কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমারের রাখাইনে চলতি সপ্তাহের সংঘর্ষের সময় দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর যেসব সদস্য বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন, তাঁদের সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাঁদের পরিবারের সদস্যদেরও একই পথে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আজ বুধবার সীমান্ত নিরাপত্তা বিষয়ে এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকের পর পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশ সরকার শুরুতে আকাশপথে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চেয়েছিল। এ বিষয়ে মিয়ানমার আপত্তি জানানোর কারণে শেষ পর্যন্ত জাহাজে করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যদের কীভাবে ফিরিয়ে দেওয়া যায়, সেটি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে ভালো হতো যদি তাঁদের আকাশপথে ফেরত পাঠানো যেত। কিন্তু মিয়ানমার সমুদ্রপথে তাঁদের নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি ভাবছে।’
আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত ৩২৯ জন বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে, এমন তথ্য দিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আরও শ’খানেক হয়তো আসতে পারেন। তাঁদের সবাইকে নিরাপদে ও দ্রুততম সময়ে পাঠানোটাই সরকারের অগ্রাধিকার।’
পররাষ্ট্রসচিব জানান, মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যরা বর্তমানে বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। তাঁদের বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনো চিন্তা সরকারের নেই।
মাসুদ বিন মোমেন জানান, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ আছে। দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনোয়ার হোসেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ফেরত পাঠাতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট। এর ভুক্তভোগী যেন বাংলাদেশকে হতে না হয়। সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের দুই নাগরিক নিহত হয়েছেন। মানুষ আতঙ্কে আছে। সরকার এর অবসান চায়।’
সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা এ বৈঠকে যোগ দেন।
মিয়ানমারের রাখাইনে চলতি সপ্তাহের সংঘর্ষের সময় দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর যেসব সদস্য বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছেন, তাঁদের সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাঁদের পরিবারের সদস্যদেরও একই পথে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আজ বুধবার সীমান্ত নিরাপত্তা বিষয়ে এক আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকের পর পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশ সরকার শুরুতে আকাশপথে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চেয়েছিল। এ বিষয়ে মিয়ানমার আপত্তি জানানোর কারণে শেষ পর্যন্ত জাহাজে করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যদের কীভাবে ফিরিয়ে দেওয়া যায়, সেটি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে ভালো হতো যদি তাঁদের আকাশপথে ফেরত পাঠানো যেত। কিন্তু মিয়ানমার সমুদ্রপথে তাঁদের নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি ভাবছে।’
আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত ৩২৯ জন বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে, এমন তথ্য দিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আরও শ’খানেক হয়তো আসতে পারেন। তাঁদের সবাইকে নিরাপদে ও দ্রুততম সময়ে পাঠানোটাই সরকারের অগ্রাধিকার।’
পররাষ্ট্রসচিব জানান, মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যরা বর্তমানে বিজিবির তত্ত্বাবধানে আছেন। তাঁদের বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনো চিন্তা সরকারের নেই।
মাসুদ বিন মোমেন জানান, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ আছে। দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনোয়ার হোসেন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের ফেরত পাঠাতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান সুয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটা মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংকট। এর ভুক্তভোগী যেন বাংলাদেশকে হতে না হয়। সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের দুই নাগরিক নিহত হয়েছেন। মানুষ আতঙ্কে আছে। সরকার এর অবসান চায়।’
সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিরা এ বৈঠকে যোগ দেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫