নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস হালনাগাদ না থাকায় মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ত্রুটিপূর্ণ সংযুক্তি বদলির আদেশ হয়েছে। এর দায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দিয়েছে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। আর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এমআইএস আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের। তারা নিয়মিত এটি আপডেট না করলে অধিদপ্তর কোনোভাবেই হালনাগাদ তথ্য পাবে না।
কোনো প্রতিষ্ঠানের জনবল সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত একটি সিস্টেম ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করাকে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বা সংক্ষেপে এমআইএস বলা হয়।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মুহিবুর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস থেকে মেডিকেলের চিকিৎসকদের তালিকা ডাউনলোড করে তাঁদের সংযুক্তি বদলির আদেশ করেছিলাম। তাঁদের সিস্টেম ঠিক নেই, আপডেট নেই। অথচ মন্ত্রণালয়কে দোষ দেওয়া হলো।’
তিনি বলেন, ‘এমআইএস-এ নিজেদের হালনাগাদ তথ্য ইনপুট দেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের। তাঁরা কেন সেটা আপডেট করেননি। যারা মারা যাবেন তাঁরা তো আর নিজেদের তথ্য আপডেট করতে পারবেন না। তখন তাঁদের তথ্য আপডেট করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের। তাঁরা কেন এসব আপডেট করেনি? এমআইএসে যেসব চিকিৎসকের হালনাগাদ তথ্য নেই সেসব চিকিৎসককে শোকজ করা হয়েছে।’
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মেডিকেল কলেজের এক হাজার ২৫১ জন সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকের দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সংযুক্তি দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের এই গণবদলির পর জানা যায়, বদলির আদেশ পাওয়া চিকিৎসকদের মধ্যে অনেকেই করোনা হাসপাতালে কাজ করছেন। করোনায় মারা গেছেন এমন চিকিৎসকদেরও বদলি করা হয়।
এই বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহিবুর রহমান বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আমাদের আপডেট তথ্য জানাচ্ছে। এ বিষয়ে পুরো তথ্য পাওয়ার পর আদেশগুলো বাতিল করা হবে। যারা অপরিহার্য, যাদেরকে ছাড়া যাবে না, তাঁদের আদেশ অবশ্যই বাতিল করব। মেডিকেল কলেজ থেকে কোভিড হাসপাতালে যারা ডিউটিতে আছেন সেই রেকর্ড তো আমাদের কাছে নেই।’
মন্ত্রণালয়ের অভিযোগের বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখার পরিচালক মিজানুর রহমান গতকাল রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এমআইএস সিস্টেমটা ডেভেলপ করে দিয়েছি। যে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠান থেকেই তাঁর তথ্য এমআইএসে আপডেট করার কথা। বরিশাল মেডিকেল কলেজের কোনো চিকিৎসকের তথ্য যদি তাঁরা আপডেট না করেন, আমরা এখান থেকে কীভাবে তা জানব?’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫