যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় কংগ্রেস সদস্য উইলিয়াম বিল কিটিং এক টুইটে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি (বিল) উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার মধ্যরাতে ওই টুইটটি করেন বিল কিটিং।
বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো ও কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা মানবাধিকার লংঘনে জড়িত, তাদের জবাবদিহির আওতার আনতে বলা অব্যাহত রাখতে তিনি ব্লিঙ্কেনের প্রতি আহ্বানও জানান।
বিল তাঁর টুইটে গত ৮ জুন বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি সম্পর্কে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠানো ছয় কংগ্রেস সদস্যের চিঠিও যুক্ত করে দেন। উইলিয়াম কিটিং ছাড়াও অন্য যে পাঁচ কংগ্রেস সদস্য চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন, তাঁরা হলেন জেমস ম্যাকগভার্ণ, বারবারা লি, জিম কস্টা, দিনা টিটাস ও জেমি রাস্কিন।
চিঠিতে তাঁরা ২০২১ সালে র্যাবের ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা এবং বাংলাদেশের জন্য গত মে মাসে ঘোষণা করা মার্কিন ভিসা নীতির প্রতি সমর্থন জানান।
ব্লিঙ্কেনের কাছে তাঁরা চিঠিতে যেসব বিষয় জানতে চেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে-মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা কী প্রক্রিয়ায় অনুসরণ করে থাকে? র্যাব ও এর কতিপয় কর্মকর্তার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তা যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোও যাতে অনুসরণ করে থাকে, সে বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে? যেসব ব্যক্তি গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়, তাদের জন্য ভিসা নীতি ঘোষণার বাইরে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে আর কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে? আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার মত পরিবেশ থাকছে কি না, তা যাচাইয়ের জন্য স্বাধীন মত প্রকাশ, সমাবেশ ও সাংগঠনিক কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার সুযোগসহ আর কী কী ব্যবস্থার ওপর পররাষ্ট্র দপ্তর নজর রাখবে?
যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট দলীয় কংগ্রেস সদস্য উইলিয়াম বিল কিটিং এক টুইটে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি (বিল) উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার মধ্যরাতে ওই টুইটটি করেন বিল কিটিং।
বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলো ও কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা মানবাধিকার লংঘনে জড়িত, তাদের জবাবদিহির আওতার আনতে বলা অব্যাহত রাখতে তিনি ব্লিঙ্কেনের প্রতি আহ্বানও জানান।
বিল তাঁর টুইটে গত ৮ জুন বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি সম্পর্কে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পাঠানো ছয় কংগ্রেস সদস্যের চিঠিও যুক্ত করে দেন। উইলিয়াম কিটিং ছাড়াও অন্য যে পাঁচ কংগ্রেস সদস্য চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন, তাঁরা হলেন জেমস ম্যাকগভার্ণ, বারবারা লি, জিম কস্টা, দিনা টিটাস ও জেমি রাস্কিন।
চিঠিতে তাঁরা ২০২১ সালে র্যাবের ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা এবং বাংলাদেশের জন্য গত মে মাসে ঘোষণা করা মার্কিন ভিসা নীতির প্রতি সমর্থন জানান।
ব্লিঙ্কেনের কাছে তাঁরা চিঠিতে যেসব বিষয় জানতে চেয়েছেন, তার মধ্যে রয়েছে-মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা কী প্রক্রিয়ায় অনুসরণ করে থাকে? র্যাব ও এর কতিপয় কর্মকর্তার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, তা যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোও যাতে অনুসরণ করে থাকে, সে বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে? যেসব ব্যক্তি গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বাধা দেয়, তাদের জন্য ভিসা নীতি ঘোষণার বাইরে বাংলাদেশে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে আর কী কী ব্যবস্থা নিচ্ছে? আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার মত পরিবেশ থাকছে কি না, তা যাচাইয়ের জন্য স্বাধীন মত প্রকাশ, সমাবেশ ও সাংগঠনিক কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার সুযোগসহ আর কী কী ব্যবস্থার ওপর পররাষ্ট্র দপ্তর নজর রাখবে?
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫