নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে খোয়া গেছে ১৭টি নথি। গত বৃহস্পতিবার বিষয়টি নজরে আসে মন্ত্রণালয়ের। ওই দিনই শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, নথি হারিয়ে যাওয়া নিয়ে বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি জিডি করা হয়েছে। কী ধরনের নথি হারিয়েছে, সেটা এখন বলা যাচ্ছে না। কারণ জিডিতে শুধু স্মারক নম্বর দেওয়া রয়েছে। বিভিন্ন তদন্ত দল কাজ শুরু করেছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন-১ শাখার উপসচিব নাদিরা হায়দার, যিনি ক্রয় ও সংগ্রহ-২ শাখার অতিরিক্ত দায়িত্বে ছিলেন, তিনি জিডিটি করেছেন।
জিডিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার (২৭ অক্টোবর) অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ের ৩ নম্বর ভবনের নিচতলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইনের কক্ষ। পাশের লাগোয়া কক্ষটিতে বসেন ক্রয় ও সংগ্রহ শাখা-২-এর সাঁট মুদ্রাক্ষরিক ও কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা এবং জোসেফ সরদার। হারিয়ে যাওয়া নথিগুলো এই দুই কর্মীর কেবিনেটে ছিল।
অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পের পাঁচটি গাড়ি কেনা, মেডিকেল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের জন্য বরাদ্দের নথি ছিল। সবকিছু নির্দিষ্ট করে আসলে এখন বলা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরসহ কিছু প্রকল্পের নথি সেখানে ছিল।
নকল চাবি দিয়ে তালা খোলা হয়েছে বলে ধারণার কথা জানান শাহাদাৎ হোসাইন। তিনি বলেন, সব গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানো হয়েছে। গায়েবের কারণ ও জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। নথিগুলো উদ্ধারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। নথিগুলো চলমান ছিল না বলেও জানান তিনি।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আলী নূর আজকের পত্রিকাকে জানান, অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেছেন। যেহেতু তদন্ত চলছে, এখন আর কিছু বলা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহ্আলমের নেতৃত্বে সেই কমিটি এরই মধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে বলেও জানান আলী নূর।
তবে জিডি করার পরপরই ছুটির দিন পরে যাওয়ায় এখনো তেমন নিশ্চিত তথ্য আসেনি তদন্ত সংস্থার হাতে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে খোয়া গেছে ১৭টি নথি। গত বৃহস্পতিবার বিষয়টি নজরে আসে মন্ত্রণালয়ের। ওই দিনই শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
শাহবাগ থানার ওসি মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, নথি হারিয়ে যাওয়া নিয়ে বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি জিডি করা হয়েছে। কী ধরনের নথি হারিয়েছে, সেটা এখন বলা যাচ্ছে না। কারণ জিডিতে শুধু স্মারক নম্বর দেওয়া রয়েছে। বিভিন্ন তদন্ত দল কাজ শুরু করেছে।
প্রকল্প বাস্তবায়ন-১ শাখার উপসচিব নাদিরা হায়দার, যিনি ক্রয় ও সংগ্রহ-২ শাখার অতিরিক্ত দায়িত্বে ছিলেন, তিনি জিডিটি করেছেন।
জিডিতে বলা হয়েছে, গত বুধবার (২৭ অক্টোবর) অফিস টাইমে নথিগুলো কেবিনেটে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে খোঁজ করে আর নথিগুলো পাওয়া যায়নি।
তদন্ত সূত্রে জানা গেছে, সচিবালয়ের ৩ নম্বর ভবনের নিচতলায় স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইনের কক্ষ। পাশের লাগোয়া কক্ষটিতে বসেন ক্রয় ও সংগ্রহ শাখা-২-এর সাঁট মুদ্রাক্ষরিক ও কম্পিউটার অপারেটর আয়েশা সিদ্দিকা এবং জোসেফ সরদার। হারিয়ে যাওয়া নথিগুলো এই দুই কর্মীর কেবিনেটে ছিল।
অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) শাহাদৎ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পের পাঁচটি গাড়ি কেনা, মেডিকেল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউটের জন্য বরাদ্দের নথি ছিল। সবকিছু নির্দিষ্ট করে আসলে এখন বলা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরসহ কিছু প্রকল্পের নথি সেখানে ছিল।
নকল চাবি দিয়ে তালা খোলা হয়েছে বলে ধারণার কথা জানান শাহাদাৎ হোসাইন। তিনি বলেন, সব গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানো হয়েছে। গায়েবের কারণ ও জড়িতদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। নথিগুলো উদ্ধারের সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে। নথিগুলো চলমান ছিল না বলেও জানান তিনি।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আলী নূর আজকের পত্রিকাকে জানান, অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে গেছেন। যেহেতু তদন্ত চলছে, এখন আর কিছু বলা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশাসন অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. শাহ্আলমের নেতৃত্বে সেই কমিটি এরই মধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছে বলেও জানান আলী নূর।
তবে জিডি করার পরপরই ছুটির দিন পরে যাওয়ায় এখনো তেমন নিশ্চিত তথ্য আসেনি তদন্ত সংস্থার হাতে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫