নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে আসলেও ডেঙ্গুর দাপট কমছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও দুই শতাধিক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৯ জন আর চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৬৭ জন এবং বাইরে ৫২ জন। আগেরদিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ২১৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৬৩ জন এবং বাইরে ছিল ৫১ জন। এর আগেরদিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ২৪২ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৮৫ জন এবং বাইরে ছিল ৫৭ জন। গতকালও দুজনের মৃত্যু হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৮ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ৪৩৪ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ মঙ্গলবার ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছে ১৭ হাজার ৭৯০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬ হাজার ৭৭১ জন। এ বছর মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের। বর্তমানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৯৫৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ৭৩৬ জন এবং বাইরে ভর্তি আছে ২১৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রোগী ভর্তি হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জন, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৬ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ৭ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৯ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৮ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৪ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে একজন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুজন ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে একজনসহ মোট ৬২ জন। এই ৬২ জন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সরকার ৬টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করে কিন্তু চিকিৎসার জন্য ছিল চারটি। শেষ পর্যন্ত কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালটিতে রোগী ভর্তি শুরু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ। ওই বছর আগস্টে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৬৩৬ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন। গত বছর আগস্টে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছিলেন মাত্র ৬০ জন। আর চলতি বছর আগস্টে ৭ হাজার ৬৯৮ জন রোগী ভর্তি হন। ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের। গত বছর সাতজনের এবং চলতি বছর ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে আসলেও ডেঙ্গুর দাপট কমছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও দুই শতাধিক মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ সময় আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৯ জন আর চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৬৭ জন এবং বাইরে ৫২ জন। আগেরদিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ২১৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৬৩ জন এবং বাইরে ছিল ৫১ জন। এর আগেরদিন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ২৪২ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৮৫ জন এবং বাইরে ছিল ৫৭ জন। গতকালও দুজনের মৃত্যু হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৮ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৭ হাজার ৪৩৪ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ মঙ্গলবার ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছে ১৭ হাজার ৭৯০ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬ হাজার ৭৭১ জন। এ বছর মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জনের। বর্তমানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ৯৫৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ৭৩৬ জন এবং বাইরে ভর্তি আছে ২১৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রোগী ভর্তি হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জন, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৬ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ৭ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৯ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ৮ জন, বিজিবি হাসপাতালে ৪ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে একজন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুজন ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে একজনসহ মোট ৬২ জন। এই ৬২ জন সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় সরকার ৬টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করে কিন্তু চিকিৎসার জন্য ছিল চারটি। শেষ পর্যন্ত কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালটিতে রোগী ভর্তি শুরু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ। ওই বছর আগস্টে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৬৩৬ জন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন। গত বছর আগস্টে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছিলেন মাত্র ৬০ জন। আর চলতি বছর আগস্টে ৭ হাজার ৬৯৮ জন রোগী ভর্তি হন। ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের। গত বছর সাতজনের এবং চলতি বছর ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫