কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ চলছে। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তেও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল দুই দিনের জন্য ঢাকায় এসেছিলেন। দেশটির একটি সামরিক বিমানে গত শনিবার সন্ধ্যায় দুই কর্মকর্তাসহ অজিত দোভাল ঢাকায় পৌঁছান। পরে রোববার বিকেলে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন।
বাংলাদেশ বা ভারতের কোনো পক্ষই তাঁর এই সফরের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেনি। অজিত দোভাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সামরিক ও নিরাপত্তার দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সরকারি একাধিক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ভারতীয় দুটি সংবাদপত্র বলেছে, মিয়ানমারের সঙ্গে দুই দেশের সীমান্তে দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সেখানকার সীমান্তরক্ষীদের লড়াইয়ের কারণে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা নিয়ে কথা বলতে অজিত দোভাল ঢাকায় এসেছিলেন।
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর আক্রমণের মুখে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির অন্তত ১১৩ সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশের বান্দরবানে পালিয়ে এসেছেন। তাঁদের নিরস্ত্র করে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যদের ফেরত নিতে মিয়ানমার সরকার যোগাযোগ করেছে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদকে জানান, মিয়ানমার সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিকে ধৈর্য ধরতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন। আইনমন্ত্রীর এই বিবৃতি দেওয়ার সঙ্গে অজিত দোভালের ঢাকা সফরের সম্পর্ক আছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান গত রোববার সাংবাদিকদের জানান, মিয়ানমার সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থানে আছে।
চীন, ভারত, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ ও লাওসের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত আছে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র রাষ্ট্র লাওস ছাড়া সবগুলো দেশের সঙ্গে সীমান্তের নিকটবর্তী এলাকায় মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত স্থিতিশীল ও শান্ত রাখার ওপর জোর দিচ্ছে বলে এক কর্মকর্তা জানান।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের অন্তত ৭০০ সীমান্তরক্ষী গত কয়েক সপ্তাহে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মিয়ানমার সীমান্তের সার্বিক পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অজিত দোভালের আলাপে এসেছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন।
মিয়ানমারে গৃহযুদ্ধ চলছে। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তেও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল দুই দিনের জন্য ঢাকায় এসেছিলেন। দেশটির একটি সামরিক বিমানে গত শনিবার সন্ধ্যায় দুই কর্মকর্তাসহ অজিত দোভাল ঢাকায় পৌঁছান। পরে রোববার বিকেলে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন।
বাংলাদেশ বা ভারতের কোনো পক্ষই তাঁর এই সফরের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেনি। অজিত দোভাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সামরিক ও নিরাপত্তার দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সরকারি একাধিক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ভারতীয় দুটি সংবাদপত্র বলেছে, মিয়ানমারের সঙ্গে দুই দেশের সীমান্তে দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সেখানকার সীমান্তরক্ষীদের লড়াইয়ের কারণে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা নিয়ে কথা বলতে অজিত দোভাল ঢাকায় এসেছিলেন।
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর আক্রমণের মুখে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির অন্তত ১১৩ সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশের বান্দরবানে পালিয়ে এসেছেন। তাঁদের নিরস্ত্র করে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যদের ফেরত নিতে মিয়ানমার সরকার যোগাযোগ করেছে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গতকাল সোমবার জাতীয় সংসদকে জানান, মিয়ানমার সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিকে ধৈর্য ধরতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন। আইনমন্ত্রীর এই বিবৃতি দেওয়ার সঙ্গে অজিত দোভালের ঢাকা সফরের সম্পর্ক আছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান গত রোববার সাংবাদিকদের জানান, মিয়ানমার সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থানে আছে।
চীন, ভারত, থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ ও লাওসের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত আছে। এর মধ্যে ক্ষুদ্র রাষ্ট্র লাওস ছাড়া সবগুলো দেশের সঙ্গে সীমান্তের নিকটবর্তী এলাকায় মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকার সীমান্ত স্থিতিশীল ও শান্ত রাখার ওপর জোর দিচ্ছে বলে এক কর্মকর্তা জানান।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের অন্তত ৭০০ সীমান্তরক্ষী গত কয়েক সপ্তাহে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মিয়ানমার সীমান্তের সার্বিক পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অজিত দোভালের আলাপে এসেছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে