ইয়াসির আরাফাত, লন্ডন
প্রাচীন দেশ মিসর। প্রচুর গল্প আর ভ্রমণকাহিনি লেখা হয়েছে দেশটি নিয়ে। আর হয়েছে অনেক সিনেমার শুটিং। সেই সব সূত্রেই দেশটিকে চিনি আমরা। আর পিরামিডের জন্য। এর সরকারি পূর্ণ নাম মিসর আরব প্রজাতন্ত্র।
কোন সময় যাবেন
দেশটিতে ঘুরতে যাওয়ার ভালো সময় কখন—ঘুরেফিরে এ প্রশ্ন আসে মূলত মরুভূমির কথা বিবেচনা করে। কিন্তু জেনে রাখা ভালো, মরুভূমিই মিসরের একমাত্র বিষয় নয়। দেশটিতে ঘুরতে যাওয়ার সময় নির্ভর করে আপনি মিসরের কোন অঞ্চলে যেতে চান, তার ওপর। যদি দেশটির শার্ম এল শেইখে কোনো রিসোর্টে ছুটি কাটাতে চান, তাহলে মোটামুটি সারা বছরই যাওয়া সম্ভব। কিন্তু মিসরের মধ্যাংশ অর্থাৎ ঐতিহাসিক নিদর্শন ও মরুভূমি অঞ্চল ভ্রমণ করতে হলে জুন, জুলাই, আগস্ট—এই তিন মাস এড়িয়ে চলা উচিত। সে সময় প্রচণ্ড গরম থাকে। সেসব অঞ্চল ভ্রমণের ভালো সময় মার্চ, এপ্রিল, মে, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাস। শীত মৌসুমও মিসর ভ্রমণের জন্য বেশ ভালো। তবে মনে রাখা জরুরি, শীতকালে মিসরে তীব্র শীতও পড়ে।
কত দিনের জন্য যেতে হবে
ফেরাউনদের শহর ভ্রমণ করতে চাইলে আপনাকে তিনটি শহরে অবশ্যই যেতে হবে। এর একটি হলো কায়রো, অন্য দুটি লুক্সর ও আসোয়ান। শহরগুলো ভ্রমণ করতে চাইলে সব মিলিয়ে হাতে এক সপ্তাহ সময় থাকতে হবে। একই ভ্রমণে ঐতিহাসিক ও সামুদ্রিক শহর আলেকজান্দ্রিয়া দেখতে চাইলে আরও দুই দিন যোগ করতে হবে। ভ্রমণে যদি মাউন্ট সিনাই অথবা কোনো মরুভূমি দেখার পরিকল্পনা থাকে, তাহলে আরও দুই দিন যোগ করতে হবে। মোটকথা, আপনি যদি প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক নিদর্শন মিলিয়ে মিসরের বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা দেখতে চান, তাহলে কমপক্ষে ১৫ দিন হাতে রাখতে হবে। তবে সবকিছু দেখতে না পারলেও উল্লেখযোগ্য অনেক কিছুই দেখা সম্ভব ১০ দিনে।
ভ্রমণে খরচ
বিমানভাড়া বাদ দিলে মিসর ভ্রমণ ব্যয়বহুল নয়। এটি খুবই ভ্রমণবান্ধব ও ‘সস্তা’ দেশ। কম টাকায় ভ্রমণকারীরা প্রতি রাত ৩০০ টাকার হোটেলও খুঁজে পাবেন। তবে এ ধরনের হোটেলে না থেকে মোটামুটি ভালো মানের হোটেলেও কম খরচে থাকা যায়।
খাবারদাবার
হোটেলের মতো মিসরে খাবারদাবারও খুব কম টাকায় পাওয়া যায়। মিসরীয়দের ঐতিহ্যবাহী খাবার কুশারি। এর এক প্লেট মিলবে ১০০ টাকায়। আর রাস্তার পাশে চা-কফি পাওয়া যায় ১৫ টাকার মধ্যে। ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে কাবাব কিংবা মোটামুটি ভালো মানের খাবার পাওয়া যায় মিসরে। ভালো মানের রেস্টুরেন্টে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা খরচ হবে।
তবে রাস্তার পাশের হোটেলে খেতে হলে খাবার অর্ডারের আগে দাম জেনে নিতে হবে। নইলে বেশি দাম রেখে দিতে পারে দোকানি।
যানবাহন
শহরের ভেতর যানবাহনের মধ্যে উবার বেশ সস্তায় পাওয়া যায়। ট্যাক্সি এড়িয়ে চলা ভালো। বেবিট্যাক্সি বা টুকটুক পাওয়া যায় কম টাকার মধ্যে। মিনিবাসে বাংলাদেশি ১৫-২০ টাকায় বেশ অনেকটা ঘোরা যায়। এক শহর থেকে আরেক শহরে যাওয়ার জন্য বাস, ট্রেন অথবা বিমান রয়েছে। বাস শুধু স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য। ট্রেনে বিদেশি কোটায় টিকিট কাটতে হবে।
আরও যা জানার
প্রাচীন দেশ মিসর। প্রচুর গল্প আর ভ্রমণকাহিনি লেখা হয়েছে দেশটি নিয়ে। আর হয়েছে অনেক সিনেমার শুটিং। সেই সব সূত্রেই দেশটিকে চিনি আমরা। আর পিরামিডের জন্য। এর সরকারি পূর্ণ নাম মিসর আরব প্রজাতন্ত্র।
কোন সময় যাবেন
দেশটিতে ঘুরতে যাওয়ার ভালো সময় কখন—ঘুরেফিরে এ প্রশ্ন আসে মূলত মরুভূমির কথা বিবেচনা করে। কিন্তু জেনে রাখা ভালো, মরুভূমিই মিসরের একমাত্র বিষয় নয়। দেশটিতে ঘুরতে যাওয়ার সময় নির্ভর করে আপনি মিসরের কোন অঞ্চলে যেতে চান, তার ওপর। যদি দেশটির শার্ম এল শেইখে কোনো রিসোর্টে ছুটি কাটাতে চান, তাহলে মোটামুটি সারা বছরই যাওয়া সম্ভব। কিন্তু মিসরের মধ্যাংশ অর্থাৎ ঐতিহাসিক নিদর্শন ও মরুভূমি অঞ্চল ভ্রমণ করতে হলে জুন, জুলাই, আগস্ট—এই তিন মাস এড়িয়ে চলা উচিত। সে সময় প্রচণ্ড গরম থাকে। সেসব অঞ্চল ভ্রমণের ভালো সময় মার্চ, এপ্রিল, মে, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাস। শীত মৌসুমও মিসর ভ্রমণের জন্য বেশ ভালো। তবে মনে রাখা জরুরি, শীতকালে মিসরে তীব্র শীতও পড়ে।
কত দিনের জন্য যেতে হবে
ফেরাউনদের শহর ভ্রমণ করতে চাইলে আপনাকে তিনটি শহরে অবশ্যই যেতে হবে। এর একটি হলো কায়রো, অন্য দুটি লুক্সর ও আসোয়ান। শহরগুলো ভ্রমণ করতে চাইলে সব মিলিয়ে হাতে এক সপ্তাহ সময় থাকতে হবে। একই ভ্রমণে ঐতিহাসিক ও সামুদ্রিক শহর আলেকজান্দ্রিয়া দেখতে চাইলে আরও দুই দিন যোগ করতে হবে। ভ্রমণে যদি মাউন্ট সিনাই অথবা কোনো মরুভূমি দেখার পরিকল্পনা থাকে, তাহলে আরও দুই দিন যোগ করতে হবে। মোটকথা, আপনি যদি প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক নিদর্শন মিলিয়ে মিসরের বিভিন্ন দর্শনীয় জায়গা দেখতে চান, তাহলে কমপক্ষে ১৫ দিন হাতে রাখতে হবে। তবে সবকিছু দেখতে না পারলেও উল্লেখযোগ্য অনেক কিছুই দেখা সম্ভব ১০ দিনে।
ভ্রমণে খরচ
বিমানভাড়া বাদ দিলে মিসর ভ্রমণ ব্যয়বহুল নয়। এটি খুবই ভ্রমণবান্ধব ও ‘সস্তা’ দেশ। কম টাকায় ভ্রমণকারীরা প্রতি রাত ৩০০ টাকার হোটেলও খুঁজে পাবেন। তবে এ ধরনের হোটেলে না থেকে মোটামুটি ভালো মানের হোটেলেও কম খরচে থাকা যায়।
খাবারদাবার
হোটেলের মতো মিসরে খাবারদাবারও খুব কম টাকায় পাওয়া যায়। মিসরীয়দের ঐতিহ্যবাহী খাবার কুশারি। এর এক প্লেট মিলবে ১০০ টাকায়। আর রাস্তার পাশে চা-কফি পাওয়া যায় ১৫ টাকার মধ্যে। ২০০ থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে কাবাব কিংবা মোটামুটি ভালো মানের খাবার পাওয়া যায় মিসরে। ভালো মানের রেস্টুরেন্টে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা খরচ হবে।
তবে রাস্তার পাশের হোটেলে খেতে হলে খাবার অর্ডারের আগে দাম জেনে নিতে হবে। নইলে বেশি দাম রেখে দিতে পারে দোকানি।
যানবাহন
শহরের ভেতর যানবাহনের মধ্যে উবার বেশ সস্তায় পাওয়া যায়। ট্যাক্সি এড়িয়ে চলা ভালো। বেবিট্যাক্সি বা টুকটুক পাওয়া যায় কম টাকার মধ্যে। মিনিবাসে বাংলাদেশি ১৫-২০ টাকায় বেশ অনেকটা ঘোরা যায়। এক শহর থেকে আরেক শহরে যাওয়ার জন্য বাস, ট্রেন অথবা বিমান রয়েছে। বাস শুধু স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য। ট্রেনে বিদেশি কোটায় টিকিট কাটতে হবে।
আরও যা জানার
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫