অনলাইন ডেস্ক
জুলাই-আগস্টে গণহত্যা ও ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। এর জন্য দায়ীদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পক্ষে মত দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদন প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে সারা হোসেন বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তারা (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান করেছে। সেখানে তারা বলেছে, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও আন্তর্জাতিক অপরাধ হয়েছে।
এটার সঙ্গে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের শীর্ষ নেতারা জড়িত ছিলেন। তাই জড়িতদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো শুধু বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব নয়, যেকোনো রাষ্ট্রের দায়িত্ব। যেহেতু আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ হয়েছে। তাই যেকোনো দেশে বিচার করা যাবে। আন্তর্জাতিক আদালতেও (আইসিসি) বিচার হতে পারে।
সারা হোসেন বলেন, তাদের (ওএইচসিএইচআর) সুপারিশ নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে সংলাপ করে ঠিক করতে হবে যে রাষ্ট্র হিসেবে তাদের সুপারিশ আমরা গ্রহণ করব কি না? এই সংলাপে নাগরিক সমাজেরও অংশগ্রহণ থাকা উচিত। সবার সম্মতিতেই করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও জাতিসংঘের কাছ থেকে আমরা এ রকম প্রতিবেদন পাইনি। এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই জাতি হিসেবে, রাষ্ট্র হিসেবে এটি আমাদের নিতেই হবে। বাংলাদেশে বিচারের ক্ষেত্রে সাক্ষ্য-প্রমাণ হিসেবে এটি নিতে পারবে। এগুলো ব্যবহার করে আরও গভীরভাবে তদন্ত করা যেতে পারে। অন্যান্য দেশেও নেওয়া যেতে পারে।
মিয়ানমারের উদাহরণ দিয়ে সারা হোসেন বলেন, মিয়ানমারে গণহত্যার ঘটনায় জাতিসংঘ থেকে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল। শেষে তা আইসিসি পর্যন্ত গিয়েছিল। তারা এগুলো আমলে নিয়েছিল। তাই বিচারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে এই প্রতিবেদন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুরো জাতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। কারণ, এটি একটি নিরপেক্ষ জায়গা থেকে এসেছে।
সারা হোসেন বলেন, দেশে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মতামত থাকবে। তবে প্রতিবেদনটি ভালোভাবে পড়ে আমরা এমন একটি জায়গায় আসতে পারি, সবাই স্বীকার করতে হবে যে, দেশে একটি গণহত্যা হয়েছিল জুলাই-আগস্টে। ভয়াবহ ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। এটার জন্য অবশ্যই দায়ীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনতে হবে।
জুলাই-আগস্টে গণহত্যা ও ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। এর জন্য দায়ীদের অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর পক্ষে মত দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদন প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে সারা হোসেন বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তারা (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান করেছে। সেখানে তারা বলেছে, গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন ও আন্তর্জাতিক অপরাধ হয়েছে।
এটার সঙ্গে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সরকারের শীর্ষ নেতারা জড়িত ছিলেন। তাই জড়িতদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো শুধু বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব নয়, যেকোনো রাষ্ট্রের দায়িত্ব। যেহেতু আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ হয়েছে। তাই যেকোনো দেশে বিচার করা যাবে। আন্তর্জাতিক আদালতেও (আইসিসি) বিচার হতে পারে।
সারা হোসেন বলেন, তাদের (ওএইচসিএইচআর) সুপারিশ নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে সংলাপ করে ঠিক করতে হবে যে রাষ্ট্র হিসেবে তাদের সুপারিশ আমরা গ্রহণ করব কি না? এই সংলাপে নাগরিক সমাজেরও অংশগ্রহণ থাকা উচিত। সবার সম্মতিতেই করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের সময়ও জাতিসংঘের কাছ থেকে আমরা এ রকম প্রতিবেদন পাইনি। এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই জাতি হিসেবে, রাষ্ট্র হিসেবে এটি আমাদের নিতেই হবে। বাংলাদেশে বিচারের ক্ষেত্রে সাক্ষ্য-প্রমাণ হিসেবে এটি নিতে পারবে। এগুলো ব্যবহার করে আরও গভীরভাবে তদন্ত করা যেতে পারে। অন্যান্য দেশেও নেওয়া যেতে পারে।
মিয়ানমারের উদাহরণ দিয়ে সারা হোসেন বলেন, মিয়ানমারে গণহত্যার ঘটনায় জাতিসংঘ থেকে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছিল। শেষে তা আইসিসি পর্যন্ত গিয়েছিল। তারা এগুলো আমলে নিয়েছিল। তাই বিচারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে এই প্রতিবেদন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুরো জাতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। কারণ, এটি একটি নিরপেক্ষ জায়গা থেকে এসেছে।
সারা হোসেন বলেন, দেশে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন মতামত থাকবে। তবে প্রতিবেদনটি ভালোভাবে পড়ে আমরা এমন একটি জায়গায় আসতে পারি, সবাই স্বীকার করতে হবে যে, দেশে একটি গণহত্যা হয়েছিল জুলাই-আগস্টে। ভয়াবহ ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে। এটার জন্য অবশ্যই দায়ীদের বিচারের কাঠগড়ায় আনতে হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫