বিশেষ প্রতিনিধি
যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, আমরা কাউকে কাউন্ট (গুনি) করি না। মিয়ানমার থেকে বারবার বাংলাদেশের ভূখণ্ডে মর্টারের গোলা পড়া ও হতাহতের ঘটনায় এ মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীসহ সবাই সব সময় প্রস্তুত রয়েছে।’
সভায় সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), কোস্ট গার্ডসহ গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্রসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও নিজেদের মতামত ব্যক্ত করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশে নেই। আমরা একটা পরিস্থিতি দেখছি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। সেই যুদ্ধের গোলাবারুদ সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে এসে পড়ছে।’
দেশের জনগণ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সে জন্যই আজকের এই সভাটি আমরা করেছি।’ যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিও আমাদের এখানে আসেনি বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ আলোচনার পরে আমরা এ সিদ্ধান্তে এসেছি যে, আমাদের জাতীয় পলিসি (নীতি) যেটা-সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়। আমরা সেখানে যুদ্ধকে কখনোই উৎসাহিত করি না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমার তাদের (ইন্টারনাল) অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে যুক্ত। বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের আর কোনো বৈরী আচরণ নেই। শুধুমাত্র জোর করে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমাদের দেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ সবাই যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকে। এখনো তারা প্রস্তুত আছেন।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, কাজেই আমরা কাউকে আর কাউন্ট (গুনি) করি না। এ সমস্ত বিষয়ে আমরা কিছু মনে করি না। আমরা বীরের জাতি, সব সময় প্রস্তুত আছি।’
মিয়ানমার নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে করছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘উসকানি দেওয়ার অনেকগুলো প্রচেষ্টা তারা...মানে কে বা কারা করেছে এগুলো আমাদের জানা নেই।’
আসাদুজ্জামান খান আরও বলেন, ‘সীমান্তে যেটা হচ্ছে, এটা তাদের (মিয়ানমারের) অভ্যন্তরীণ বিষয়, সেখানে বাংলাদেশের কোনো ভূমিকা নেই।’
যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, আমরা কাউকে কাউন্ট (গুনি) করি না। মিয়ানমার থেকে বারবার বাংলাদেশের ভূখণ্ডে মর্টারের গোলা পড়া ও হতাহতের ঘটনায় এ মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীসহ সবাই সব সময় প্রস্তুত রয়েছে।’
সভায় সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), কোস্ট গার্ডসহ গোয়েন্দা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্রসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও নিজেদের মতামত ব্যক্ত করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশে নেই। আমরা একটা পরিস্থিতি দেখছি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। সেই যুদ্ধের গোলাবারুদ সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে এসে পড়ছে।’
দেশের জনগণ আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘সে জন্যই আজকের এই সভাটি আমরা করেছি।’ যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিও আমাদের এখানে আসেনি বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ আলোচনার পরে আমরা এ সিদ্ধান্তে এসেছি যে, আমাদের জাতীয় পলিসি (নীতি) যেটা-সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়। আমরা সেখানে যুদ্ধকে কখনোই উৎসাহিত করি না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমার তাদের (ইন্টারনাল) অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে যুক্ত। বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের আর কোনো বৈরী আচরণ নেই। শুধুমাত্র জোর করে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমাদের দেশে ঢুকিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ সবাই যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকে। এখনো তারা প্রস্তুত আছেন।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, কাজেই আমরা কাউকে আর কাউন্ট (গুনি) করি না। এ সমস্ত বিষয়ে আমরা কিছু মনে করি না। আমরা বীরের জাতি, সব সময় প্রস্তুত আছি।’
মিয়ানমার নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে করছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘উসকানি দেওয়ার অনেকগুলো প্রচেষ্টা তারা...মানে কে বা কারা করেছে এগুলো আমাদের জানা নেই।’
আসাদুজ্জামান খান আরও বলেন, ‘সীমান্তে যেটা হচ্ছে, এটা তাদের (মিয়ানমারের) অভ্যন্তরীণ বিষয়, সেখানে বাংলাদেশের কোনো ভূমিকা নেই।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫