নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিশু-কিশোরদের গ্রেপ্তার ও আটকের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ৩০টি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত ‘শিশুর প্রতি শারীরিক ও মানসিক শাস্তি নিরসনে কোয়ালিশন’। একইসঙ্গে এ বিষয়ে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের নির্দেশনা এবং আইনের সংস্পর্শে আসা প্রত্যেক শিশুর প্রতি শিশু আইন-২০১৩ অনুযায়ী আচরণের দাবি জানিয়েছে তাঁরা।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যায় কোয়ালিশনের পক্ষে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিশু-কিশোরদের গ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক রাখার ঘটনা ঘটছে যা সংবিধান, বিদ্যমান আইন ও মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লংঘন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্ণিত ঘটনাসমূহ মানবাধিকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদসমূহ যথাক্রমে ২৭ (আইনের দৃষ্টিতে সমতা) এবং ৩১ অনুচ্ছেদের (আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার) সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সংবিধানের ৩৫ (৫) অনুচ্ছেদে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে যেকোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না কিংবা কাহারও সহিত অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ও ১৬৭ ধারা সমূহের অধীনে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার ও রিমান্ড বিষয়ক ২০১৬ সালের মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা রয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিশু আইন ২০১৩ এর ৭০ ধারা অনুযায়ী শিশুদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক আচরন শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
শিশু অধিকার সনদের অনুচ্ছেদ-২০ এর বরাতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোনো শিশু সাময়িক কিংবা স্থায়ীভাবে তার পারিবারিক পরিবেশের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হলে কিংবা সর্বোত্তম স্বার্থ বিবেচনায় ওই পরিবেশে তাকে রাখা সমীচীন না হলে সে রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিশেষ সুরক্ষা ও সহযোগিতা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
শিশু-কিশোরদের গ্রেপ্তার ও আটকের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ৩০টি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত ‘শিশুর প্রতি শারীরিক ও মানসিক শাস্তি নিরসনে কোয়ালিশন’। একইসঙ্গে এ বিষয়ে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপীল বিভাগের নির্দেশনা এবং আইনের সংস্পর্শে আসা প্রত্যেক শিশুর প্রতি শিশু আইন-২০১৩ অনুযায়ী আচরণের দাবি জানিয়েছে তাঁরা।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যায় কোয়ালিশনের পক্ষে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিশু-কিশোরদের গ্রেপ্তার ও নির্বিচারে আটক রাখার ঘটনা ঘটছে যা সংবিধান, বিদ্যমান আইন ও মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার সুস্পষ্ট লংঘন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্ণিত ঘটনাসমূহ মানবাধিকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদসমূহ যথাক্রমে ২৭ (আইনের দৃষ্টিতে সমতা) এবং ৩১ অনুচ্ছেদের (আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার) সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সংবিধানের ৩৫ (৫) অনুচ্ছেদে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে যেকোনো ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনাকর দণ্ড দেওয়া যাবে না কিংবা কাহারও সহিত অনুরূপ ব্যবহার করা যাবে না।
ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ও ১৬৭ ধারা সমূহের অধীনে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার ও রিমান্ড বিষয়ক ২০১৬ সালের মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা রয়েছে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিশু আইন ২০১৩ এর ৭০ ধারা অনুযায়ী শিশুদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক আচরন শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
শিশু অধিকার সনদের অনুচ্ছেদ-২০ এর বরাতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোনো শিশু সাময়িক কিংবা স্থায়ীভাবে তার পারিবারিক পরিবেশের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হলে কিংবা সর্বোত্তম স্বার্থ বিবেচনায় ওই পরিবেশে তাকে রাখা সমীচীন না হলে সে রাষ্ট্রের কাছ থেকে বিশেষ সুরক্ষা ও সহযোগিতা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে