নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত সপ্তাহে সুপারশপ থেকে সিটি গ্রুপের তীর ব্র্যান্ডের এক কেজির প্যাকেটজাত চিনি ৭৬ টাকায় এবং মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ ব্র্যান্ডের এক কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৭৮ টাকায় কিনেছিলেন পুরান ঢাকার আজিমপুরের ছাপড়া মসজিদ এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম। গত বুধবার সেই চিনি ৮৪ টাকায় কিনলেন তিনি। যদিও সরকারের ঠিক করে দেওয়া দাম অনুযায়ী ৭৫ টাকায় কেনার কথা ছিল তা।
গত ৯ সেপ্টেম্বর পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে প্যাকেটজাত চিনির দাম প্রতি কেজি ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। গত শুক্রবার থেকে নির্ধারিত ওই দামে চিনি বিক্রি হওয়ার কথা ছিল বাজারে। কিন্তু নির্ধারণ করে দেওয়ার পর চিনির দাম তো কমেইনি, উল্টো কেজিপ্রতি ৯ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল প্রতি কেজি খোলা চিনি ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭৭-৭৮ টাকা। তবে রাজধানীর অন্যান্য স্থানে প্রতি কেজি খোলা চিনি ৮০-৮২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর প্যাকেটজাত চিনি ৮৪-৮৫ টাকায়।
সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, ‘আমি একটি মিটিংয়ে আছি। পরে কথা বলব।’ মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের মোবাইলে অসংখ্যবার কল দেওয়া হয় এবং একটি খুদেবার্তাও পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি কোনো সাড়া দেননি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৭-১৮ লাখ টন। এর মধ্যে গত অর্থবছরের জুন পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ৬৫ হাজার ৫০০ টন। এ সময়ে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭২ টন এবং পরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ৩১ হাজার ৭৮২ টন। অর্থাৎ দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি চিনি দেশে মজুত রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে পরিশোধনকারীরা দাম বাড়িয়ে চলেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ভোক্তারা।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, বাজারে চিনির দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানিগুলো নির্ধারিত দামে চিনি বাজারে ছেড়েছে বলে জানিয়েছে। এখন তারা যদি তা না করে থাকে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে।
গত সপ্তাহে সুপারশপ থেকে সিটি গ্রুপের তীর ব্র্যান্ডের এক কেজির প্যাকেটজাত চিনি ৭৬ টাকায় এবং মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ ব্র্যান্ডের এক কেজি প্যাকেটজাত চিনি ৭৮ টাকায় কিনেছিলেন পুরান ঢাকার আজিমপুরের ছাপড়া মসজিদ এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম। গত বুধবার সেই চিনি ৮৪ টাকায় কিনলেন তিনি। যদিও সরকারের ঠিক করে দেওয়া দাম অনুযায়ী ৭৫ টাকায় কেনার কথা ছিল তা।
গত ৯ সেপ্টেম্বর পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে প্যাকেটজাত চিনির দাম প্রতি কেজি ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। গত শুক্রবার থেকে নির্ধারিত ওই দামে চিনি বিক্রি হওয়ার কথা ছিল বাজারে। কিন্তু নির্ধারণ করে দেওয়ার পর চিনির দাম তো কমেইনি, উল্টো কেজিপ্রতি ৯ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল প্রতি কেজি খোলা চিনি ৭৮-৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭৭-৭৮ টাকা। তবে রাজধানীর অন্যান্য স্থানে প্রতি কেজি খোলা চিনি ৮০-৮২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আর প্যাকেটজাত চিনি ৮৪-৮৫ টাকায়।
সরকার নির্ধারিত দামে চিনি বিক্রি না হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, ‘আমি একটি মিটিংয়ে আছি। পরে কথা বলব।’ মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের মোবাইলে অসংখ্যবার কল দেওয়া হয় এবং একটি খুদেবার্তাও পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি কোনো সাড়া দেননি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে চিনির চাহিদা রয়েছে ১৭-১৮ লাখ টন। এর মধ্যে গত অর্থবছরের জুন পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ৬৫ হাজার ৫০০ টন। এ সময়ে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭২ টন এবং পরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছে ৩১ হাজার ৭৮২ টন। অর্থাৎ দেশে চাহিদার চেয়ে বেশি চিনি দেশে মজুত রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে পরিশোধনকারীরা দাম বাড়িয়ে চলেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ভোক্তারা।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, বাজারে চিনির দাম অস্বাভাবিক বাড়ায় দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানিগুলো নির্ধারিত দামে চিনি বাজারে ছেড়েছে বলে জানিয়েছে। এখন তারা যদি তা না করে থাকে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫