ও জনগোষ্ঠী যাতে সমান সুযোগ পায়। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সরকারের অঙ্গীকার। কাজেই তাঁর সরকার সেটি বাস্তবায়ন করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।’
এদিকে নতুন শিক্ষাক্রম ও মূল্যায়ন পদ্ধতির ভিত্তিতে প্রথম ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘সমাধান দিয়ে দিলেই যে শিক্ষার্থীদের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা, তাদের মূল্যায়ন করতে পারব না—বিষয়টি তা নয়। সমাধান দিয়ে দেওয়ার মধ্যে নম্বর দিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় নেই। তবে যাতে বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে জন্য আমরা চেষ্টা করছি। প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এই কাজ না করে সে জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সম্পূর্ণ বাতিল করার পর অনেক জেলার মানুষ চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। এমনকি প্রায় ৫০টি জেলায় সরকারি যেসব কর্মসংস্থানে সুযোগ ছিল সেগুলোতে নারীদের প্রতিনিধিত্ব শূন্য হয়ে যায়। পিছিয়ে পড়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষেরাও। মন্ত্রীর ধারণা, কোটা একেবারে তুলে দেওয়ার কারণেই এমনটি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতীয় পাঠ্যক্রম পোর্টাল উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কোটা সংস্কার আন্দোলন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সর্বোচ্চ আদালতে আগামীকাল (বুধবার) এ বিষয়ে একটি শুনানি হবে। সেখান থেকে একটি সিদ্ধান্ত আসার সম্ভাবনা আছে। বিচারাধীন বিষয়ে মন্তব্য করা ঠিক হবে না।’
তবে সরকারি চাকরিতে কোটা একেবারেই তুলে দেওয়ার কারণে নারী ও নৃগোষ্ঠীরা পিছিয়ে পড়ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ঘটনাচক্রে দেখছিলাম, যখন থেকে কোটা তুলে দেওয়া হয়েছে, একেবারেই যখন থেকে ছিল না, তখন থেকে বাংলাদেশের অনেক জেলার শিক্ষার্থীরা সরকারের যেসব পদে কর্মসংস্থানের সুযোগ ছিল, সেসব জেলাগুলো থেকে চাকরি পাওয়ার দিক থেকে পিছিয়ে ছিল। নারীদের ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি প্রায় ৫০টি জেলা থেকে কোনো ধরনের প্রতিনিধিত্ব ছিল না। নৃগোষ্ঠীদের মধ্য থেকেও আগে যেভাবে সুযোগ পেত, সেটা সম্ভব হয়নি। কোটা একেবারেই তুলে দেওয়ার কারণে সেটি হয়েছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি, এখন আদালত থেকে একটি নির্দেশনা আসবে, তাই মন্তব্য করতে চাই না। অনেকেই সেটা নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। কিছু কিছু বিষয় থাকে, সেগুলো আসলে রাজপথে সমাধান করা সম্ভব হয় না। এটা যেহেতু পক্ষভুক্ত হয়েছে, আশা করছি এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা আসবে।’
কোটার যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের নির্বাহী বিভাগ সার্বিকভাবে কোন কোন পিছিয়ে পড়া জেলা বা জনগোষ্ঠী রয়েছে, তাদের অন্তর্ভুক্তি যাতে সম্ভব হয় সেটি দেখে। প্রধানমন্ত্রী চান, দেশের সব জেলা ও জনগোষ্ঠী যাতে সমান সুযোগ পায়। অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন সরকারের অঙ্গীকার। কাজেই তাঁর সরকার সেটি বাস্তবায়ন করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।’
এদিকে নতুন শিক্ষাক্রম ও মূল্যায়ন পদ্ধতির ভিত্তিতে প্রথম ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘সমাধান দিয়ে দিলেই যে শিক্ষার্থীদের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা, তাদের মূল্যায়ন করতে পারব না—বিষয়টি তা নয়। সমাধান দিয়ে দেওয়ার মধ্যে নম্বর দিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় নেই। তবে যাতে বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে জন্য আমরা চেষ্টা করছি। প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এই কাজ না করে সে জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে