নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্রিটিশ আমলের তৈরি মেডিকেল ডিগ্রি ও মেডিকেল কলেজ সংক্রান্ত দুটি আইন বাতিল করতে সংসদে পৃথক দুটি বিল পাস হয়েছে। আজ বুধবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পৃথকভাবে ১৯১৬ সালে প্রণীত ‘মেডিকেল ডিগ্রিস অ্যাক্ট’ বাতিল করতে ‘মেডিকেল ডিগ্রিস (রিপিল) বিল-২০২১’ এবং ১৯৬১ সালে প্রণীত ‘মেডিকেল কলেজে স (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স’ বাতিল করতে ‘মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) (রিপিল) বিল-২০২১’ সংসদে পাসের প্রস্তাব করেন।
পরে বিল দুটি কণ্ঠ ভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিল দুটির ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন। গত ২৮ জুন বিল দুটি সংসদে তোলা হয়। পরে বিল দুটি সাতদিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) (রিপিল) বিল-২০২১’ সম্পর্কেও স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৬১ সালে মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স’ প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু কার্যত এই অধ্যাদেশটির তেমন কোন প্রয়োগ ছিল না। ১৯৮৩ সালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেশে মেডিকেল কলেজগুলো সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য একাডেমিক কাউন্সিল ফর মেডিকেল কলেজ অব বাংলাদেশ এবং ডিসিপ্লিনারি কমিটি ফর দ্যা মেডিকেল কলেজ অব বাংলাদেশ গঠন করা হয়।
উক্ত সময় হতে অদ্যবদি একাডেমিক কাউন্সিল ও ডিসিপ্লিনারি কমিটি কমিটি দ্বারাই সরকারি মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হয়ে আসছে। এছাড়া বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো সংশ্লিষ্ট এফিলিয়েটিং বিশ্ববিদ্যালয় এবং ‘বেসরকারি মেডিকেল স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা-২০১১ (সংশোধিত)’ অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। সুতরাং ১৯৬১ সালের মেডিকেল কলেজে স (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স এর কার্যকারিতা নেই।
‘মেডিকেল ডিগ্রিস (রিপিল) বিল’ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, মেডিকেল ডিগ্রিস অ্যাক্ট একটি সংক্ষিপ্ত আইন যার প্রতিটি ধারা ‘বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০’ এর এক বা একাধিক ধারায় সন্নিবেশিত রয়েছে।এ আইনের লঙ্ঘন এবং সংঘটিত অপরাধের শাস্তি অপর্যাপ্ত যা সময়োপযোগী নয়। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন একটি বিশদ বিস্তৃত আইন যার প্রায়োগিক দিক থেকে অনেক বিস্তৃত এবং সময়োপযোগী। কাজেই এ আইনটির কার্যকারিতা ও প্রায়োগিক ক্ষেত্রসমূহ ‘বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন’ এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় আইনটি প্রত্যাহার করা আবশ্যক।
ব্রিটিশ আমলের তৈরি মেডিকেল ডিগ্রি ও মেডিকেল কলেজ সংক্রান্ত দুটি আইন বাতিল করতে সংসদে পৃথক দুটি বিল পাস হয়েছে। আজ বুধবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক পৃথকভাবে ১৯১৬ সালে প্রণীত ‘মেডিকেল ডিগ্রিস অ্যাক্ট’ বাতিল করতে ‘মেডিকেল ডিগ্রিস (রিপিল) বিল-২০২১’ এবং ১৯৬১ সালে প্রণীত ‘মেডিকেল কলেজে স (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স’ বাতিল করতে ‘মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) (রিপিল) বিল-২০২১’ সংসদে পাসের প্রস্তাব করেন।
পরে বিল দুটি কণ্ঠ ভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিল দুটির ওপর আনা জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন। গত ২৮ জুন বিল দুটি সংসদে তোলা হয়। পরে বিল দুটি সাতদিনের মধ্যে পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) (রিপিল) বিল-২০২১’ সম্পর্কেও স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৬১ সালে মেডিকেল কলেজ (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স’ প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু কার্যত এই অধ্যাদেশটির তেমন কোন প্রয়োগ ছিল না। ১৯৮৩ সালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক দেশে মেডিকেল কলেজগুলো সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য একাডেমিক কাউন্সিল ফর মেডিকেল কলেজ অব বাংলাদেশ এবং ডিসিপ্লিনারি কমিটি ফর দ্যা মেডিকেল কলেজ অব বাংলাদেশ গঠন করা হয়।
উক্ত সময় হতে অদ্যবদি একাডেমিক কাউন্সিল ও ডিসিপ্লিনারি কমিটি কমিটি দ্বারাই সরকারি মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হয়ে আসছে। এছাড়া বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো সংশ্লিষ্ট এফিলিয়েটিং বিশ্ববিদ্যালয় এবং ‘বেসরকারি মেডিকেল স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা-২০১১ (সংশোধিত)’ অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। সুতরাং ১৯৬১ সালের মেডিকেল কলেজে স (গভর্নিং বডিস) অর্ডিন্যান্স এর কার্যকারিতা নেই।
‘মেডিকেল ডিগ্রিস (রিপিল) বিল’ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, মেডিকেল ডিগ্রিস অ্যাক্ট একটি সংক্ষিপ্ত আইন যার প্রতিটি ধারা ‘বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০’ এর এক বা একাধিক ধারায় সন্নিবেশিত রয়েছে।এ আইনের লঙ্ঘন এবং সংঘটিত অপরাধের শাস্তি অপর্যাপ্ত যা সময়োপযোগী নয়। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন একটি বিশদ বিস্তৃত আইন যার প্রায়োগিক দিক থেকে অনেক বিস্তৃত এবং সময়োপযোগী। কাজেই এ আইনটির কার্যকারিতা ও প্রায়োগিক ক্ষেত্রসমূহ ‘বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন’ এর সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিধায় আইনটি প্রত্যাহার করা আবশ্যক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫