নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে গত ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচল করা বন্ধন ও মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর ধরে বন্ধই আছে ট্রেনগুলোর চলাচল। তবে আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল পুনরায় চালুর জন্য ভারতের পক্ষ থেকে গতকাল চিঠি পেয়েছে বাংলাদেশ। রেলওয়ের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রেল সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ে দিল্লির রেলওয়ে বোর্ডকে চলতি বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি চিঠি পাঠিয়েছিল। বাংলাদেশের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছিল, এখন করোনা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। দেশের সব ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আন্তদেশীয় তিনটি ট্রেন মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেস চালানো যায় কি না, সে বিষয়ে ভারতীয় রেলওয়ের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল চিঠিতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ১৫ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়েকে চিঠি পাঠিয়েছে দিল্লি রেলওয়ে বোর্ড। চিঠিতে আগামী ২৬ মার্চ থেকে আন্তদেশীয় ট্রেন চালু করার বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মতামত চেয়েছে তারা।
রেলের সূত্রটি আরও জানায়, আগামী ২৬ তারিখ থেকে আন্তদেশীয় ট্রেন চালুর বিষয়ে আগামী ২০ মার্চ একটি আন্তমন্ত্রণালয় সভা হবে। সভায় ২৬ মার্চ থেকে ট্রেন চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে। তা ছাড়া যারা ট্রেনে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাবে এবং ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবে, তাদের করোনা টেস্ট করা হবে কি না এবং যদি করা হয়, তা কী প্রক্রিয়ায় হবে—এসব বিষয় নিয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। আন্তমন্ত্রণালয় সভায় বাংলাদেশ রেলওয়ে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অংশ নেবে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ৩ মার্চ ‘আন্তদেশীয় ট্রেন চলাচল কবে শুরু হবে জানতে ভারতকে চিঠি’—এমন শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই প্রতিবেদনেই ভারতকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি চিঠি দেওয়ার বিষয়টি বলা হয়েছিল।
গত ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়েছিল। ট্রেনটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে বাংলাদেশের দর্শনা বর্ডার হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে পাঁচ দিন মৈত্রী এক্সপ্রেস চলাচল করত। আর দুই দেশের মধ্যে বন্ধন এক্সপ্রেস গত ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়েছিল। এই ট্রেন খুলনা থেকে বেনাপোল সীমান্ত হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে দুই দিন যাত্রী পরিবহন করত।
এই দুই আন্তদেশীয় ট্রেনের সঙ্গে মিতালি এক্সপ্রেস নামের আরও একটি নতুন আন্তদেশীয় ট্রেন যুক্ত হয়েছে। গত বছরের ২৭ মার্চ এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন ঘোষণা করেছিলেন। উদ্বোধন হলেও সে সময় ট্রেনটি চলাচল করতে পারেনি। কারণ করোনাভাইরাসের জন্য দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণ ভিসা বন্ধ ছিল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী সীমান্ত হয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ট্রেনটির চলাচলের কথা রয়েছে।
করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে গত ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলাচল করা বন্ধন ও মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় দুই বছর ধরে বন্ধই আছে ট্রেনগুলোর চলাচল। তবে আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল পুনরায় চালুর জন্য ভারতের পক্ষ থেকে গতকাল চিঠি পেয়েছে বাংলাদেশ। রেলওয়ের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
রেল সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ রেলওয়ে দিল্লির রেলওয়ে বোর্ডকে চলতি বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি চিঠি পাঠিয়েছিল। বাংলাদেশের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছিল, এখন করোনা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। দেশের সব ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আন্তদেশীয় তিনটি ট্রেন মৈত্রী, বন্ধন ও মিতালি এক্সপ্রেস চালানো যায় কি না, সে বিষয়ে ভারতীয় রেলওয়ের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছিল চিঠিতে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ১৫ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়েকে চিঠি পাঠিয়েছে দিল্লি রেলওয়ে বোর্ড। চিঠিতে আগামী ২৬ মার্চ থেকে আন্তদেশীয় ট্রেন চালু করার বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মতামত চেয়েছে তারা।
রেলের সূত্রটি আরও জানায়, আগামী ২৬ তারিখ থেকে আন্তদেশীয় ট্রেন চালুর বিষয়ে আগামী ২০ মার্চ একটি আন্তমন্ত্রণালয় সভা হবে। সভায় ২৬ মার্চ থেকে ট্রেন চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে। তা ছাড়া যারা ট্রেনে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাবে এবং ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবে, তাদের করোনা টেস্ট করা হবে কি না এবং যদি করা হয়, তা কী প্রক্রিয়ায় হবে—এসব বিষয় নিয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। আন্তমন্ত্রণালয় সভায় বাংলাদেশ রেলওয়ে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অংশ নেবে বলে জানা গেছে।
এর আগে গত ৩ মার্চ ‘আন্তদেশীয় ট্রেন চলাচল কবে শুরু হবে জানতে ভারতকে চিঠি’—এমন শিরোনামে দৈনিক আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই প্রতিবেদনেই ভারতকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি চিঠি দেওয়ার বিষয়টি বলা হয়েছিল।
গত ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়েছিল। ট্রেনটি ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে বাংলাদেশের দর্শনা বর্ডার হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে পাঁচ দিন মৈত্রী এক্সপ্রেস চলাচল করত। আর দুই দেশের মধ্যে বন্ধন এক্সপ্রেস গত ২০১৭ সালের ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয়েছিল। এই ট্রেন খুলনা থেকে বেনাপোল সীমান্ত হয়ে কলকাতা পর্যন্ত সপ্তাহে দুই দিন যাত্রী পরিবহন করত।
এই দুই আন্তদেশীয় ট্রেনের সঙ্গে মিতালি এক্সপ্রেস নামের আরও একটি নতুন আন্তদেশীয় ট্রেন যুক্ত হয়েছে। গত বছরের ২৭ মার্চ এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের উদ্বোধন ঘোষণা করেছিলেন। উদ্বোধন হলেও সে সময় ট্রেনটি চলাচল করতে পারেনি। কারণ করোনাভাইরাসের জন্য দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণ ভিসা বন্ধ ছিল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী সীমান্ত হয়ে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত ট্রেনটির চলাচলের কথা রয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫