নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনকারীদের এত দিন শোকজ করা হয়েছে। এখন দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেবে নির্বাচন কমিশন। এ ক্ষেত্রে প্রার্থিতা বাতিল করার মতো সিদ্ধান্তও আসতে পারে।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক বৈঠক শেষে এমন তথ্য জানিয়েছেন ইসি অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
অশোক কুমার বলেন, ‘নির্বাচন কর্মকর্তারা ঢাকার বাইরে ছিলেন। এ জন্য আমাদের অনেকগুলো ফাইল পেন্ডিং ছিল। আজকে আলোচনার পর পেন্ডিং ফাইল নিষ্পত্তি করেছি।’
আচরণবিধি মানাতে পারছেন না কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘যেকোনো ধরনের অভিযোগ, ভিডিও ক্লিপস যেখান থেকেই আসুক না কেন, সকল বিষয় আমরা রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট এসপির কাছে পাঠাব এবং তাদের কাছ থেকে আসা তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যশোর, ঝিনাইদহ ও রাজশাহীর তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে কী ব্যবস্থা হলো—প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘সেটার ব্যবস্থা হয়েছে। প্রতিবেদনে যা পেয়েছি সেটা হলো সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের নির্লিপ্ততা। তার জন্য তাদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঝিনাইদহের শৈলকুপা আর হরিণাকুণ্ডুর ওসির নির্লিপ্ততার প্রমাণ পাওয়া যাওয়ায় তাদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া রাজশাহীতে মামলা হয়েছে। তাই কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। যশোরেও মামলা হয়েছে। যেখানে মামলা হয়েছে সেখানে সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এত রদবদল তবু কেন পুলিশ, প্রশাসনে নির্লিপ্ততা—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘প্রশাসনে তো গণহারে নির্লিপ্ততা নেই।’
আপনারা কেবল শোকজ করছেন, ব্যবস্থা কেন নিচ্ছেন না—এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এখন শোকজ করাই কেবল নয়, তাদের (ডিসি-এসপি) প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এখন আমরা ব্যবস্থা নেব। কোনো একটা দৃশ্যমান আপডেট আপনারা পাবেন।’
অশোক কুমার বলেন, যেখানে যারা হামলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নির্বাচনী তদন্ত কমিটি আচরণবিধি না মানলে সংশ্লিষ্টদের শোকজ করছে। তবুও সেকেন্ড টাইম করলে এখন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নৌকা প্রার্থীদের চাপে রয়েছেন, এমন বিষয় উত্থাপন করা হলে অশোক কুমার বলেন, কমিশন বিভিন্ন জেলায় সফর করেছে। তাদের মেসেজ হচ্ছে, কোনোভাবেই যেন পক্ষপাত আচরণ না হয়। আপনারা অচিরেই দেখবেন, যে তারা স্বাভাবিকভাবে প্রচার চালাতে পারবেন। মামলা, প্রয়োজনে প্রার্থীও বাতিল হতে পারে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনকারীদের এত দিন শোকজ করা হয়েছে। এখন দৃশ্যমান ব্যবস্থা নেবে নির্বাচন কমিশন। এ ক্ষেত্রে প্রার্থিতা বাতিল করার মতো সিদ্ধান্তও আসতে পারে।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এক বৈঠক শেষে এমন তথ্য জানিয়েছেন ইসি অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
অশোক কুমার বলেন, ‘নির্বাচন কর্মকর্তারা ঢাকার বাইরে ছিলেন। এ জন্য আমাদের অনেকগুলো ফাইল পেন্ডিং ছিল। আজকে আলোচনার পর পেন্ডিং ফাইল নিষ্পত্তি করেছি।’
আচরণবিধি মানাতে পারছেন না কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘যেকোনো ধরনের অভিযোগ, ভিডিও ক্লিপস যেখান থেকেই আসুক না কেন, সকল বিষয় আমরা রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট এসপির কাছে পাঠাব এবং তাদের কাছ থেকে আসা তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যশোর, ঝিনাইদহ ও রাজশাহীর তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে কী ব্যবস্থা হলো—প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘সেটার ব্যবস্থা হয়েছে। প্রতিবেদনে যা পেয়েছি সেটা হলো সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের নির্লিপ্ততা। তার জন্য তাদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঝিনাইদহের শৈলকুপা আর হরিণাকুণ্ডুর ওসির নির্লিপ্ততার প্রমাণ পাওয়া যাওয়ায় তাদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া রাজশাহীতে মামলা হয়েছে। তাই কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। যশোরেও মামলা হয়েছে। যেখানে মামলা হয়েছে সেখানে সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এত রদবদল তবু কেন পুলিশ, প্রশাসনে নির্লিপ্ততা—এমন প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার বলেন, ‘প্রশাসনে তো গণহারে নির্লিপ্ততা নেই।’
আপনারা কেবল শোকজ করছেন, ব্যবস্থা কেন নিচ্ছেন না—এমন প্রশ্নের জবাবে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এখন শোকজ করাই কেবল নয়, তাদের (ডিসি-এসপি) প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এখন আমরা ব্যবস্থা নেব। কোনো একটা দৃশ্যমান আপডেট আপনারা পাবেন।’
অশোক কুমার বলেন, যেখানে যারা হামলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। নির্বাচনী তদন্ত কমিটি আচরণবিধি না মানলে সংশ্লিষ্টদের শোকজ করছে। তবুও সেকেন্ড টাইম করলে এখন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নৌকা প্রার্থীদের চাপে রয়েছেন, এমন বিষয় উত্থাপন করা হলে অশোক কুমার বলেন, কমিশন বিভিন্ন জেলায় সফর করেছে। তাদের মেসেজ হচ্ছে, কোনোভাবেই যেন পক্ষপাত আচরণ না হয়। আপনারা অচিরেই দেখবেন, যে তারা স্বাভাবিকভাবে প্রচার চালাতে পারবেন। মামলা, প্রয়োজনে প্রার্থীও বাতিল হতে পারে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫