নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের কয়েকটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবাহিত এবং গর্ভবতী ছাত্রীদের আবাসিক হলে থাকার বিষয়ে বৈষম্যমূলক বিধান ও নির্দেশনা রয়েছে। এ বিধান প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সিভিল সোসাইটি ফোরাম (সিএসও ফোরাম)।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের বিবাহিত এবং অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নোটিশ দেওয়া হয়। ওই নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘আবাসিকতা লাভ ও বসবাসের শর্তাবলি এবং আচরণ ও শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিধিমালা ২০২১–এর ১৭ নম্বর ধারা অনুযায়ী বিবাহিত এবং গর্ভবর্তী শিক্ষার্থীরা আবাসিক সিট পাবে না।’
সিএসও ফোরাম মনে করে, এই বিধান ও নির্দেশনা নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক।
সিএসও ফোরামের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য নিরসন সনদে (সিডও) শিক্ষাঙ্গনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর প্রতি বৈষম্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেখানে আবাসিক হলে ছাত্রীদের বসবাসের ক্ষেত্রে এমন বৈষম্যমূলক বিধান ও তার প্রয়োগ খুবই উদ্বেগজনক ও নিন্দনীয়।
সিএসও ফোরাম মনে করে, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকার ক্ষেত্রে এ ধরনের লিঙ্গ বৈষম্যমূলক নীতির চর্চা শুধুমাত্র বিবাহিত ও গর্ভবর্তী ছাত্রীদের হলে বসবাসের অধিকার থেকেই শুধু বঞ্চিত করবে না বরং তাদের শিক্ষালাভের মৌলিক অধিকারকে সংকুচিত করবে এবং তাদের জীবনের ওপর অত্যন্ত নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
সিএসও ফোরাম হলো— আইন ও সালিস কেন্দ্র, ব্লাস্ট, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, আইসিডিডিআরবিসহ ১৯টি সংস্থার একটি সম্মিলিত ফোরাম। বাংলাদেশে নারীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এই ফোরাম।
বাংলাদেশের কয়েকটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবাহিত এবং গর্ভবতী ছাত্রীদের আবাসিক হলে থাকার বিষয়ে বৈষম্যমূলক বিধান ও নির্দেশনা রয়েছে। এ বিধান প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সিভিল সোসাইটি ফোরাম (সিএসও ফোরাম)।
আজ সোমবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের বিবাহিত এবং অন্তঃসত্ত্বা শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নোটিশ দেওয়া হয়। ওই নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘আবাসিকতা লাভ ও বসবাসের শর্তাবলি এবং আচরণ ও শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিধিমালা ২০২১–এর ১৭ নম্বর ধারা অনুযায়ী বিবাহিত এবং গর্ভবর্তী শিক্ষার্থীরা আবাসিক সিট পাবে না।’
সিএসও ফোরাম মনে করে, এই বিধান ও নির্দেশনা নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক।
সিএসও ফোরামের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য নিরসন সনদে (সিডও) শিক্ষাঙ্গনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীর প্রতি বৈষম্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেখানে আবাসিক হলে ছাত্রীদের বসবাসের ক্ষেত্রে এমন বৈষম্যমূলক বিধান ও তার প্রয়োগ খুবই উদ্বেগজনক ও নিন্দনীয়।
সিএসও ফোরাম মনে করে, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকার ক্ষেত্রে এ ধরনের লিঙ্গ বৈষম্যমূলক নীতির চর্চা শুধুমাত্র বিবাহিত ও গর্ভবর্তী ছাত্রীদের হলে বসবাসের অধিকার থেকেই শুধু বঞ্চিত করবে না বরং তাদের শিক্ষালাভের মৌলিক অধিকারকে সংকুচিত করবে এবং তাদের জীবনের ওপর অত্যন্ত নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
সিএসও ফোরাম হলো— আইন ও সালিস কেন্দ্র, ব্লাস্ট, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, আইসিডিডিআরবিসহ ১৯টি সংস্থার একটি সম্মিলিত ফোরাম। বাংলাদেশে নারীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এই ফোরাম।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে