এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
শুধু বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব নয়। বাস্তব শিক্ষার জন্য ভ্রমণ গুরুত্বপূর্ণ। তাই শিক্ষার্থীদের ভ্রমণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এর অনেক উপকারিতা আছে।
চিন্তা ও জ্ঞানের পরিসর বাড়ে
বইয়ে বিভিন্ন সময় ঐতিহাসিক জায়গার বর্ণনা পড়ি আমরা। সেসব জায়গা যদি সরাসরি দেখার সুযোগ হলে বইয়ে পড়া সময়ের সঙ্গে বর্তমানের বাস্তবতার তুলনা করা যায়। ফলে জায়গাটি সম্পর্কে ধারণা বাড়ে। নতুন কোনো জায়গায় ভ্রমণ করলে মানুষের জীবনযাপন সরাসরি দেখা যায়। এতে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হতে পারে। দীর্ঘ দিন পুষে রাখা ভাবনার দেয়ালে পলেস্তারার নতুন প্রলেপ যুক্ত হয়। এতে চিন্তা ও জ্ঞানের পরিসর বাড়ে। মানুষের প্রতি সম্প্রীতি ও মমত্ববোধ সৃষ্টি হয় এবং সহনশীলতা বাড়ে।
নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়
একজন স্মার্ট ব্যক্তি হলেন তিনি যিনি সব পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন। আমরা অনেকেই নতুন পরিবেশে যেতে চাই না। এতে নতুন পরিবেশ মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতা তৈরি হয় না। নতুন পরিবেশে বা জায়গায় ভ্রমণে মানুষের জীবনযাপনের বৈচিত্র্য দেখা যায়। চেনা পরিবেশের বাইরের নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। এতে নিজের প্রতি নিজের দায়িত্ব বেড়ে যায়। সাহস বেড়ে যায়। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগে।
ভাষাগত দক্ষতা বাড়ে
ভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় অথবা দেশে ঘুরতে গেলে ভাষাগত দক্ষতা বাড়ে। নতুন নতুন শব্দ ও অভিব্যক্তি দেখা যায়। তিন-চার দিন থাকলেও নতুন জায়গা বা দেশের ভাষা ও শব্দের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যায়। ব্যক্তিগত জীবনে সেগুলো কাজে লাগে।
মানসিক ভাবে ভালো থাকা যায়
আমাদের সবার জীবনের লক্ষ্য কোনো না কোনো ভাবে সুখী হওয়া। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ভ্রমণ করলে নিজের সঙ্গে অন্য অনেক কিছুর তুলনা করার সুযোগ পাওয়া যায়। তাতে বোঝা যায় পৃথিবী কত বৈচিত্র্যময়। নতুন জায়গায় যাওয়া, নতুন মানুষ, সংস্কৃতি ও ভাষার সঙ্গে যোগাযোগ মানসিক ভাবে ভালো থাকতে সহায়তা করে ভীষণভাবে। জীবন চলার ক্ষেত্রে মানসিক ভাবে ভালো থাকার বিকল্প নেই।
আত্মমর্যাদা বাড়ে
ভ্রমণের অর্থ জোগাড় করা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার অন্যতম পথ হতে পারে। দুএকবার বাড়ি থেকে ভ্রমণের টাকা পাওয়া যেতে পারে। কেউ টিফিনের টাকা জমিয়ে, হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে, টিউশন করিয়ে অর্থ উপার্জন করে ভ্রমণে যায়। কেউ পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজ করেও অর্থ আয় করে ভ্রমণে যায়। তা ছাড়া ভ্রমণে অনেকের সঙ্গে মিলেমিশে চলতে হয়। এ বিষয়গুলো আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে তোলে।
শুধু বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব নয়। বাস্তব শিক্ষার জন্য ভ্রমণ গুরুত্বপূর্ণ। তাই শিক্ষার্থীদের ভ্রমণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এর অনেক উপকারিতা আছে।
চিন্তা ও জ্ঞানের পরিসর বাড়ে
বইয়ে বিভিন্ন সময় ঐতিহাসিক জায়গার বর্ণনা পড়ি আমরা। সেসব জায়গা যদি সরাসরি দেখার সুযোগ হলে বইয়ে পড়া সময়ের সঙ্গে বর্তমানের বাস্তবতার তুলনা করা যায়। ফলে জায়গাটি সম্পর্কে ধারণা বাড়ে। নতুন কোনো জায়গায় ভ্রমণ করলে মানুষের জীবনযাপন সরাসরি দেখা যায়। এতে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হতে পারে। দীর্ঘ দিন পুষে রাখা ভাবনার দেয়ালে পলেস্তারার নতুন প্রলেপ যুক্ত হয়। এতে চিন্তা ও জ্ঞানের পরিসর বাড়ে। মানুষের প্রতি সম্প্রীতি ও মমত্ববোধ সৃষ্টি হয় এবং সহনশীলতা বাড়ে।
নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়
একজন স্মার্ট ব্যক্তি হলেন তিনি যিনি সব পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন। আমরা অনেকেই নতুন পরিবেশে যেতে চাই না। এতে নতুন পরিবেশ মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতা তৈরি হয় না। নতুন পরিবেশে বা জায়গায় ভ্রমণে মানুষের জীবনযাপনের বৈচিত্র্য দেখা যায়। চেনা পরিবেশের বাইরের নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। এতে নিজের প্রতি নিজের দায়িত্ব বেড়ে যায়। সাহস বেড়ে যায়। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগে।
ভাষাগত দক্ষতা বাড়ে
ভিন্ন ভাষাভাষী এলাকায় অথবা দেশে ঘুরতে গেলে ভাষাগত দক্ষতা বাড়ে। নতুন নতুন শব্দ ও অভিব্যক্তি দেখা যায়। তিন-চার দিন থাকলেও নতুন জায়গা বা দেশের ভাষা ও শব্দের সঙ্গে পরিচিত হওয়া যায়। ব্যক্তিগত জীবনে সেগুলো কাজে লাগে।
মানসিক ভাবে ভালো থাকা যায়
আমাদের সবার জীবনের লক্ষ্য কোনো না কোনো ভাবে সুখী হওয়া। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ভ্রমণ করলে নিজের সঙ্গে অন্য অনেক কিছুর তুলনা করার সুযোগ পাওয়া যায়। তাতে বোঝা যায় পৃথিবী কত বৈচিত্র্যময়। নতুন জায়গায় যাওয়া, নতুন মানুষ, সংস্কৃতি ও ভাষার সঙ্গে যোগাযোগ মানসিক ভাবে ভালো থাকতে সহায়তা করে ভীষণভাবে। জীবন চলার ক্ষেত্রে মানসিক ভাবে ভালো থাকার বিকল্প নেই।
আত্মমর্যাদা বাড়ে
ভ্রমণের অর্থ জোগাড় করা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার অন্যতম পথ হতে পারে। দুএকবার বাড়ি থেকে ভ্রমণের টাকা পাওয়া যেতে পারে। কেউ টিফিনের টাকা জমিয়ে, হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে, টিউশন করিয়ে অর্থ উপার্জন করে ভ্রমণে যায়। কেউ পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজ করেও অর্থ আয় করে ভ্রমণে যায়। তা ছাড়া ভ্রমণে অনেকের সঙ্গে মিলেমিশে চলতে হয়। এ বিষয়গুলো আত্মমর্যাদা বাড়িয়ে তোলে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫