কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানি দক্ষতা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে স্থানান্তরের প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে অংশীদারত্ব বাড়াতে চায় জার্মানি। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশর প্রধান অংশীদার হতে চায় জার্মানি। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বৈশ্বিক জলবায়ু পদক্ষেপবিষয়ক বিশেষ দূত জেনিফার মরগ্যান এ কথা জানিয়েছেন। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে জেনিফার মরগ্যান এ কথা বলেন। এ সময়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার উপস্থিত ছিলেন।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির উপকারিতার বিষয়ে উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। আমি বাংলাদেশে এসেছি শুনতে ও শিখতে। সেই সঙ্গে দেখতে—আমরা কি করতে পারি। আমি মনে করি, আমাদের একে অপরের থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে অংশীদারত্ব আরও বাড়াতে চাই।
বাংলাদেশে নাগরিক সমাজ ও এনজিওগুলোর কাজের প্রতি তাঁর অবিশ্বাস্য মুগ্ধতা রয়েছে উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘আমি মনে করি, তাঁরা প্রতিদিনই মানুষের কল্যাণে কাজ করছে।’
এ সময় একটি প্রাণবন্ত নাগরিক সমাজ, টেকসই উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বলে জানান তিনি।
জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশে বেশ ভালো কাজ হয়েছে জানিয়ে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমরা বাংলাদেশের কাছ থেকে শিখতে পারি কীভাবে জলবায়ু সংকটের প্রভাবগুলো মোকাবিলা করতে হয়। জলবায়ুর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ জার্মানির প্রধান অংশীদার হিসেবে থাকবে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন প্রকল্পর বিষয়ে কাজ করব।’
জলবায়ু অভিবাসন একটি জটিল বিষয় উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশে জলবায়ু অভিবাসন হচ্ছে। মানুষ গ্রাম থেকে শহরের বস্তিতে এসে বসবাস করছে।’
জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ আগ্রাসনের ফলে সেখানে এক নাটকীয় ও নৃশংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জলবায়ুর নিরাপত্তা, জ্বালানির নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নিয়ে জার্মানিসহ অন্যান্য দেশের রাশিয়ার জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানো জরুরি। রাশিয়ার ওপর থেকে জ্বালানিনির্ভরতা যত দ্রুত কমানো যায়, সে পদক্ষেপ জার্মানি নিতে শুরু করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে উত্তরণের ক্ষেত্রে সহযোগিতাকে আরও অনিবার্য করে তুলেছে।’
জেনিফার মরগ্যান আরও বলেন, ‘রাশিয়ার যুদ্ধ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নির্ভরতার দিকে ঝুঁকিয়েছে। এই যুদ্ধ আমাদের সে পথ দেখাচ্ছে। একটা দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের দিকে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের।’
আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রিনপিসের সাবেক নির্বাহী পরিচালক জেনিফার মরগ্যান গত মাসে বৈশ্বিক জলবায়ু পদক্ষেপবিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পান। নতুন এই পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর তিনি প্রথম বিদেশ সফরে বেছে নেন বাংলাদেশকে। গত বুধবার বাংলাদেশ সফরে এসে তিনি ঢাকার বাইরে সাতক্ষীরায় যান। রাত্রি যাপন করেছেন সুন্দরবনে। চার দিনের এই সফরে তিনি সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানি দক্ষতা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে স্থানান্তরের প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে অংশীদারত্ব বাড়াতে চায় জার্মানি। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশর প্রধান অংশীদার হতে চায় জার্মানি। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বৈশ্বিক জলবায়ু পদক্ষেপবিষয়ক বিশেষ দূত জেনিফার মরগ্যান এ কথা জানিয়েছেন। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে জেনিফার মরগ্যান এ কথা বলেন। এ সময়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার উপস্থিত ছিলেন।
নবায়নযোগ্য জ্বালানির উপকারিতার বিষয়ে উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। আমি বাংলাদেশে এসেছি শুনতে ও শিখতে। সেই সঙ্গে দেখতে—আমরা কি করতে পারি। আমি মনে করি, আমাদের একে অপরের থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে অংশীদারত্ব আরও বাড়াতে চাই।
বাংলাদেশে নাগরিক সমাজ ও এনজিওগুলোর কাজের প্রতি তাঁর অবিশ্বাস্য মুগ্ধতা রয়েছে উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘আমি মনে করি, তাঁরা প্রতিদিনই মানুষের কল্যাণে কাজ করছে।’
এ সময় একটি প্রাণবন্ত নাগরিক সমাজ, টেকসই উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বলে জানান তিনি।
জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশে বেশ ভালো কাজ হয়েছে জানিয়ে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে আমরা বাংলাদেশের কাছ থেকে শিখতে পারি কীভাবে জলবায়ু সংকটের প্রভাবগুলো মোকাবিলা করতে হয়। জলবায়ুর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ জার্মানির প্রধান অংশীদার হিসেবে থাকবে। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন প্রকল্পর বিষয়ে কাজ করব।’
জলবায়ু অভিবাসন একটি জটিল বিষয় উল্লেখ করে জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘বাংলাদেশে জলবায়ু অভিবাসন হচ্ছে। মানুষ গ্রাম থেকে শহরের বস্তিতে এসে বসবাস করছে।’
জেনিফার মরগ্যান বলেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়ার ভয়াবহ আগ্রাসনের ফলে সেখানে এক নাটকীয় ও নৃশংস পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। জলবায়ুর নিরাপত্তা, জ্বালানির নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নিয়ে জার্মানিসহ অন্যান্য দেশের রাশিয়ার জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানো জরুরি। রাশিয়ার ওপর থেকে জ্বালানিনির্ভরতা যত দ্রুত কমানো যায়, সে পদক্ষেপ জার্মানি নিতে শুরু করেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে উত্তরণের ক্ষেত্রে সহযোগিতাকে আরও অনিবার্য করে তুলেছে।’
জেনিফার মরগ্যান আরও বলেন, ‘রাশিয়ার যুদ্ধ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নির্ভরতার দিকে ঝুঁকিয়েছে। এই যুদ্ধ আমাদের সে পথ দেখাচ্ছে। একটা দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের দিকে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের।’
আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রিনপিসের সাবেক নির্বাহী পরিচালক জেনিফার মরগ্যান গত মাসে বৈশ্বিক জলবায়ু পদক্ষেপবিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে দায়িত্ব পান। নতুন এই পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর তিনি প্রথম বিদেশ সফরে বেছে নেন বাংলাদেশকে। গত বুধবার বাংলাদেশ সফরে এসে তিনি ঢাকার বাইরে সাতক্ষীরায় যান। রাত্রি যাপন করেছেন সুন্দরবনে। চার দিনের এই সফরে তিনি সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫