নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন-২০২২ ’-এর গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার। ফলে এখন আইন অনুযায়ী যেকোনো সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে সার্চ কমিটি গঠন করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে দু-একদিনের মধ্যেই সার্চ কমিটি গঠন করা হতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
নতুন এ আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করবেন। কমিটির সভাপতি হবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। সদস্য হিসেবে থাকবেন, প্রধান বিচারপতি মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুজন বিশিষ্ট নাগরিক। আইনে রাষ্ট্রপতির মনোনীত ওই দুই বিশিষ্ট নাগরিকের মধ্যে একজন নারী সদস্য রাখার বিধানও রয়েছে।
আইন অনুযায়ী, সার্চ কমিটি ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আইনে বর্ণিত যোগ্যতা-অযোগ্যতা বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন গঠনে দশজনের নাম প্রস্তাব করবেন। সেই দশজনের মধ্য থেকেই পাঁচজন নিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন রাষ্ট্রপতি।
কেএম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। তার আগেই নতুন কমিশন গঠন করতে হবে। সেই কমিশনের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
বঙ্গভবনের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, আজ রোববার বা আগামীকাল সোমবারের মধ্যে সার্চ কমিটির ঘোষণা আসতে পারে। সার্চ কমিটি গঠন, গেজেট প্রকাশ, তাদের সুপারিশ জমাসহ বাকি সব কাজের জন্য হাতে থাকছে ১৫ দিন সময়।
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বহুল আলোচিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ সংসদে উত্থাপন করেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সাত দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। পরে বুধবার দুটি পরিবর্তনের সুপারিশসহ প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন সংসদীয় কমিটির সভাপতি শহীদুজ্জামান সরকার।
বৃহস্পতিবার আলোচিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ পাসের প্রস্তাব করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। পরে বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং জাতীয় পার্টি, বিএনপি, জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির সংসদ সদস্যরা বিলের ওপর এসব প্রস্তাব দেন। পরে মন্ত্রী তাঁদের বক্তব্যের জবাব দিয়ে কতিপয় সংশোধনীসহ বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রায় তিন ঘণ্টা আলোচনা শেষে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটি কণ্ঠভোটে দিলে তা সর্বাধিক ভোটে পাস হয়।
গতকাল শনিবার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এই বিলে সম্মতি স্বাক্ষর করেন। নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি সংসদে পাস হওয়া কোনো বিলে সম্মতি দিলে তা আইনে পরিণত হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন আইনটির গেজেট প্রকাশ হওয়ায় এখন আসবে সার্চ কমিটির ঘোষণা, সেটিও গেজেট আকার প্রকাশ করা হবে।
জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন-২০২২ ’-এর গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার। ফলে এখন আইন অনুযায়ী যেকোনো সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যে সার্চ কমিটি গঠন করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে দু-একদিনের মধ্যেই সার্চ কমিটি গঠন করা হতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
নতুন এ আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ছয় সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করবেন। কমিটির সভাপতি হবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি। সদস্য হিসেবে থাকবেন, প্রধান বিচারপতি মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুজন বিশিষ্ট নাগরিক। আইনে রাষ্ট্রপতির মনোনীত ওই দুই বিশিষ্ট নাগরিকের মধ্যে একজন নারী সদস্য রাখার বিধানও রয়েছে।
আইন অনুযায়ী, সার্চ কমিটি ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে আইনে বর্ণিত যোগ্যতা-অযোগ্যতা বিবেচনা করে নির্বাচন কমিশন গঠনে দশজনের নাম প্রস্তাব করবেন। সেই দশজনের মধ্য থেকেই পাঁচজন নিয়ে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন রাষ্ট্রপতি।
কেএম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। তার আগেই নতুন কমিশন গঠন করতে হবে। সেই কমিশনের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
বঙ্গভবনের একজন কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানান, আজ রোববার বা আগামীকাল সোমবারের মধ্যে সার্চ কমিটির ঘোষণা আসতে পারে। সার্চ কমিটি গঠন, গেজেট প্রকাশ, তাদের সুপারিশ জমাসহ বাকি সব কাজের জন্য হাতে থাকছে ১৫ দিন সময়।
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বহুল আলোচিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ সংসদে উত্থাপন করেন। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সাত দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। পরে বুধবার দুটি পরিবর্তনের সুপারিশসহ প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন সংসদীয় কমিটির সভাপতি শহীদুজ্জামান সরকার।
বৃহস্পতিবার আলোচিত ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন অন্যান্য কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ পাসের প্রস্তাব করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। পরে বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং জাতীয় পার্টি, বিএনপি, জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির সংসদ সদস্যরা বিলের ওপর এসব প্রস্তাব দেন। পরে মন্ত্রী তাঁদের বক্তব্যের জবাব দিয়ে কতিপয় সংশোধনীসহ বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। প্রায় তিন ঘণ্টা আলোচনা শেষে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটি কণ্ঠভোটে দিলে তা সর্বাধিক ভোটে পাস হয়।
গতকাল শনিবার রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এই বিলে সম্মতি স্বাক্ষর করেন। নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি সংসদে পাস হওয়া কোনো বিলে সম্মতি দিলে তা আইনে পরিণত হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন আইনটির গেজেট প্রকাশ হওয়ায় এখন আসবে সার্চ কমিটির ঘোষণা, সেটিও গেজেট আকার প্রকাশ করা হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫