নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে ভাবাবেগ, ইতিহাস, সংস্কৃতি জড়িয়ে আছে উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, দিন দিন এই দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হচ্ছে।
আজ রোববার দুপুরে মৈত্রী দিবস উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘ইন্ডিয়ান রিকগনিশন ম্যাটারস’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হাইকমিশনার এসব কথা বলেন।
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং ভারত একে অপরের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী। আমাদের মানুষের নতুন নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার মাধ্যমে আমাদের সহযোগিতার মাধ্যম আরও বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক এখন বহুমুখী এবং আরও শক্তিশালী হচ্ছে।’
হাইকমিশনার আরও বলেন, ‘অর্থনৈতিকভাবেও দুই দেশের বিভিন্ন কার্যক্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং উন্নয়ন হচ্ছে। দুই দেশের আন্তর্জাতিক অ্যাজেন্ডা প্রায় এক। ফলে আমাদের পথটাও প্রায় এক এবং আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারছি।’ আগামী দিনগুলোতে এই সম্পর্কের আরও উন্নতি হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এই দুই দেশের সম্পর্কের অন্যতম মূল ভিত্তি জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘মিত্রবাহিনী হিসেবে ভারতের অসংখ্য যোদ্ধা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় রক্ত দিয়েছে। সেটিই আমাদের সম্পর্কের মূল শিকড়। সেখান থেকে এখন আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমাদের বোঝাপড়াও অনেক ভালো।’
হাইকমিশনার আরও বলেন, ‘দুই দেশের অংশীদারত্ব বেশ গভীর। এ অঞ্চলে বাংলাদেশ ভারতের বৃহৎ ব্যবসায়িক অংশীদার। এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ভারতের রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার। আমরা নতুন নতুন আলোচনা, চিন্তার মাধ্যমে এই সম্পর্ককে বাড়াচ্ছি। দুই দেশের শান্তি এবং উন্নয়নে কাজ করছি। নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে দুই দেশের সম্পর্কে অসাধারণ পরিবর্তন নতুন আকাঙ্ক্ষা, নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে।’
সভায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘ভারতীয় সমর্থন না পেলে আমরা কখনোই নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জন করতে পারতাম না। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। বিশ্বস্ত প্রতিবেশী শুধু নয়, পরীক্ষিত প্রতিবেশী। যে মূলনীতিগুলোর ওপর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত, সেগুলোও ভারত যথাযথ সম্মান ও সাহায্য করে। আশা করছি, দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুন্দর ও শক্তিশালী হবে।’
ধর্ম বা ভাষার ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠিত হয় না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি হতো, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে এত দেশ কেন। পশ্চিম বাংলার সঙ্গে আমাদের ভাষার মিল রয়েছে আবার ভারতের সঙ্গে আমাদের সাংস্কৃতিক মিল রয়েছে। এসব কারণেও রাষ্ট্র হয় না। রাষ্ট্র হয় ভৌগোলিক ভিত্তিতে। মানবতা এবং গণতন্ত্রের কারণে রাষ্ট্র টিকে থাকে।’
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান। বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশনের আহ্বায়ক বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশনের সদস্যসচিব নারায়ণ সাহা মনি প্রমুখ।
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে ভাবাবেগ, ইতিহাস, সংস্কৃতি জড়িয়ে আছে উল্লেখ করে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, দিন দিন এই দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হচ্ছে।
আজ রোববার দুপুরে মৈত্রী দিবস উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘ইন্ডিয়ান রিকগনিশন ম্যাটারস’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হাইকমিশনার এসব কথা বলেন।
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং ভারত একে অপরের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী। আমাদের মানুষের নতুন নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষার মাধ্যমে আমাদের সহযোগিতার মাধ্যম আরও বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক এখন বহুমুখী এবং আরও শক্তিশালী হচ্ছে।’
হাইকমিশনার আরও বলেন, ‘অর্থনৈতিকভাবেও দুই দেশের বিভিন্ন কার্যক্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং উন্নয়ন হচ্ছে। দুই দেশের আন্তর্জাতিক অ্যাজেন্ডা প্রায় এক। ফলে আমাদের পথটাও প্রায় এক এবং আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারছি।’ আগামী দিনগুলোতে এই সম্পর্কের আরও উন্নতি হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এই দুই দেশের সম্পর্কের অন্যতম মূল ভিত্তি জানিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘মিত্রবাহিনী হিসেবে ভারতের অসংখ্য যোদ্ধা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় রক্ত দিয়েছে। সেটিই আমাদের সম্পর্কের মূল শিকড়। সেখান থেকে এখন আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমাদের বোঝাপড়াও অনেক ভালো।’
হাইকমিশনার আরও বলেন, ‘দুই দেশের অংশীদারত্ব বেশ গভীর। এ অঞ্চলে বাংলাদেশ ভারতের বৃহৎ ব্যবসায়িক অংশীদার। এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ভারতের রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার। আমরা নতুন নতুন আলোচনা, চিন্তার মাধ্যমে এই সম্পর্ককে বাড়াচ্ছি। দুই দেশের শান্তি এবং উন্নয়নে কাজ করছি। নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে দুই দেশের সম্পর্কে অসাধারণ পরিবর্তন নতুন আকাঙ্ক্ষা, নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে।’
সভায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘ভারতীয় সমর্থন না পেলে আমরা কখনোই নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জন করতে পারতাম না। ভারত আমাদের প্রতিবেশী। বিশ্বস্ত প্রতিবেশী শুধু নয়, পরীক্ষিত প্রতিবেশী। যে মূলনীতিগুলোর ওপর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত, সেগুলোও ভারত যথাযথ সম্মান ও সাহায্য করে। আশা করছি, দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও সুন্দর ও শক্তিশালী হবে।’
ধর্ম বা ভাষার ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠিত হয় না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যদি হতো, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে এত দেশ কেন। পশ্চিম বাংলার সঙ্গে আমাদের ভাষার মিল রয়েছে আবার ভারতের সঙ্গে আমাদের সাংস্কৃতিক মিল রয়েছে। এসব কারণেও রাষ্ট্র হয় না। রাষ্ট্র হয় ভৌগোলিক ভিত্তিতে। মানবতা এবং গণতন্ত্রের কারণে রাষ্ট্র টিকে থাকে।’
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান। বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশনের আহ্বায়ক বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফাউন্ডেশনের সদস্যসচিব নারায়ণ সাহা মনি প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫