অনলাইন ডেস্ক
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের বিষয়টিকে ভারতীয় মিডিয়া চক্রান্ত হিসেবে প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রকাশনা উৎসবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে দ্রোহের গ্রাফিতি নামে এই প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কবি হাসান হাফিজ।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘আমরা ডকুমেন্টেশনে খুব দুর্বল ছিলাম। যার কারণে একাত্তরের পর জন্ম নিয়েও অনেকে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেছে। ডাকাত হয়ে গেছে মুক্তিযোদ্ধা, মন্ত্রীও হয়েছে। কারণ, আমরা ডকুমেন্টেশন করিনি কার কী ভূমিকা ছিল। গ্রাফিতির বই আমাদের বিপ্লবকে ধরে রাখবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, পতিত স্বৈরাচার, চোরতন্ত্রের জননী, গুমের জননী তারা চাচ্ছে বাংলাদেশকে এই ন্যারেটিভকে চ্যালেঞ্জ করতে। তাদের ম্যাসেজগুলো দেখেন—তিন হাজার পুলিশ মারা গেছে, ইউনূস হচ্ছে জঙ্গি লিডার। ভারতের মিডিয়াও এর সঙ্গে জড়িত। সে একটি নতুন ন্যারেটিভ তৈরি করতে চাচ্ছে। বিশ্বকে বোঝাতে চাচ্ছে, এটা আসলে গণ-অভ্যুত্থান নয়। এটা খুব বড় রকমের চক্রান্ত।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘সে (শেখ হাসিনা) এবং তার লোকেরা ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। তার পেটোয়া বাহিনী বাংলাদেশের সাড়ে তিন হাজার লোককে গুম করেছে, জুলাই-আগস্টে দুই হাজারের মতো মানুষকে খুন করেছে। তার সময়ে শাপলা হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দেশের প্রধান বিচারপতিকে গলায় ধরে পিটিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হয়েছে তিন হাজার। ওই সময়ে যা হয়েছে প্রত্যেকটি লিপিবদ্ধ করতে হবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমাদের কাজ হচ্ছে গবেষণার মাধ্যমে গত ১৫ বছরে যা হয়েছে, তা জানাব। সে যে অন্যায়-অবিচার করেছে, তা প্রত্যেকটা দেয়ালে লিখে রাখব। যাতে বাংলাদেশে পতিত স্বৈরাচার ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা ফিরে আসতে না পারে। এটা আমাদের করতে হবে। আমরা একটু থেমে গেলে তারা আবার মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দেশ রূপান্তরের সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ ও বাসসের প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ।
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের বিষয়টিকে ভারতীয় মিডিয়া চক্রান্ত হিসেবে প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রকাশনা উৎসবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে দ্রোহের গ্রাফিতি নামে এই প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কবি হাসান হাফিজ।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘আমরা ডকুমেন্টেশনে খুব দুর্বল ছিলাম। যার কারণে একাত্তরের পর জন্ম নিয়েও অনেকে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেছে। ডাকাত হয়ে গেছে মুক্তিযোদ্ধা, মন্ত্রীও হয়েছে। কারণ, আমরা ডকুমেন্টেশন করিনি কার কী ভূমিকা ছিল। গ্রাফিতির বই আমাদের বিপ্লবকে ধরে রাখবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, পতিত স্বৈরাচার, চোরতন্ত্রের জননী, গুমের জননী তারা চাচ্ছে বাংলাদেশকে এই ন্যারেটিভকে চ্যালেঞ্জ করতে। তাদের ম্যাসেজগুলো দেখেন—তিন হাজার পুলিশ মারা গেছে, ইউনূস হচ্ছে জঙ্গি লিডার। ভারতের মিডিয়াও এর সঙ্গে জড়িত। সে একটি নতুন ন্যারেটিভ তৈরি করতে চাচ্ছে। বিশ্বকে বোঝাতে চাচ্ছে, এটা আসলে গণ-অভ্যুত্থান নয়। এটা খুব বড় রকমের চক্রান্ত।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘সে (শেখ হাসিনা) এবং তার লোকেরা ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। তার পেটোয়া বাহিনী বাংলাদেশের সাড়ে তিন হাজার লোককে গুম করেছে, জুলাই-আগস্টে দুই হাজারের মতো মানুষকে খুন করেছে। তার সময়ে শাপলা হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দেশের প্রধান বিচারপতিকে গলায় ধরে পিটিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হয়েছে তিন হাজার। ওই সময়ে যা হয়েছে প্রত্যেকটি লিপিবদ্ধ করতে হবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমাদের কাজ হচ্ছে গবেষণার মাধ্যমে গত ১৫ বছরে যা হয়েছে, তা জানাব। সে যে অন্যায়-অবিচার করেছে, তা প্রত্যেকটা দেয়ালে লিখে রাখব। যাতে বাংলাদেশে পতিত স্বৈরাচার ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা ফিরে আসতে না পারে। এটা আমাদের করতে হবে। আমরা একটু থেমে গেলে তারা আবার মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দেশ রূপান্তরের সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ ও বাসসের প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫