শারমিন কচি
প্রশ্ন: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর কপালে, নাকের দুই পাশে এবং চিবুকে তেল চিটচিটে হয়ে থাকলে কী করা উচিত?
উত্তর: ট্যান তুলতে যেমন টক দই কাজে লাগে, তেমনই তেলতেলে ত্বক, ব্ল্যাকহেডস, পিগমেন্টেশনেও কাজে দেয় টক দই। নাকের ওপরে এবং চারপাশে সামান্য টক দই তুলার সাহায্যে লাগিয়ে রাখুন। ৫-১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে নিন। অন্তত এক সপ্তাহ প্রতিদিন এটা করুন। টি জোনের অতিরিক্ত তেল ত্বক থেকে শুষে নিতে সাহায্য করে ভিনেগার। তাই গোসলের আগে দুই ফোঁটা ভিনেগার তুলার সাহায্যে নাকের চারপাশের অংশে লাগিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভিনেগার ব্যবহার করলে খুব দ্রুত এই সমস্যা দূর হবে।
প্রশ্ন: হাত-পা ও কপালের ছোপ ছোপ কালো দাগ তোলার উপায় কী?
উত্তর: ২ টেবিল চামচ বেসন, ১ চা-চামচ হলুদের গুঁড়া, ২ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ বা গোলাপজল এবং সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। হাত ও পায়ে দাগ রয়েছে এমন জায়গায় মিশ্রণটি লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে হাত, পা ও ত্বকের ছোপ ছোপ কালো দাগ দূর হবে।
প্রশ্ন: মুখ ও নাকের দুই পাশের লোমকূপ বড় হয়ে গেলে রক্ষা পাওয়ার উপায় কী?
উত্তর: অ্যালোভেরার রস লোমকূপে লাগিয়ে রাখুন। অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করে দাগের জায়গায় লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। চাইলে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন জেল ধোয়ার পর। এই জেল রাতে ঘুমানোর আগে লাগাতে পারেন। সারা রাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলবেন। দিনে ১ থেকে ২ বার অ্যালোভেরার জেল নিয়মিত ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন,শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
চিঠি পাঠানোর ঠিকানা
বিভাগীয় সম্পাদক
লাইফস্টাইল (রূপ বটিকা)
আজকের পত্রিকা
বাড়ি-৮, সড়ক-২, ব্লক-সি, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।
ই-মেইল: aj@ajkerpatrika.com
প্রশ্ন: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর কপালে, নাকের দুই পাশে এবং চিবুকে তেল চিটচিটে হয়ে থাকলে কী করা উচিত?
উত্তর: ট্যান তুলতে যেমন টক দই কাজে লাগে, তেমনই তেলতেলে ত্বক, ব্ল্যাকহেডস, পিগমেন্টেশনেও কাজে দেয় টক দই। নাকের ওপরে এবং চারপাশে সামান্য টক দই তুলার সাহায্যে লাগিয়ে রাখুন। ৫-১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে নিন। অন্তত এক সপ্তাহ প্রতিদিন এটা করুন। টি জোনের অতিরিক্ত তেল ত্বক থেকে শুষে নিতে সাহায্য করে ভিনেগার। তাই গোসলের আগে দুই ফোঁটা ভিনেগার তুলার সাহায্যে নাকের চারপাশের অংশে লাগিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভিনেগার ব্যবহার করলে খুব দ্রুত এই সমস্যা দূর হবে।
প্রশ্ন: হাত-পা ও কপালের ছোপ ছোপ কালো দাগ তোলার উপায় কী?
উত্তর: ২ টেবিল চামচ বেসন, ১ চা-চামচ হলুদের গুঁড়া, ২ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ বা গোলাপজল এবং সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। হাত ও পায়ে দাগ রয়েছে এমন জায়গায় মিশ্রণটি লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে হাত, পা ও ত্বকের ছোপ ছোপ কালো দাগ দূর হবে।
প্রশ্ন: মুখ ও নাকের দুই পাশের লোমকূপ বড় হয়ে গেলে রক্ষা পাওয়ার উপায় কী?
উত্তর: অ্যালোভেরার রস লোমকূপে লাগিয়ে রাখুন। অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করে দাগের জায়গায় লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। চাইলে ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন জেল ধোয়ার পর। এই জেল রাতে ঘুমানোর আগে লাগাতে পারেন। সারা রাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলবেন। দিনে ১ থেকে ২ বার অ্যালোভেরার জেল নিয়মিত ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
পরামর্শ দিয়েছেন,শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
চিঠি পাঠানোর ঠিকানা
বিভাগীয় সম্পাদক
লাইফস্টাইল (রূপ বটিকা)
আজকের পত্রিকা
বাড়ি-৮, সড়ক-২, ব্লক-সি, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।
ই-মেইল: aj@ajkerpatrika.com
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫