নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে মহড়া চালাবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান জুনাইদ আহমেদ পলক।
সচিবালয়ের টেলিকম মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ বলেন, ‘ভারতের ১৯৩ ডলার সহায়তায় আমাদের দেশে ১২টি হাইটেক পার্ক নির্মাণকাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এখানে হাজার হাজার তরুণ-তরুণীর স্মার্ট কর্মসংস্থান হবে। আমাদের রপ্তানি আয় বাড়বে। বিনিয়োগ সম্ভাবনাও তৈরি হবে।’
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের সাইবার জগতকে নিরাপদ রাখতে আমরা একটা সমঝোতা চুক্তি করেছিলাম। দিল্লী সফরে আমি সেটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলাম। এখন আমরা দুই দেশ একত্রিত হয়ে দুই দেশ সাইবার ড্রিল (মহড়া) পরিচালনা করব। এর মাধ্যমে দুই দেশের পাশাপাশি সারা বিশ্বের সাইবার জগতকে নিরাপদ রাখতে বাংলাদেশ-ভারত এক সঙ্গে কাজ করবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করেছে। একইভাবে ডিজিটাল ভারত বিনির্মাণে বাংলাদেশ ভারতের পাশে থাকবে।’
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ একদিকে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হতে উদ্যোগ নিয়েছে। আর আমরা ডিজিটাল ভারত গড়ার উচ্চাশা হাতে নিয়েছি। উভয় দেশই প্রযুক্তি ব্যবহার করে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে গণমানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে।’
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কীভাবে বাংলাদেশে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো উন্নয়ন, লজিস্টিক খাতের জন্য বিশেষায়িত টেমপ্লেট উন্নয়ন করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আলোচনায় বাংলাদেশের আইটি খাতের উন্নয়নে চলমান প্রকল্পগুলো এগিয়ে নেওয়া এবং আধুনিক উন্নয়নের জন্য উদ্ভাবন, তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, উদ্যোক্তাদের ভবিষ্যৎমুখী করা বিষয়ে ফলপ্রসূ কথা হয়েছে।’
প্রণয় ভার্মা আরও বলেন, ‘আমরা দুই দেশই ডিজিটালি সংযুক্ত। এই শক্তিকে আরও এগিয়ে নিতে আমরা এখন ডিজিটাল পেমেন্টে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে যাচ্ছি। সব ধরনের যৌথ অংশীদারত্বই হবে দুই দেশের জনগণের মানুষের কল্যাণে।’
সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে মহড়া চালাবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান জুনাইদ আহমেদ পলক।
সচিবালয়ের টেলিকম মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ বলেন, ‘ভারতের ১৯৩ ডলার সহায়তায় আমাদের দেশে ১২টি হাইটেক পার্ক নির্মাণকাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এখানে হাজার হাজার তরুণ-তরুণীর স্মার্ট কর্মসংস্থান হবে। আমাদের রপ্তানি আয় বাড়বে। বিনিয়োগ সম্ভাবনাও তৈরি হবে।’
বৈঠকের আলোচনা নিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের সাইবার জগতকে নিরাপদ রাখতে আমরা একটা সমঝোতা চুক্তি করেছিলাম। দিল্লী সফরে আমি সেটির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলাম। এখন আমরা দুই দেশ একত্রিত হয়ে দুই দেশ সাইবার ড্রিল (মহড়া) পরিচালনা করব। এর মাধ্যমে দুই দেশের পাশাপাশি সারা বিশ্বের সাইবার জগতকে নিরাপদ রাখতে বাংলাদেশ-ভারত এক সঙ্গে কাজ করবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করেছে। একইভাবে ডিজিটাল ভারত বিনির্মাণে বাংলাদেশ ভারতের পাশে থাকবে।’
ভারতীয় রাষ্ট্রদূত প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ একদিকে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ হতে উদ্যোগ নিয়েছে। আর আমরা ডিজিটাল ভারত গড়ার উচ্চাশা হাতে নিয়েছি। উভয় দেশই প্রযুক্তি ব্যবহার করে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে গণমানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে।’
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কীভাবে বাংলাদেশে ডিজিটাল পাবলিক অবকাঠামো উন্নয়ন, লজিস্টিক খাতের জন্য বিশেষায়িত টেমপ্লেট উন্নয়ন করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করেছি। আলোচনায় বাংলাদেশের আইটি খাতের উন্নয়নে চলমান প্রকল্পগুলো এগিয়ে নেওয়া এবং আধুনিক উন্নয়নের জন্য উদ্ভাবন, তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, উদ্যোক্তাদের ভবিষ্যৎমুখী করা বিষয়ে ফলপ্রসূ কথা হয়েছে।’
প্রণয় ভার্মা আরও বলেন, ‘আমরা দুই দেশই ডিজিটালি সংযুক্ত। এই শক্তিকে আরও এগিয়ে নিতে আমরা এখন ডিজিটাল পেমেন্টে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে যাচ্ছি। সব ধরনের যৌথ অংশীদারত্বই হবে দুই দেশের জনগণের মানুষের কল্যাণে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে