বাসু দাশ, বান্দরবান
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের তীর্থভূমি বান্দরবান। জেলার সাত উপজেলায় অসংখ্য পর্যটন স্পটের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছরজুড়ে হাজার হাজার পর্যটক দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে আসেন। তবে, বিশেষ করে নিরাপত্তার কারণে অনেক পর্যটন স্পটে ভ্রমণের ওপর দেওয়া হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা।
গত বছরের ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। এখন রোয়াংছড়ি ছাড়া সব উপজেলার জন্য গত ১৪ জুলাই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও বিভিন্ন পর্যটন স্পটের জন্য এখনো বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
যেখানে যেতে নেই মানা
যাতায়াত
দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ট্রেনে বা বাসে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবান যেতে হয়। দেশের অনেক জায়গা থেকে সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বান্দরবান পর্যন্ত সরাসরি বাসে যাতায়াত করা যায়। এসি ও নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা। বাস ছাড়ে ঢাকার ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ, কলাবাগান ও কমলাপুর রেলস্টেশনের বিপরীত দিকের কাউন্টার থেকে।
চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান
বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী ও পূর্বাণী পরিবহনে যাতায়াত করা যায় বান্দরবান। এসি ও নন-এসি গাড়ির ভাড়া জনপ্রতি ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা। ৩০ মিনিট পরপর গাড়ি পাওয়া যায়।
কোথায় থাকবেন
হোটেল ডি মোর, হোটেল ফোর স্টার, হোটেল হিলটন, হলিডে ইন, হোটেল হিলভিউ, নীলাদ্রি, হোটেল সাঙ্গু, হোটেল থ্রি স্টার, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রিন হিল, হোটেল হিল বার্ড, হোটেল নাইট হ্যাভেন, গ্রিনপিক রিসোর্ট, হোটেল প্লাজা, ভেনাস রিসোর্ট, হোটেল হিল কুইন, বন নিবাস, গ্রিনল্যান্ড, সাইরু হিল রিসোর্ট, হোটেল রয়েল ছাড়াও অনেক হোটেল ও রিসোর্ট আছে বান্দরবানে। ভাড়া ৪০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের তীর্থভূমি বান্দরবান। জেলার সাত উপজেলায় অসংখ্য পর্যটন স্পটের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বছরজুড়ে হাজার হাজার পর্যটক দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখানে আসেন। তবে, বিশেষ করে নিরাপত্তার কারণে অনেক পর্যটন স্পটে ভ্রমণের ওপর দেওয়া হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা।
গত বছরের ১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে। এখন রোয়াংছড়ি ছাড়া সব উপজেলার জন্য গত ১৪ জুলাই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলেও বিভিন্ন পর্যটন স্পটের জন্য এখনো বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।
যেখানে যেতে নেই মানা
যাতায়াত
দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ট্রেনে বা বাসে চট্টগ্রাম হয়ে বান্দরবান যেতে হয়। দেশের অনেক জায়গা থেকে সরাসরি বান্দরবান যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বান্দরবান পর্যন্ত সরাসরি বাসে যাতায়াত করা যায়। এসি ও নন-এসি বাসের ভাড়া জনপ্রতি ৮০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা। বাস ছাড়ে ঢাকার ফকিরাপুল, সায়েদাবাদ, কলাবাগান ও কমলাপুর রেলস্টেশনের বিপরীত দিকের কাউন্টার থেকে।
চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান
বহদ্দারহাট টার্মিনাল থেকে পূরবী ও পূর্বাণী পরিবহনে যাতায়াত করা যায় বান্দরবান। এসি ও নন-এসি গাড়ির ভাড়া জনপ্রতি ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা। ৩০ মিনিট পরপর গাড়ি পাওয়া যায়।
কোথায় থাকবেন
হোটেল ডি মোর, হোটেল ফোর স্টার, হোটেল হিলটন, হলিডে ইন, হোটেল হিলভিউ, নীলাদ্রি, হোটেল সাঙ্গু, হোটেল থ্রি স্টার, হোটেল প্লাজা, হোটেল গ্রিন হিল, হোটেল হিল বার্ড, হোটেল নাইট হ্যাভেন, গ্রিনপিক রিসোর্ট, হোটেল প্লাজা, ভেনাস রিসোর্ট, হোটেল হিল কুইন, বন নিবাস, গ্রিনল্যান্ড, সাইরু হিল রিসোর্ট, হোটেল রয়েল ছাড়াও অনেক হোটেল ও রিসোর্ট আছে বান্দরবানে। ভাড়া ৪০০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫