নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) নিয়ে ‘অস্পষ্টতা’ দূর করতে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের নিয়ে আগামী ২০ জুলাই মতবিনিময় সভায় বসতে চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত আমন্ত্রণপত্র গত ১৩ জুলাই সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানোও হয়। কিন্তু হঠাৎ করে এই সভা স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, কমিশনের সিদ্ধান্তে আরপিও নিয়ে সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ নেওয়ার জন্য ২০ জুলাই অনুষ্ঠেয় সভাটি অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে।
মতবিনিময় সভায় আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ। সভাটি স্থগিতের বিষয়ে জানতে চাইলে আজ মঙ্গলবার রাতে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী ২০ জুলাইয়ের মতবিনিময় সভাটি অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের এমন একটি চিঠি পেয়েছি। এ ছাড়া সভা স্থগিতের বিষয়টি আমাকে ফোন করেও জানানো হয়েছে।’
জানা যায়, মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ জনকে এরই মধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম চলমান। সম্প্রতি আরপিওর সংশোধনী বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়ে আইন হয়েছে। আরপিও নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ অন্য অংশীজনদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এসব আলোচনা-সমালোচনা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে আরপিও নিয়ে অনেকের মধ্যে অস্পষ্টতা রয়েছে; যা দূর করা প্রয়োজন। এ জন্য নাগরিক সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত, পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আমন্ত্রণপত্রে আরও বলা হয়, নির্বাচন কমিশন বিশ্বাস করে যে, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এরই অংশ হিসেবে সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে ২০ জুলাই বেলা ১১টায় নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এখন সবাইকে চিঠি দিয়ে ও ফোন করে সভা স্থগিতের বিষয়টি জানিয়েছে কমিশন।
গত ৪ জুলাই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল, ২০২৩ সংসদে পাস হয়।
সম্প্রতি সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) নিয়ে ‘অস্পষ্টতা’ দূর করতে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজ ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের নিয়ে আগামী ২০ জুলাই মতবিনিময় সভায় বসতে চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত আমন্ত্রণপত্র গত ১৩ জুলাই সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানোও হয়। কিন্তু হঠাৎ করে এই সভা স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশনের জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, কমিশনের সিদ্ধান্তে আরপিও নিয়ে সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ নেওয়ার জন্য ২০ জুলাই অনুষ্ঠেয় সভাটি অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে।
মতবিনিময় সভায় আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক পরিষদের (জানিপপ) চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ। সভাটি স্থগিতের বিষয়ে জানতে চাইলে আজ মঙ্গলবার রাতে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগামী ২০ জুলাইয়ের মতবিনিময় সভাটি অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের এমন একটি চিঠি পেয়েছি। এ ছাড়া সভা স্থগিতের বিষয়টি আমাকে ফোন করেও জানানো হয়েছে।’
জানা যায়, মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ জনকে এরই মধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমন্ত্রণপত্রে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম চলমান। সম্প্রতি আরপিওর সংশোধনী বিল ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাস হয়ে আইন হয়েছে। আরপিও নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ অন্য অংশীজনদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এসব আলোচনা-সমালোচনা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে, প্রকৃতপক্ষে আরপিও নিয়ে অনেকের মধ্যে অস্পষ্টতা রয়েছে; যা দূর করা প্রয়োজন। এ জন্য নাগরিক সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত, পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রয়োজন।
আমন্ত্রণপত্রে আরও বলা হয়, নির্বাচন কমিশন বিশ্বাস করে যে, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নাগরিক সমাজ, নির্বাচন-বিশেষজ্ঞ ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ সংশ্লিষ্ট সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এরই অংশ হিসেবে সবার সুচিন্তিত মতামত ও পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে ২০ জুলাই বেলা ১১টায় নির্বাচন ভবনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এখন সবাইকে চিঠি দিয়ে ও ফোন করে সভা স্থগিতের বিষয়টি জানিয়েছে কমিশন।
গত ৪ জুলাই গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) সংশোধনী বিল, ২০২৩ সংসদে পাস হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫