নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করছে, অর্থের বিনিময়ে আওয়ামী লীগের অনেক লোকই এ ষড়যন্ত্রে জড়িত আছে বলে জাতীয় সংসদে দাবি করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা যারা কাজকর্ম করছে তাদের দিকে খেয়াল রাখতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ১৪৭ বিধির ওপর চলা সাধারণ আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘পঁচাত্তরের খুনি চক্রান্তকারীদের প্রেতাত্মারা এখনো ক্ষান্ত হয়নি। আজও তারা ঘৃণ্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে পুনরায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় ফিরে এসে ইতিহাসের ঢাকাকে ঘুরিয়ে দিতে এমন দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চক্রান্ত ব্যর্থ করার শপথ নিয়ে জাতীয় সংসদে সাধারণ প্রস্তাব ওঠানো হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।’
জামালপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কি ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে, অনেক কিছুই জানি, সব কথাতো বলতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর একান্তে কথা বলতে পারতাম, তাহলে অনেক কথা বলতে পারতাম। এখনতো করোনার কারণে ওনার নানান...’
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এখনো যে ষড়যন্ত্র চলছে, এই ষড়যন্ত্রের ভেতরে আমাদের নিজেদের অনেক লোকও অর্থের বিনিময়ে অনেকের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে।’
বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা যারা কাজকর্ম করছে তাদের দিকে খেয়াল এবং দৃষ্টি রাখতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ করেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ‘সরকারের কর্মকর্তা যারা আছেন, ডিজিএফআই, এনএসআই, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা যারা আছেন অনেক সময় সঠিক তথ্য দেয় না। সুতরাং আপনার নিজের ম্যাকানিজমে কোথায় কি হচ্ছে, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত হচ্ছে তা শক্ত হাতে দমন করেন।’
তিনি বলেন, সংসদ সদস্য যারা আছেন তাদের পরিবার, আত্মীয়-স্বজনদের প্রত্যেককে সতর্ক করতে হবে। কারণ বিএনপি-জামায়াতের কিছু মহিলা ধর্মের কথা বলে, রাজনীতির কথা বলে। সেইদিকে খেয়াল রাখবেন। সবাই যদি সতর্ক থাকি, চোখ-কান খাঁড়া রাখি, তাহলে যে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে পারব।
বিএনপি ও জামায়াত এখনো চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাহির থেকে বহু অর্থ আসতেছে। ইতিমধ্যে তারা বিভিন্ন এলাকায় কিছু কিছু লোক ঠিক করেছে। আওয়ামী লীগের যারা বিদ্রোহী প্রার্থী, তাদের ভেতরে বিভিন্নভাবে সামনে যে কোন ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত যাতে সফল হয়। আমি মনে করি আমরা যদি এগুলো শক্ত হাতে দমন না করি। তাহলেতো হবে না।
বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াত ষড়যন্ত্র করছে, অর্থের বিনিময়ে আওয়ামী লীগের অনেক লোকই এ ষড়যন্ত্রে জড়িত আছে বলে জাতীয় সংসদে দাবি করেছেন ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা যারা কাজকর্ম করছে তাদের দিকে খেয়াল রাখতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ১৪৭ বিধির ওপর চলা সাধারণ আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘পঁচাত্তরের খুনি চক্রান্তকারীদের প্রেতাত্মারা এখনো ক্ষান্ত হয়নি। আজও তারা ঘৃণ্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে পুনরায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় ফিরে এসে ইতিহাসের ঢাকাকে ঘুরিয়ে দিতে এমন দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চক্রান্ত ব্যর্থ করার শপথ নিয়ে জাতীয় সংসদে সাধারণ প্রস্তাব ওঠানো হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।’
জামালপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কি ধরনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে, অনেক কিছুই জানি, সব কথাতো বলতে পারি না। প্রধানমন্ত্রীর একান্তে কথা বলতে পারতাম, তাহলে অনেক কথা বলতে পারতাম। এখনতো করোনার কারণে ওনার নানান...’
আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এখনো যে ষড়যন্ত্র চলছে, এই ষড়যন্ত্রের ভেতরে আমাদের নিজেদের অনেক লোকও অর্থের বিনিময়ে অনেকের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে।’
বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা যারা কাজকর্ম করছে তাদের দিকে খেয়াল এবং দৃষ্টি রাখতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অনুরোধ করেন আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, ‘সরকারের কর্মকর্তা যারা আছেন, ডিজিএফআই, এনএসআই, এসবি, গোয়েন্দা সংস্থা যারা আছেন অনেক সময় সঠিক তথ্য দেয় না। সুতরাং আপনার নিজের ম্যাকানিজমে কোথায় কি হচ্ছে, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত হচ্ছে তা শক্ত হাতে দমন করেন।’
তিনি বলেন, সংসদ সদস্য যারা আছেন তাদের পরিবার, আত্মীয়-স্বজনদের প্রত্যেককে সতর্ক করতে হবে। কারণ বিএনপি-জামায়াতের কিছু মহিলা ধর্মের কথা বলে, রাজনীতির কথা বলে। সেইদিকে খেয়াল রাখবেন। সবাই যদি সতর্ক থাকি, চোখ-কান খাঁড়া রাখি, তাহলে যে কোন ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে পারব।
বিএনপি ও জামায়াত এখনো চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র করছে দাবি করে আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাহির থেকে বহু অর্থ আসতেছে। ইতিমধ্যে তারা বিভিন্ন এলাকায় কিছু কিছু লোক ঠিক করেছে। আওয়ামী লীগের যারা বিদ্রোহী প্রার্থী, তাদের ভেতরে বিভিন্নভাবে সামনে যে কোন ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত যাতে সফল হয়। আমি মনে করি আমরা যদি এগুলো শক্ত হাতে দমন না করি। তাহলেতো হবে না।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫