নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিএনপি দেশের মেগা প্রকল্প নিয়ে মেগা মিথ্যাচারে নেমেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, নিজেদের সময় দেশে একটি মেগা প্রকল্প করার সাহস ও সক্ষমতা দেখাতে পারেনি, তারাই আজ মেগা প্রকল্প নিয়ে মেগা মিথ্যাচারে নেমেছে। এটা তাদের পরিকল্পিত অপচেষ্টা।
আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মেগা প্রকল্পকে সরকার টাকা বানানোর প্রজেক্ট হিসেবে নিয়েছে– বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, এটা তাঁর প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং ব্যর্থ এক বিরোধী দলের ঈর্ষাকাতরতা ছাড়া কিছু নয়। বিএনপি সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেখে নিজেদের আমলের ব্যর্থতা ঢাকতে পরিকল্পিত মিথ্যাচার করছে।
অব্যাহত মিথ্যাচার করে দেশের ইমেজ নষ্ট করা বিএনপির লক্ষ্য উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নিজেরা ক্ষমতায় থাকাকালে দেশকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন আর এখন শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে ঈর্ষান্বিত হয়ে দুর্নীতির গন্ধ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাঁদের শাসনামলে দুর্নীতিতে বারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার কলঙ্কতিলক দেশকে পরিয়েছিলেন, যা জনগণ এখনো ভোলেনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা হাওয়া ভবন নামের খাওয়া ভবন তৈরি করে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল, তাদের মেগা প্রকল্প দেখলে মনোযন্ত্রণা হওয়াই স্বাভাবিক।
তিনি বলেন, দুর্নীতি–অনিয়মের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার সরকারের শূন্যসহিষ্ণুতা নীতি স্পষ্ট ও কঠোর। যেকোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণে নিজ দলের নেতা–কর্মীদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে বিএনপি দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ তো দূরের কথা, গঠনতন্ত্র থেকে দুর্নীতিবাজদের অযোগ্যতাবিষয়ক ধারা বাতিল করে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের দল হিসেবে নিজেদের স্বীকৃতি দিয়েছে। সাহস থাকলে আপনাদের গঠনতন্ত্রে দুর্নীতিবিরোধী ৭-ধারা ফিরিয়ে আনুন।
বিএনপি উন্নয়নবিমুখ, কথাসর্বস্ব রাজনৈতিক দল উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, তাদের বড় প্রকল্প নেওয়ার মানসিক সাহস-সক্ষমতা ছিল না।
শেখ হাসিনার সরকার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অদম্য গতিতে জানিয়ে আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক অবকাঠামো খাতে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, ট্যানেলসহ যে কয়টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে, সেখানে কোনো দুর্নীতি হলে কাল্পনিক অভিযোগ না করে সুস্পষ্ট প্রমাণ দেওয়ার আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে চ্যালেঞ্জ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, স্পেসিফিক প্রমাণ দিন কোথায় দুর্নীতি হয়েছে? আসলে দুর্নীতিপ্রবণতা তাঁদের মগজে এবং অস্থিমজ্জায় মিশে গেছে।
বিএনপির শাসনামলে যে দুর্নীতি তারা করেছে, তা আজও ভুলতে পারেনি উল্লেখ করে কাদের বলেন, তারা আবার সুযোগ পেলে জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনের অপেক্ষায় রয়েছে; কিন্তু জনগণ তাদের এ দুঃস্বপ্ন কখনো সফল হতে দেবে না।
ঢাকা: বিএনপি দেশের মেগা প্রকল্প নিয়ে মেগা মিথ্যাচারে নেমেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, নিজেদের সময় দেশে একটি মেগা প্রকল্প করার সাহস ও সক্ষমতা দেখাতে পারেনি, তারাই আজ মেগা প্রকল্প নিয়ে মেগা মিথ্যাচারে নেমেছে। এটা তাদের পরিকল্পিত অপচেষ্টা।
আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মেগা প্রকল্পকে সরকার টাকা বানানোর প্রজেক্ট হিসেবে নিয়েছে– বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে কাদের বলেন, এটা তাঁর প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং ব্যর্থ এক বিরোধী দলের ঈর্ষাকাতরতা ছাড়া কিছু নয়। বিএনপি সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম দেখে নিজেদের আমলের ব্যর্থতা ঢাকতে পরিকল্পিত মিথ্যাচার করছে।
অব্যাহত মিথ্যাচার করে দেশের ইমেজ নষ্ট করা বিএনপির লক্ষ্য উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নিজেরা ক্ষমতায় থাকাকালে দেশকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন আর এখন শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে ঈর্ষান্বিত হয়ে দুর্নীতির গন্ধ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। তাঁদের শাসনামলে দুর্নীতিতে বারবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার কলঙ্কতিলক দেশকে পরিয়েছিলেন, যা জনগণ এখনো ভোলেনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা হাওয়া ভবন নামের খাওয়া ভবন তৈরি করে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিল, তাদের মেগা প্রকল্প দেখলে মনোযন্ত্রণা হওয়াই স্বাভাবিক।
তিনি বলেন, দুর্নীতি–অনিয়মের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার সরকারের শূন্যসহিষ্ণুতা নীতি স্পষ্ট ও কঠোর। যেকোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণে নিজ দলের নেতা–কর্মীদেরও ছাড় দেওয়া হয়নি। অন্যদিকে বিএনপি দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ তো দূরের কথা, গঠনতন্ত্র থেকে দুর্নীতিবাজদের অযোগ্যতাবিষয়ক ধারা বাতিল করে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের দল হিসেবে নিজেদের স্বীকৃতি দিয়েছে। সাহস থাকলে আপনাদের গঠনতন্ত্রে দুর্নীতিবিরোধী ৭-ধারা ফিরিয়ে আনুন।
বিএনপি উন্নয়নবিমুখ, কথাসর্বস্ব রাজনৈতিক দল উল্লেখ করে সড়ক পরিবহনমন্ত্রী বলেন, তাদের বড় প্রকল্প নেওয়ার মানসিক সাহস-সক্ষমতা ছিল না।
শেখ হাসিনার সরকার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অদম্য গতিতে জানিয়ে আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক অবকাঠামো খাতে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, ট্যানেলসহ যে কয়টি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে, সেখানে কোনো দুর্নীতি হলে কাল্পনিক অভিযোগ না করে সুস্পষ্ট প্রমাণ দেওয়ার আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে চ্যালেঞ্জ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, স্পেসিফিক প্রমাণ দিন কোথায় দুর্নীতি হয়েছে? আসলে দুর্নীতিপ্রবণতা তাঁদের মগজে এবং অস্থিমজ্জায় মিশে গেছে।
বিএনপির শাসনামলে যে দুর্নীতি তারা করেছে, তা আজও ভুলতে পারেনি উল্লেখ করে কাদের বলেন, তারা আবার সুযোগ পেলে জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনের অপেক্ষায় রয়েছে; কিন্তু জনগণ তাদের এ দুঃস্বপ্ন কখনো সফল হতে দেবে না।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫