নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের দুর্বল গণতন্ত্রের দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের গণতান্ত্রিক সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিএনপিদলীয় সাংসদেরা। তাঁরা বলেছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন বক্তব্য দায়িত্বশীলতার পরিচয় নয়। তাঁর বক্তব্য গণতন্ত্র নিয়ে বিশ্বের জন্য নতুন পাঠ্য বিষয় হতে পারে।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে টেরিটোরিয়াল ওয়াটার অ্যান্ড মেরিটাইম বিল-২০২১-এর ওপর জনমত যাচাই-বাছাইয়ের ওপর আলোচনায় এসব কথা বলেন সাংসদেরা। এর আগে জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিলটি উত্থাপন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
বিএনপির সাংসদ হারুনুর রশীদ বলেন, সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন, তা কী কোনো উত্তরণ হলো। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে এটা উপযুক্ত উত্তর নয়।
বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমরা এত দিন জানতাম পৃথিবীর সবচেয়ে উদার গণতান্ত্রিক দেশের তালিকা করলে পশ্চিম ইউরোপ ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো থাকবে। এখন আমরা বুঝলাম তাদের দেশের গণতন্ত্র দুর্বল। কারণ, এরা এ সম্মেলনে আমন্ত্রিত হয়েছে। ঠিক যেভাবে আমন্ত্রিত হয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও জাপান। এ দেশগুলোকে উন্নত গণতন্ত্রের দেশ হিসেবে জানি।’
রুমিন ফারহানা বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাখ্যা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সম্মেলনে দাওয়াত না পাওয়া যদি শক্তিশালী গণতন্ত্রের লিগমা টেস্ট হয়। তাহলে বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী গণতন্ত্রের দেশের উদাহরণ হচ্ছে মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, তুর্কমেনিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার অন্যান্য দেশ। চীন, উগান্ডা, রুয়ান্ডা, সোমালিয়া, কঙ্গোসহ আফ্রিকার প্রায় সব দেশ। গণতন্ত্র নিয়ে সারা বিশ্বের সম্ভবত আবার নতুন করে পাঠ করার সময় এসেছে।
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্বকারী একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন এমন দাবি করেন, তখন আমাদের সম্পর্কে খুব একটা ভালো ধারণা হয় না।
সংশোধনীর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বিএনপির সাংসদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘আমেরিকার এই গণতন্ত্র সম্মেলনে ভারত আমন্ত্রণ না পেয়ে যদি বাংলাদেশ পেত, তখন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলতেন ভারতের চেয়েও আমাদের গণতন্ত্র শক্তিশালী। এটাও বলতেন তাদের চেয়েও আমাদের প্রবৃদ্ধিও বেশি।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক দেশসমূহের সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ না জানানোর বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘যেসব দেশ গণতন্ত্রের দিক থেকে দুর্বল, যুক্তরাষ্ট্র হয়তো তাদের ডাক দিয়েছে। তারা দুই পর্বে করবে বলেছে। প্রথমে কয়েকটি দেশ যারা গণতান্ত্রিক দিক থেকে খুবই দুর্বল তাদের নিয়ে। আমাদের বাদ দিয়েছে সেটা আমি বলি না। হয়তো পরে তারা আমাদের বলবে।’
বিশ্বের দুর্বল গণতন্ত্রের দেশগুলোকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের গণতান্ত্রিক সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিএনপিদলীয় সাংসদেরা। তাঁরা বলেছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন বক্তব্য দায়িত্বশীলতার পরিচয় নয়। তাঁর বক্তব্য গণতন্ত্র নিয়ে বিশ্বের জন্য নতুন পাঠ্য বিষয় হতে পারে।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে টেরিটোরিয়াল ওয়াটার অ্যান্ড মেরিটাইম বিল-২০২১-এর ওপর জনমত যাচাই-বাছাইয়ের ওপর আলোচনায় এসব কথা বলেন সাংসদেরা। এর আগে জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিলটি উত্থাপন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
বিএনপির সাংসদ হারুনুর রশীদ বলেন, সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন, তা কী কোনো উত্তরণ হলো। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে এটা উপযুক্ত উত্তর নয়।
বিএনপির সাংসদ রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমরা এত দিন জানতাম পৃথিবীর সবচেয়ে উদার গণতান্ত্রিক দেশের তালিকা করলে পশ্চিম ইউরোপ ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো থাকবে। এখন আমরা বুঝলাম তাদের দেশের গণতন্ত্র দুর্বল। কারণ, এরা এ সম্মেলনে আমন্ত্রিত হয়েছে। ঠিক যেভাবে আমন্ত্রিত হয়েছে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও জাপান। এ দেশগুলোকে উন্নত গণতন্ত্রের দেশ হিসেবে জানি।’
রুমিন ফারহানা বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাখ্যা অনুযায়ী গণতান্ত্রিক সম্মেলনে দাওয়াত না পাওয়া যদি শক্তিশালী গণতন্ত্রের লিগমা টেস্ট হয়। তাহলে বাংলাদেশের সঙ্গে শক্তিশালী গণতন্ত্রের দেশের উদাহরণ হচ্ছে মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, তুর্কমেনিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার অন্যান্য দেশ। চীন, উগান্ডা, রুয়ান্ডা, সোমালিয়া, কঙ্গোসহ আফ্রিকার প্রায় সব দেশ। গণতন্ত্র নিয়ে সারা বিশ্বের সম্ভবত আবার নতুন করে পাঠ করার সময় এসেছে।
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্বকারী একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী যখন এমন দাবি করেন, তখন আমাদের সম্পর্কে খুব একটা ভালো ধারণা হয় না।
সংশোধনীর ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বিএনপির সাংসদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘আমেরিকার এই গণতন্ত্র সম্মেলনে ভারত আমন্ত্রণ না পেয়ে যদি বাংলাদেশ পেত, তখন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলতেন ভারতের চেয়েও আমাদের গণতন্ত্র শক্তিশালী। এটাও বলতেন তাদের চেয়েও আমাদের প্রবৃদ্ধিও বেশি।’
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক দেশসমূহের সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ না জানানোর বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘যেসব দেশ গণতন্ত্রের দিক থেকে দুর্বল, যুক্তরাষ্ট্র হয়তো তাদের ডাক দিয়েছে। তারা দুই পর্বে করবে বলেছে। প্রথমে কয়েকটি দেশ যারা গণতান্ত্রিক দিক থেকে খুবই দুর্বল তাদের নিয়ে। আমাদের বাদ দিয়েছে সেটা আমি বলি না। হয়তো পরে তারা আমাদের বলবে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫