নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকেরা। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, মেডিকেল বোর্ডের মনিটরিংয়ে ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) অবস্থা এখন স্থিতিশীল। আস্তে আস্তে তাঁর উন্নতি হচ্ছে।
গত ৩০ মার্চ রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে গুলশানের বাসা থেকে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে তাঁর চিকিৎসা চলছে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কাজ করছে।
হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়া কবে বাসায় ফিরতে পারেন জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডাম চিকিৎসার মধ্যে আছেন, তাঁকে চিকিৎসার মধ্যেই থাকতে হবে। উনি বাসায় গেলেও ডাক্তারদের ক্লোজড মনিটরিংয়ে থাকতে হবে। বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে কখন উনি বাসায় যেতে পারবেন।’
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নেওয়া এবং দেশের বাইরে না যাওয়ার শর্তে ২০২০ সালের মার্চে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁর সেই সাময়িক মুক্তির মেয়াদ প্রতি ছয় মাস পরপর বাড়ানো হলেও তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেয়নি সরকার।
মুক্তি পাওয়ার পর কোভিড, লিভার জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে বিএনপি নেত্রীকে। এর মধ্যে গত বছরের অক্টোবরে মেডিকেল বোর্ড সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার লিভারের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়। দ্রুত বিদেশে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে তাঁর লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
এরপর সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে আবারও বিদেশ নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় তাঁর পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে। তবে আইনে সে সুযোগ না থাকায় এ অনুমোদন দেয়নি সরকার। এ চেষ্টার মধ্যে মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চিকিৎসক এনে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকেরা। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, মেডিকেল বোর্ডের মনিটরিংয়ে ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) অবস্থা এখন স্থিতিশীল। আস্তে আস্তে তাঁর উন্নতি হচ্ছে।
গত ৩০ মার্চ রাতে অসুস্থ হয়ে পড়লে গুলশানের বাসা থেকে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রেখে তাঁর চিকিৎসা চলছে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কাজ করছে।
হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়া কবে বাসায় ফিরতে পারেন জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডাম চিকিৎসার মধ্যে আছেন, তাঁকে চিকিৎসার মধ্যেই থাকতে হবে। উনি বাসায় গেলেও ডাক্তারদের ক্লোজড মনিটরিংয়ে থাকতে হবে। বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে কখন উনি বাসায় যেতে পারবেন।’
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া আর্থরাইটিস, হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন।
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে নিজের বাসায় থেকে চিকিৎসা নেওয়া এবং দেশের বাইরে না যাওয়ার শর্তে ২০২০ সালের মার্চে সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেওয়া হয়। তাঁর সেই সাময়িক মুক্তির মেয়াদ প্রতি ছয় মাস পরপর বাড়ানো হলেও তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি দেয়নি সরকার।
মুক্তি পাওয়ার পর কোভিড, লিভার জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে কয়েক দফা হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে বিএনপি নেত্রীকে। এর মধ্যে গত বছরের অক্টোবরে মেডিকেল বোর্ড সংবাদ সম্মেলন করে জানায়, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার লিভারের চিকিৎসা দেশে সম্ভব নয়। দ্রুত বিদেশে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে তাঁর লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে।
এরপর সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে আবারও বিদেশ নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয় তাঁর পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে। তবে আইনে সে সুযোগ না থাকায় এ অনুমোদন দেয়নি সরকার। এ চেষ্টার মধ্যে মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চিকিৎসক এনে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫