ভ্রমণ ডেস্ক
চলছে রমজান মাস। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশের মুসলিমরা এ সময় রোজা রাখেন। রমজান মাসে জীবনযাপনের কিছু রীতিনীতি রয়েছে। ভ্রমণে যাওয়ার আগে সেই সব বিষয় জেনে রাখলে সুবিধা হবে।
স্থানীয়দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন
ভ্রমণকালে পর্যটকদের স্থানীয় সংস্কৃতি ও রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। গন্তব্যে পৌঁছে স্থানীয়দের আচরণ সম্পর্কে পরিচিতদের কাছ থেকে জেনে নিন। অথবা যাওয়ার আগেই বিভিন্ন সূত্র থেকে বিষয়গুলো জেনে রাখুন। স্থানীয় মানুষের ধর্ম ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা থাকলে রোজাদার কিংবা রোজাদার নয়—উভয়ের জন্য সেটা কাজে দেবে।
খাদ্য ও পানীয়
রমজানে মুসলমানরা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখেন। অমুসলিমরা সেটা করেন না তাঁদের নিজস্ব ধর্মবিশ্বাসের কারণে। ফলে যেখানে যাচ্ছেন, সেখানকার মানুষের খাদ্য ও পানীয় এবং আশপাশের স্থানীয় নিয়ম ও রীতিনীতি জেনে নিন।
রোজার সময় জনসমক্ষে খাওয়া বা কোনো কিছু পান করা অনেক দেশে অবৈধ। অতীতে এই আইন ভঙ্গের জন্য পর্যটকদের বিভিন্ন দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। যেখানে এটি বে-আইনি, সেখানে দিনের বেলা খাওয়া যাবে না, যদি আপনি রোজাদার না হয়ে থাকেন, তাহলে বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে। আর যদি রোজাদার হয়ে থাকেন, তাহলে সাহ্রি ও ইফতারি যাতে সময়মতো পাওয়া যায়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে আপনি যেখানে থাকবেন সেখানকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে।
দিনের বেলা কোনো কোনো জায়গায় রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকতে পারে। খোলা থাকলেও কর্মীরা আপনাকে পর্দার আড়ালে বা ঘরে খেতে বলতে পারেন। রোজার মাস হিসেবে বিষয়গুলো মেনে নিতে হবে। আপনি যদি রোজাদার না হয়ে থাকেন, তাহলে যেসব দেশে দিনের বেলা খাবার পাওয়া কঠিন, সেখানে প্যাকড লাঞ্চ সরবরাহ করার বিষয়ে আপনার হোটেলের সঙ্গে কথা বলুন। অথবা আপনি হোটেলে রান্না করতে পারে এমন খাবার কিনুন।
পোশাক ও আচরণ
কিছু দেশে ও এলাকায় রমজান মাসে পোশাক ও আচরণের ওপর কঠোর মানদণ্ড থাকতে পারে। আপনার প্রয়োজন হতে পারে,
» হাত, পা ও কাঁধ ঢাকা পোশাক পরা
» নারীদের চুল ঢেকে রাখা
» জনসমক্ষে স্নেহ প্রদর্শন এড়িয়ে চলা
» প্রকাশ্যে উচ্চ স্বরে গান এড়িয়ে চলা।
এ সময় কোথাও ঘুরতে যাওয়ার আগে সেই অঞ্চলের মানুষের ধর্মীয় মনোভাব কী, সে বিষয়ে তথ্য জানা জরুরি। নইলে যেকোনো জায়গায়, যেকোনো ধরনের নেতিবাচক ঘটনা ঘটতে পারে।
যা করতে চান তার সব পারবেন না
রমজান মাসে একটি মুসলিম দেশ ভ্রমণ নতুন অভিজ্ঞতা দিতে পারে অনেককে। তবে এ সময় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এ মাসে ভ্রমণে আপনি যা করতে চান, তার সব করতে পারবেন না। রমজান আপনার ভ্রমণের সময় ও কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে পারে। কারণ অনেক দেশে স্থানীয়রা এ সময় রোজা রাখেন বলে কাজ না-ও করতে পারেন, কিংবা অল্প সময়ের জন্য কাজ করতে পারেন। ফলে পর্যটন গন্তব্য ও প্রয়োজনীয় পরিষেবা, যেমন পরিবহন, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি তাঁদের সময়মতো সচল থাকতে পারে। এসব বিষয়ে নিজের মতামত কিংবা ইচ্ছাকে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে না।
চলছে রমজান মাস। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশের মুসলিমরা এ সময় রোজা রাখেন। রমজান মাসে জীবনযাপনের কিছু রীতিনীতি রয়েছে। ভ্রমণে যাওয়ার আগে সেই সব বিষয় জেনে রাখলে সুবিধা হবে।
স্থানীয়দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন
ভ্রমণকালে পর্যটকদের স্থানীয় সংস্কৃতি ও রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। গন্তব্যে পৌঁছে স্থানীয়দের আচরণ সম্পর্কে পরিচিতদের কাছ থেকে জেনে নিন। অথবা যাওয়ার আগেই বিভিন্ন সূত্র থেকে বিষয়গুলো জেনে রাখুন। স্থানীয় মানুষের ধর্ম ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা থাকলে রোজাদার কিংবা রোজাদার নয়—উভয়ের জন্য সেটা কাজে দেবে।
খাদ্য ও পানীয়
রমজানে মুসলমানরা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখেন। অমুসলিমরা সেটা করেন না তাঁদের নিজস্ব ধর্মবিশ্বাসের কারণে। ফলে যেখানে যাচ্ছেন, সেখানকার মানুষের খাদ্য ও পানীয় এবং আশপাশের স্থানীয় নিয়ম ও রীতিনীতি জেনে নিন।
রোজার সময় জনসমক্ষে খাওয়া বা কোনো কিছু পান করা অনেক দেশে অবৈধ। অতীতে এই আইন ভঙ্গের জন্য পর্যটকদের বিভিন্ন দেশ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। যেখানে এটি বে-আইনি, সেখানে দিনের বেলা খাওয়া যাবে না, যদি আপনি রোজাদার না হয়ে থাকেন, তাহলে বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে। আর যদি রোজাদার হয়ে থাকেন, তাহলে সাহ্রি ও ইফতারি যাতে সময়মতো পাওয়া যায়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে আপনি যেখানে থাকবেন সেখানকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে।
দিনের বেলা কোনো কোনো জায়গায় রেস্টুরেন্ট বন্ধ থাকতে পারে। খোলা থাকলেও কর্মীরা আপনাকে পর্দার আড়ালে বা ঘরে খেতে বলতে পারেন। রোজার মাস হিসেবে বিষয়গুলো মেনে নিতে হবে। আপনি যদি রোজাদার না হয়ে থাকেন, তাহলে যেসব দেশে দিনের বেলা খাবার পাওয়া কঠিন, সেখানে প্যাকড লাঞ্চ সরবরাহ করার বিষয়ে আপনার হোটেলের সঙ্গে কথা বলুন। অথবা আপনি হোটেলে রান্না করতে পারে এমন খাবার কিনুন।
পোশাক ও আচরণ
কিছু দেশে ও এলাকায় রমজান মাসে পোশাক ও আচরণের ওপর কঠোর মানদণ্ড থাকতে পারে। আপনার প্রয়োজন হতে পারে,
» হাত, পা ও কাঁধ ঢাকা পোশাক পরা
» নারীদের চুল ঢেকে রাখা
» জনসমক্ষে স্নেহ প্রদর্শন এড়িয়ে চলা
» প্রকাশ্যে উচ্চ স্বরে গান এড়িয়ে চলা।
এ সময় কোথাও ঘুরতে যাওয়ার আগে সেই অঞ্চলের মানুষের ধর্মীয় মনোভাব কী, সে বিষয়ে তথ্য জানা জরুরি। নইলে যেকোনো জায়গায়, যেকোনো ধরনের নেতিবাচক ঘটনা ঘটতে পারে।
যা করতে চান তার সব পারবেন না
রমজান মাসে একটি মুসলিম দেশ ভ্রমণ নতুন অভিজ্ঞতা দিতে পারে অনেককে। তবে এ সময় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এ মাসে ভ্রমণে আপনি যা করতে চান, তার সব করতে পারবেন না। রমজান আপনার ভ্রমণের সময় ও কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে পারে। কারণ অনেক দেশে স্থানীয়রা এ সময় রোজা রাখেন বলে কাজ না-ও করতে পারেন, কিংবা অল্প সময়ের জন্য কাজ করতে পারেন। ফলে পর্যটন গন্তব্য ও প্রয়োজনীয় পরিষেবা, যেমন পরিবহন, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি তাঁদের সময়মতো সচল থাকতে পারে। এসব বিষয়ে নিজের মতামত কিংবা ইচ্ছাকে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যাবে না।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২৩ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২৩ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৪ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৪ দিন আগে